সোমালিয়াবাসী যে কোনও মহিলার জন্যে বড় চিন্তার কারণ ছোট বয়সে জোর করে বিয়ে, ধর্ষণ, নারীদের যৌনাঙ্গ ছেদ। সেখানে প্রতিদিনই প্রায় এই ঘটনা ঘটে থাকে।
2/10
দ্য ডেমোক্রেটিক রিপাবলিক অফ কঙ্গো। কঙ্গোয় মহিলাদের সবচেয়ে বেশি বৈষম্যের শিকার হতে হয়। মার্কিন জার্নাল অফ পাবলিক হেল্থে প্রকাশিত এক তথ্য বলছে সেখানে প্রতিদিন ১,১৫০ জন মহিলা ধর্ষণের শিকার হয়। হিসেব বলছে সারা বছরে ৪২০, ০০০ মহিলা ধর্ষণের শিকার হন। স্বাস্থ্য ক্ষেত্রেও মহিলারা অবহেলিত। সেদেশের বেশিরভাগ অন্ত্বঃসত্ত্বা মহিলাই রক্তাল্পতায় ভোগে।
3/10
ছোট বয়স থেকেই আফগানিস্তানে মেয়েদের লড়াই দিয়েই জীবন শুরু করতে হয়। ৮৭ শতাংশ মহিলা শিক্ষার আলো থেকে বঞ্চিত থাকে। ১৫ থেকে ১৯ বছরের মধ্যে মেয়েদের জোর করে বিয়ে দিয়ে দেওয়া হয়। তারপরই শুরু হয় স্বামী, শ্বশুরবাড়ির নির্যাতন।
4/10
মেক্সিকো, শুধুমাত্র ২০১১-১২ সালেই চার হাজার মহিলা নিরুদ্দেশ হয়ে গিয়েছে সেখান থেকে। সবচেয়ে বড় কথা সেখানকার সরকার বা প্রশাসন, কেউই মহিলাদের তেমন ভাবে সাহায্যের বিষয় আগ্রহী নয়।
5/10
কেনিয়া
6/10
বিশ্বের অন্যতম সফল গণতান্ত্রিক রাষ্ট্র হয়েও ভারতে গণধর্ষণ ও ধর্ষণ করে খুনের হার সবচেয়ে বেশি। এছাড়া কন্যাভ্রুণ হত্যার হারও ভারতে যথেষ্ট বেশি। ধর্ষণ, শ্লীলতাহানি ছাড়াও নারী পাচারও ভারতের অন্যতম সমস্যা।
7/10
মিশর, সেখানকার শুধু মহিলা নাগরিকরা নন, সাধারণ পর্যটকরাও যৌন হেনস্থার শিকার হন। প্রকাশ্যে শ্লীলতাহানি, যৌন হয়রানি মিশরের রাস্তায় হামেশাই ঘটে থাকে
8/10
কলম্বিয়ায় মহিলাদের অবস্থাও একইরকমের সঙ্কটজনক।
9/10
ব্রাজিল, প্রতি ১৫ সেকেন্ডে একজন করে মহিলা যৌন হেনস্থার শিকার হয় সেখানে। প্রতি ঘণ্টায় দুজন করে মহিলার হত্যা করা হয়। এমনকি গর্ভপাতের কোনও অনুমতি নেই সেখানে।
10/10
পাকিস্তান, সেদেশের বহু রীতি রেওয়াজই মহিলাদের ওপর বাড়তি চাপ সৃষ্টির জন্যে যথেষ্ট। শিশুদের জোর করে বিয়ে, শাস্তি স্বরূপ পাথর ছুঁড়ে মার, অ্যাসিড হামলার মতো ঘটনা মাঝেমধ্যেই ঘটে। পাকিস্তানের মানবাধিকার কমিশনের দাবি, সেদেশে, প্রতিবছ হাজার মহিলাকে সম্মানরক্ষার্থে খুনের শিকার হতে হয়। ৯০ শতাংশ মহিলাকে গার্হস্থ্য হিংসার শিকার হতে হয়।