Astro Tips For Money : টাকা আসছে কিন্তু রাখতে পারছেন না ? যা করবেন...
Financial Crisis : অনেক সময় ঠিকমতো টাকা রোজগার করার পরও, আর্থিক সমস্যায় পড়তে হয়
কলকাতা : টাকা (Money) ছাড়া জীবন কল্পনা করা যায় না। কারণ, এটি আমাদের জীবনের একটি অপরিহার্য অংশ। তাই মানুষ টাকা রোজগারের জন্য দিনরাত এক করে থাকে। কিন্তু অনেক সময় ঠিকমতো টাকা রোজগার করার পরও, আর্থিক সমস্যায় পড়তে হয়। টাকা আসে, কিন্তু টেকে না। এমন অবস্থায় কী করা উচিত অনেকেই বুঝতে পারে না।
এই কারণে প্রতিদিনই টাকার অভাব (Financial Crisis) হচ্ছে। অনেক সময় বহু চেষ্টার পরেও সম্পদ সংগ্রহ করা খুব কঠিন হয়ে পড়ে। অর্থ সংক্রান্ত সমস্যা যদি আপনার সাথেও থেকে থাকে, তবে এই উপায়গুলি অবলম্বন করে আপনি আর্থিক অবস্থার উন্নতি করতে পারেন। আসুন জেনে নেওয়া যাক এই প্রতিকারগুলি কী ?
আরও পড়ুন ; শনিপুজোর সময় এই ভুলগুলি করবেন না, জীবন দুঃখ-কষ্টে ভরে যাবে !
এই জিনিসগুলি বাড়িতে রাখুন-
ভগবান গণেশের ছবি - বাড়িতে গণেশের মূর্তি রাখুন। এটি অত্যন্ত শুভ বলে মনে করা হয়। শুভকাজে প্রথমে গণেশের পুজো করা হয়। তাই অর্থের অভাব দূর করতে এবং সুখী জীবনযাপন করতে নাচের ভঙ্গিতে ভগবান গণেশের ছবি রাখুন।
একটি নারকেল রাখুন- ঘরে একটি নারকেল রাখুন। বিশ্বাস করা হয় যে, যে সব বাড়িতে নারকেল থাকে সেখানে সর্বদা মা লক্ষ্মীর অধিবাস ও কৃপা থাকে। এটিকে দেবী লক্ষ্মীর রূপ বলে মনে করা হয়। এটা বিশ্বাস করা হয় যে, বাড়িতে একটা নারকেল রাখলে একজন ব্যক্তির জীবনে আর্থিক সমস্যা কম হয়।
শাঁখ- বাড়ির পুজোর জায়গায় শাঁখ রাখা দরকার। কারণ, যেসব বাড়িতে শঙ্খ থাকে সেখানে কোনও বাস্তু দোষ থাকে না। বাড়িতে শঙ্খ রাখলে অর্থ সংক্রান্ত সমস্যা হয় না। শাস্ত্র মতে, ভগবান বিষ্ণু ও মা লক্ষ্মীর কাছে শঙ্খ খুব প্রিয়। শঙ্খকে ইতিবাচক শক্তি, উদ্যম এবং আত্মবিশ্বাসের কারণ হিসাবে বিবেচনা করা হয়।
মা লক্ষ্মী ও কুবের- সম্পদ বৃদ্ধির জন্য লক্ষ্মীর ছবির সাথে ভগবান কুবেরের ছবি রাখুন। মা লক্ষ্মী হলেন সম্পদের দেবী এবং ভগবান কুবের হলেন আয়ের দেবতা। এভাবে টাকার সমস্যা দূর হবে।
বাঁশি : পুজোর ঘরে বাঁশি রাখুন। এমনটা বিশ্বাস করা হয়, যে বাড়িতে বাঁশের বাঁশি রাখা হয়, সেখানে সর্বদা সুখ-সমৃদ্ধি থাকে। বাড়িতে বাঁশি রাখলে ব্যবসা ও চাকরিতে উন্নতি হয়।
ডিসক্লেমার : (কোনও রাশির জাতক বা জাতিকার ভাগ্যে কী রয়েছে সেই সংক্রান্ত কোনো মতামত এবিপি লাইভের নেই। এবিপি লাইভ জ্যোতিষ সম্পর্কিত কোনো সম্পাদকীয় নিয়ন্ত্রিত তথ্য প্রদান করে না। প্রদত্ত পরামর্শ ও তথ্য প্রয়োগের আগে প্রয়োজনে সংশ্লিষ্ট বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন।)