এক্সপ্লোর

২০২৫ সালে উচ্চ বেতন ও সফল ক্যারিয়ারের জন্য কোন কোন কোর্স করা উচিত? জেনে নিন

Karmick Institute বর্তমানে নতুন ব্যাচের জন্য ভর্তি চালু করেছে। এই কোর্সগুলোর ক্লাস শীঘ্রই শুরু হতে চলেছে।

বিশ্ব অর্থনীতির পরিবর্তনের সাথে এসেছে প্রযুক্তিগত অগ্রগতি। এখন আর শুধু বইয়ের জ্ঞানের ভিত্তিতে শিক্ষা যথেষ্ট নয়। মূল পাঠক্রমের বাইরে গিয়ে বিভিন্ন ধরনের প্রফেশনাল কোর্সের চাহিদা বাড়ছে। প্রথাগত পড়াশোনার মাধ্যমে চাকরি পাওয়ার সুযোগ সীমিত হয়ে গেছে।

প্রতিষ্ঠিত হওয়ার ক্ষেত্রে যে কোনো প্রফেশনাল কোর্স ছাত্রছাত্রীদের অনেক বেশি সাহায্য করছে। তবে এমন কোর্স করা দরকার যা ভবিষ্যতে শুধু চাকরি পাওয়ার সুযোগই দেবে না, সেই প্রফেশনের চাহিদা যাতে আগামী দিনেও থাকে।

২০২৫ সালের সবচেয়ে চাহিদাসম্পন্ন কিছু টেক কোর্স যা ক্যারিয়ার বৃদ্ধি আর উচ্চ আয়ে সাহায্য করবে:

নিচে ২০২৫ সালে সবচেয়ে চাহিদাসম্পন্ন কিছু টেক কোর্সের বিস্তারিত বিবরণ দেওয়া হলো। কেন এগুলো করলে ভালো চাকরি ও উচ্চ বেতন পাওয়া সম্ভব, ছাত্রছাত্রীরা কী কী শিখবে, আর সেগুলো ভবিষ্যতের চাকরির বাজারে কেমনভাবে কাজে লাগবে।

১) অ্যাডভান্সড ডেটা সায়েন্স এবং আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স (Advanced Data Science & Artificial Intelligence):

এই কোর্সে ছাত্রছাত্রীরা মূলত ডেটা বিশ্লেষণ (Data Analytics), মেশিন লার্নিং (Machine Learning), পাইথন প্রোগ্রামিং (Python Programming) এবং জেনারেটিভ এআই (Generative AI) শিখবে যা এখন প্রতিটা কোম্পানিতে খুব গুরুত্তপুর্ন। বিশ্বব্যাপী কোম্পানিগুলো এখন প্রতিটি সিদ্ধান্ত ডেটা বিশ্লেষণের ওপর ভিত্তি করে নিচ্ছে। ডেটা সায়েন্টিস্টরা এই বিশ্লেষণের কাজ করছেন। এ-আই ও মেশিন লার্নিং প্রযুক্তির চাহিদা শুধু বেড়েই চলেছে কারণ এগুলো আজকালকার বাণিজ্যিক প্রতিষ্ঠান গুলোকে অটোমেশন (Automation) ও ডেটা-নির্ভর সিদ্ধান্ত নিতে সহায়তা করছে।

সুতরাং এই কোর্স করলে ডেটা সায়েন্টিস্ট (Data Scientist), এআই ইঞ্জিনিয়ার (AI Engineer) বা ডেটা অ্যানালিস্ট (Data Analyst) হিসেবে চাকরি পাওয়ার সুযোগ অনেক বেশি। এই পদের বেতন আন্তর্জাতিক পর্যায়ে অনেক উচ্চ। বিশাল পরিমাণ ডেটা বিশ্লেষণ করে সিদ্ধান্ত নেওয়ার কাজ যেকোনো বড় কোম্পানির জন্য এখন একেবারেই অপরিহার্য।

২) ফুল স্ট্যাক ওয়েব ডেভেলপমেন্ট (Full-Stack Web Development):

