Vishwakarma Puja: ১৭ সেপ্টেম্বর বিশ্বকর্মা পুজো, রইল নির্ঘণ্ট
ভাদ্র মাসের সংক্রান্তির দিন হয় বিশ্বকর্মা পুজো ৷ আগামী ১৭ সেপ্টেম্বর বিশ্বকর্মা পুজো। ভাদ্র মাসের সংক্রান্তিকে কন্যা সংক্রান্তি বলা হয়।
![Vishwakarma Puja: ১৭ সেপ্টেম্বর বিশ্বকর্মা পুজো, রইল নির্ঘণ্ট Vishwakarma Puja: Vishwakarma Puja will be celebrated on 17 September, Check Schedule, Know in details Vishwakarma Puja: ১৭ সেপ্টেম্বর বিশ্বকর্মা পুজো, রইল নির্ঘণ্ট](https://feeds.abplive.com/onecms/images/uploaded-images/2021/09/15/0de96a7c2946661fc8a6173426b0fea0_original.jpg?impolicy=abp_cdn&imwidth=1200&height=675)
কলকাতা: তিনি কারিগরীর দেবতা। হিন্দু শাস্ত্র অনুযায়ী দেবতাদের শিল্পী তিনি। ভাদ্র মাসের সংক্রান্তির দিন হয় বিশ্বকর্মা পুজো ৷ আগামী ১৭ সেপ্টেম্বর বিশ্বকর্মা পুজো। ভাদ্র মাসের সংক্রান্তিকে কন্যা সংক্রান্তি বলা হয়। বিশ্বকর্মা পুজোর সর্বার্থ সিদ্ধি যোগ প্রাত শুরু হবে ৬টা ৭ মিনিটে। পঞ্জিকা অনুসারে বিশ্বকর্মা পুজোর মাহেন্দ্র যোগ শুরু হবে রাত ১০টা ২০ মিনিট ১৫ সেকেন্ড থেকে। শেষ হবে ১১টা ৭ মিনিট ৩২ সেকেন্ডে।
হিন্দুশাস্ত্র অনুসারে দেবদেবীর আরাধানার নির্দিষ্ট কিছু নিয়ম আছে। মূলত তিথি এবং পুজোর সময় নির্ধারণ হয় চন্দ্রের গতির উপর নির্ভর করে। ব্যতিক্রম বিশ্বকর্মা পুজো। বিশ্বকর্মা পুজো নির্ধারণ হয় সূর্যের গতি নির্ধারণ করে। কন্যা সংক্রান্তি শুরু হবে রাত ১টা ২৯ মিনিটে রাহুকাল শুরু হবে সকাল ১০টা ৪৩ মিনিটে। শেষ হবে ১২টা ১৫ মিনিটে। গুপ্তপ্রেস পঞ্জিকা মতে পুজোর তিথি শুক্ল পক্ষ একাদশী ঘ ৮টা ৩৪ মিনিট ২৫ সেকেন্ড পর্যন্ত। এই পুজোয় একাধিক মন্ত্র রয়েছে। বিশ্বকর্মা পুজোর সহজ মন্ত্র -- দংশপালঃ মহাবীরঃ সুচিত্রঃ কর্মকারকঃ। বিশ্বকৃৎ বিশ্বধৃকতঞ্চ বাসনামানো দণ্ডধৃক। ওঁ বিশ্বকর্মণে নমঃ।
তিনি স্থাপত্য, শিল্প, সৃষ্টি এবং বিভিন্ন নির্মাণের দেবতা।বিভিন্ন কল-কারখানা, অফিস ও অন্যান্য নির্মাণ স্থানে বিশ্বকর্মার পুজো করা হয়।স্বর্ণকার,কর্মকার এবং দারুশিল্প, স্থাপত্যশিল্প, মৃৎশিল্প প্রভৃতি শিল্পকর্মে নিযুক্তরা কর্ম দক্ষতা অর্জনের জন্য এই বিশ্বকর্মা পুজো করে থাকেন।
বিশ্বকর্মা পুজোর সঙ্গে ওই একই সময় আরেকটি প্রচলিত রীতি আছে। যার নাম রান্না পুজো। যাকে অরন্ধন উৎসবও বলা হয়ে থাকে। অরন্ধনকে অনেকেই মনসা পুজোর অংশ হিসাবে মনে করেন। মনসা পুজোর ঘট বসিয়ে ফণিমনসা গাছের ডাল ঘটে রাখা হয়। এরপর শুরু হয় রান্নার কাজ। রাতে রান্না করার পর পরদিন বাসি খাবার খাওয়া হয়। এর অর্থ ভাদ্র মাসে রান্না করে আশ্বিনে খাওয়া। আগের দিন রান্না করা হয়ে থাকে। পরের দিন অর্থাৎ ১ আশ্বিন তা খাওয়া হয়।
ট্রেন্ডিং
সেরা শিরোনাম
![ABP Premium](https://cdn.abplive.com/imagebank/metaverse-mid.png)