ইন্টারনেটের প্রতিটি ওয়েবসাইট ও ওয়েব অ্যাপ এই স্কিলের ওপর নির্ভর করে। সমস্ত কোম্পানি এখন অনলাইন ভিত্তিক। তারা ডিজিটাল প্রযুক্তি গ্রহণ এবং বাস্তবায়নের দিকে এগোচ্ছে। তাই ফুল স্ট্যাক ডেভেলপারদের চাহিদা এখন আকাশছোঁয়া। একজন ফুল স্ট্যাক ডেভেলপার ফ্রন্টএন্ড এবং ব্যাকএন্ড দুটোই করতে পারে। তাই কোম্পানিগুলো ফুল স্ট্যাকে দক্ষ লোক খোঁজে। যেমন মিন (MEAN) স্ট্যাক, MERN স্ট্যাক, জ্যাঙ্গো (Django), লারাভেল (Laravel) এবং পাইথন (Python)। ফ্রিল্যান্সিং হোক বা বড় কোম্পানিতে চাকরি, দুই ক্ষেত্রেই এই কোর্সে দক্ষ হলে উচ্চ বেতন নিশ্চিত।

৩) ডিজিটাল মার্কেটিং (Digital Marketing with Gen AI):

ডিজিটাল মার্কেটিং কোর্স কেন করবেন? ডিজিটাল মার্কেটিং বর্তমানে মার্কেটিংয়ের সবচেয়ে বেশি ব্যবহৃত রূপ। সব ব্যবসাই এখন অনলাইনে প্রসার ঘটাচ্ছে। অনলাইনে পণ্য বা ব্র্যান্ড প্রচারের জন্য আজকাল সব কোম্পানিই এক্সপার্ট খুঁজছে।

ডিজিটাল মার্কেটিং জানলে যেকোনো কোম্পানির প্রোডাক্ট বা সার্ভিস প্রচার করে বিক্রি বাড়ানো যায়। তাই ডিজিটাল মার্কেটিং স্পেশালিস্ট, সোশ্যাল মিডিয়া ম্যানেজার (Social Media Manager) বা এস-ই-ও এক্সপার্ট (SEO Expert) দের ডিমান্ড ক্রমশ বাড়ছে। নিজের ব্যবসা শুরু করলেও এই স্কিল অপরিহার্য। অভিজ্ঞতা বাড়লে বেতনও দ্রুত বাড়ে। কাজেই ডিজিটাল মার্কেটিং কোর্সের মাধ্যমে আপনি বিশ্বব্যাপী চাকরির বাজারে একটি মূল্যবান সম্পদ হয়ে উঠতে পারেন।

৪) মোবাইল অ্যাপ ডেভেলপমেন্ট (Mobile App Development):

মোবাইল অ্যাপ এখন জীবনের অংশ। বিশ্ব জুড়ে যে কোনো ব্যাবসার ক্ষেত্রে মোবাইল অ্যাপ থাকা এখন অনিবার্য। তাই মোবাইল অ্যাপ ডেভেলপারদের চাহিদা অত্যন্ত বেশি।

মোবাইল অ্যাপ ডেভেলপমেন্ট এখন অত্যন্ত প্রতিযোগিতামূলক হয়ে উঠেছে। এই কোর্স করলে ছাত্রছাত্রীরা অ্যাপ ডেভেলপার হিসেবে কাজ পাচ্ছে বড় টেক কোম্পানি, স্টার্টআপ কিংবা ফ্রিল্যান্স প্ল্যাটফর্মে। যেহেতু অ্যাপ তৈরির দক্ষতা তুলনামূলক কম লোকের থাকে, তাই বেতনও অনেক বেশি। ভারতে আই-ও-এস (iOS) ডেভেলপারদের বেতন সাধারণত ₹৮-১৫ এল-পি-এ (LPA) থেকে শুরু হয়। আর অ্যান্ড্রয়েড (Android) ডেভেলপারদের মাইনে ₹৬-১২ এল-পি-এ (LPA) হয়।

৫) UI/UX ডিজাইন (UI/UX Design):

বর্তমানে ডিজিটাল পণ্য তৈরিতে পারদর্শী যে কোনও ব্যক্তির চাকরির বাজারে চাহিদা প্রচুর। তাই UI/UX ডিজাইনের জগৎ দ্রুতগতিতে এগিয়ে চলেছে।

পৃথিবী যত বেশি ডিজিটালাইজড হচ্ছে, ওয়েব ডিজাইনার থেকে শুরু করে প্রোডাক্ট ম্যানেজারদের  সকলের জন্যই UX ডিজাইন ততই জরুরি হয়ে উঠছে। এর মানে হল, ক্যারিয়ারে এগোতে হলে একজন UX ডিজাইনার হওয়া এখন সবচেয়ে বুদ্ধিমান সিদ্ধান্তগুলির মধ্যে একটি! এই কোর্স করা ছেলেমেয়েদের চাকরির সম্ভাবনা অঢেল। কোর্স করতে করতেই হাতেকলমে কাজ শেখারও সুযোগ আছে। ফলে দক্ষতা অর্জনও সহজ। ইন্ডাস্ট্রি-রেডি প্রশিক্ষিত দক্ষ কর্মীদের পে-প্যাকেজ খুবই ভালো।

৬) জেনেরেটিভ এআই (GenAI):

GenAI হলো আধুনিক কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার সবচেয়ে দ্রুত বর্ধনশীল শাখা। ChatGPT, DALL·E, কোড জেনারেশন, কনটেন্ট ক্রিয়েশন সব এরই অংশ। এটা শিখতে পারলে ছাত্রছাত্রীদের ভবিষ্যতে চাকরি এখন থেকেই সুনিশ্চিত।

মার্কেটিং, এডুকেশন, সফটওয়্যার, হেলথকেয়ার সবখানেই আজকাল GenAI ব্যবহৃত হচ্ছে। ফলে শুধু টেক কোম্পানি নয়, বিভিন্ন সেক্টরেই চাকরির সুযোগ বাড়ছে। GenAI টুল ব্যবহার করে কনটেন্ট লেখা, ডিজাইন, ডেটা বিশ্লেষণ, কোড লেখা, সবকিছু আরও দ্রুত ও কার্যকরভাবে করা যায়। তাই কোম্পানিগুলো GenAI স্কিলে দক্ষ কর্মীকে অনেক বেশি গুরুত্ব দিচ্ছে।

যেহেতু এখনো কম লোকে এই টুলগুলো ভালোভাবে জানে, তাই GenAI এক্সপার্টদের বেতন তুলনামূলক অনেক বেশি। তাছাড়াও GenAI দিয়ে খুব সহজেই নিজের অ্যাপ, টুল বা সার্ভিস তৈরি করা যায়। চাকরির বাইরেও স্টার্টআপ বা ফ্রিল্যান্সিংয়ের সুযোগ প্রচুর।

উচ্চ বেতনের জন্য ক্যারিয়ার রোডম্যাপ

উচ্চ আয়ের দক্ষতা অর্জন রাতারাতি সম্ভব নয়। তার জন্য একটি স্পষ্ট পরিকল্পনা এবং অবিরাম প্রচেষ্টা প্রয়োজন। নিচে দেয়া এই রোডম্যাপ প্রয়োগ করে এই টেকনিকাল স্কিলগুলো বিকাশ এবং আয়ত্ত করতে সুবিধা হবে:

প্রফেশনাল মেন্টরের কাছ থেকে শেখা: স্পেশাল ট্রেনিং প্রোগ্রাম, ওয়ার্কশপ বা সার্টিফিকেশন কোর্সে ভর্তি হলে কোর্স শেষে ভালো উপার্জন নিশ্চিত । স্ট্রাকচার্ড কোর্সে পড়লে বিষয়গুলো ধাপে ধাপে ঠিকঠাকভাবে শেখা যায়। এছাড়া, অভিজ্ঞদের কাছ থেকে গাইডেন্স বা মেন্টরশিপ নিলে শেখার গতি ও দিশা দুটোই ভালো হয়।

হাতে-কলমে প্রজেক্ট (Hands-on Projects): কোর্সের যা সিলেবাস সেটা কাজে লাগিয়ে ছোট ছোট প্রজেক্ট বানালে শেখার মাত্রা বহু অংশে বৃদ্ধি পায়। যেমন ছোট অ্যাপ, ওয়েবসাইট বা কনটেন্ট ইত্যাদি তৈরি করতে পারলে শেখার বুনিয়াদ আরো গাঢ় হয়। প্র্যাকটিক্যাল কাজ করলে জ্ঞান আর অভিজ্ঞতা অনেক বেশি পোক্ত হয় এবং বাস্তব কাজের নমুনা তৈরি হয়। এইসব প্রজেক্ট নিয়ে পোর্টফোলিও বানালে চাকরি বা ফ্রিল্যান্স ক্লায়েন্টের সামনে সেটা অনেক কাজ দেয়।

যেমন কার্মিক ইনস্টিটিউট (Karmick Institute) এর কোর্সগুলোর মধ্যে রয়েছে হাতে-কলমে প্রজেক্ট করার সুযোগ। ফলে ছাত্রছাত্রীরা রিয়েল-ওয়ার্ল্ড-এর সমস্যা সমাধান করতে শেখে। এই অভিজ্ঞতা চাকরির ক্ষেত্রে খুবই মূল্যবান। বড় বড় টেক কোম্পানিগুলো এরকম এক্সপার্টদেরকেই প্রাধান্য দেয় যাদের কাজের হ্যান্ডস-অন এবং রিয়েল-ওয়ার্ল্ড অভিজ্ঞতা আছে।


২০২৫ সালে উচ্চ বেতন ও সফল ক্যারিয়ারের জন্য কোন কোন কোর্স করা উচিত? জেনে নিন

শংসাপত্র অর্জন এবং বিশেষজ্ঞতা (Certification & Specialization): অ্যাডভান্সড সার্টিফিকেশন বা স্বীকৃত টেস্ট পাস করলে ছাত্রছাত্রীদের স্কিল নিয়ে চাকরিদাতার কাছে আস্থা তৈরি হয়। এই সার্টিফিকেটগুলো প্রমাণ করে তারা শুধু শেখেনি, সত্যি অভিজ্ঞ। আর কোনো নির্দিষ্ট বিষয়ে স্পেশালাইজ করলে বেশি বেতন ও ভালো সুযোগ পাওয়ার সম্ভাবনাও বাড়ে। যেমন, কার্মিক ইনস্টিটিউট (Karmick Institute) এর মতো প্রতিষ্ঠানে এসব বিষয়ে অ্যাডভান্সড সার্টিফিকেশন কোর্স করানো হয়। শুধু তাই নয়, এখানে কোর্স-শেষে শিক্ষার্থীদের ১০০% প্লেসমেন্ট সহায়তা দিয়ে তাদের সম্মানজনক এবং উচ্চ বেতনের চাকরি সুনিশ্চিত করা হয়। এই ইনস্টিটিউটের বহু ছাত্রছাত্রী TCS, Cognizant, Genpact, Capgemini-এর মতো শীর্ষস্থানীয় MNC-গুলিতে প্লেসমেন্টের সুযোগ পায় এবং বর্তমানে চাকরিরত।

সংক্ষেপে

টেক বা নন টেক আপনি যে ব্যাকগ্রাউন্ড থেকে আসুন না কেন আপনি যদি এই কোর্সগুলোতে ফান্ডামেন্টাল থেকে অ্যাডভান্স লেভেল অবধি নিজেকে দক্ষ করে তুলতে পারেন, তাহলে আপনি পুরোপুরি ভাবে উচ্চ আয়ের চাকরির জন্য তৈরী। এই কোর্সগুলো আধুনিক ও চাহিদাসম্পন্ন স্কিল শেখার জন্য ডিজাইন করা হয়েছে। এতে হাতে-কলমে প্রজেক্টের মাধ্যমে বাস্তব অভিজ্ঞতা অর্জনের সুযোগ থাকে, যাতে শিক্ষার্থীরা চাকরির বাজারে প্রয়োজনীয় হয়ে উঠতে পারে। কোর্স শেষে একটি মজবুত পোর্টফোলিও তৈরি হয় এবং সার্টিফিকেশনের মাধ্যমে শিক্ষার্থীর দক্ষতা প্রমাণিত হয়।

কার্মিক ইনস্টিটিউট (Karmick Institute) এখন IIT গৌহাটি এবং E&ICT Academy-র যৌথ উদ্যোগে উচ্চমানের কোর্স অফার করছে। এইসব কোর্সের মধ্যে আছে অ্যাডভান্সড ডাটা সাইন্স (Advanced Data Science), ডিজিটাল মার্কেটিং, ওয়েব ডেভলপমেন্ট, Gen AI সহ এমন বেশকিছু কোর্সের প্রশিক্ষণ। কার্মিক ইনস্টিটিউট এর প্রশিক্ষণ প্রাপ্ত ছাত্র-ছাত্রীরা সহজেই উজ্জ্বল ভবিষ্যৎ গড়ে তুলছে। ৬ মাসের এই কোর্সগুলোর শেষে আপনার ভালো বেতনের চাকরি নিশ্চিত।

Karmick Institute বর্তমানে নতুন ব্যাচের জন্য ভর্তি চালু করেছে। এই কোর্সগুলোর ক্লাস শীঘ্রই শুরু হতে চলেছে। যদি আপনি আগ্রহী হন, তাহলে আরো জানতে ভিজিট করতে পারেন www.karmickinstitute.com ওয়েবসাইট, কল করতে পারেন 9836423755 নম্বরে অথবা ইমেইল করতে পারেন: info@karmickinstitute.com. ইনস্টিটিউটের ঠিকানা: SDF বিল্ডিং, ৪ তলা, মডিউল নং ৫৩৪, সেক্টর-৫, সল্টলেক, কলকাতা–৭০০০৯১, পশ্চিমবঙ্গ, ভারত।

প্রতিবেদনটি ABP লাইভ বাংলা কর্তৃক সম্পাদিত নয়।

(Disclaimer: ABP Network Pvt. Ltd. and/or ABP Live does not in any manner whatsoever endorse/subscribe to the contents of this article and/or views expressed herein. Reader discretion is advised.)
 
 
 

 

আরও পড়ুন

ব্যক্তিগত কর্নার

সেরা প্রতিবেদন
সেরা রিল
IND vs SA ODI Live: রুতুরাজের পর সেঞ্চুরি বিরাটেরও, রাঁচির পর রায়পুরেও কিং-কোহলির ব্যাটে গর্জন
রুতুরাজের পর সেঞ্চুরি বিরাটেরও, রাঁচির পর রায়পুরেও কিং-কোহলির ব্যাটে গর্জন
Stock Market Today : একদিনে ২.৭৫ লক্ষ কোটি টাকার ক্ষতি, টানা চার দিন পড়ল বাজার, এখন কী করবেন ? 
একদিনে ২.৭৫ লক্ষ কোটি টাকার ক্ষতি, টানা চার দিন পড়ল বাজার, এখন কী করবেন ? 
Gold Price : আজ কিনলে কমে পাবেন ! রাজ্যে কত হল সোনার রেট ?
আজ কিনলে কমে পাবেন ! রাজ্যে কত হল সোনার রেট ?
Stock Market Crash :  ফ্ল্যাট শুরুর পরই ধস বাজারে,২৬০০০-এর নীচে নেমে গেল নিফটি 
ফ্ল্যাট শুরুর পরই ধস বাজারে,২৬০০০-এর নীচে নেমে গেল নিফটি 
LIC Adani :  আদানিদের সিমেন্ট কোম্পানিতে বিনিয়োগ বাড়াল LIC, বিরোধীদের প্রশ্নে এই জবাব দিল সরকার
আদানিদের সিমেন্ট কোম্পানিতে বিনিয়োগ বাড়াল LIC, বিরোধীদের প্রশ্নে এই জবাব দিল সরকার
Sanchar Saathi App :  সঞ্চার সাথী অ্যাপ নিয়ে তুমুল বিতর্ক, এই ৫ বৈশিষ্ট্য রয়েছে অ্য়াপে  
 সঞ্চার সাথী অ্যাপ নিয়ে তুমুল বিতর্ক, এই ৫ বৈশিষ্ট্য রয়েছে অ্য়াপে  
Laptop Restart Benefits : ফোন ও ল্যাপটপ রিস্টার্ট করেন না দীর্ঘদিন ? কেন এই কাজ করা গুরুত্বপূর্ণ, জানলে অবাক হবেন ! 
ফোন ও ল্যাপটপ রিস্টার্ট করেন না দীর্ঘদিন ? কেন এই কাজ করা গুরুত্বপূর্ণ, জানলে অবাক হবেন ! 
Weight Loss Tips : দ্রুত ওজন কমানোর জন্য ডায়েট কি সত্যিই নিরাপদ ?
দ্রুত ওজন কমানোর জন্য ডায়েট কি সত্যিই নিরাপদ ?
Embed widget