Alipurduar: নতুন জেলা সভাপতির সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে আলিপুরদুয়ারে কংগ্রেসের গোষ্ঠীদ্বন্দ্ব
Alipurduar News Update: এদিন জেলা কংগ্রেস কার্যালয়ে জাতীয় কংগ্রেসের সাংগঠনিক সভার পাশাপাশি নতুন সভাপতির সংবর্ধনা অনুষ্ঠান ছিল। সেই সভা চলাকালিনই বিক্ষোভে সামিল হন কংগ্রেস কর্মীরা।

অরিন্দম সেন, আলিপুরদুয়ার: জাতীয় কংগ্রেসের নতুন জেলা সভাপতির সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে দুই গোষ্ঠীর তুমুল সংঘর্ষে উত্তেজনা, মারধর, ধাক্কাধাক্কি আলিপুরদুয়ার (Alipurduar) জেলা কার্যালয়ে। ঘটনাস্থলে পৌঁছেছে পুলিশ। এদিন জেলা কংগ্রেস কার্যালয়ে জাতীয় কংগ্রেসের সাংগঠনিক সভার পাশাপাশি নতুন সভাপতির সংবর্ধনা অনুষ্ঠান ছিল। সেই সভা চলাকালিনই বিক্ষোভে সামিল হন কংগ্রেস কর্মীরা। ঝাঁটা হাতে তারা বিক্ষোভ দেখান।
বাইরে চলে মুখ ঢেকে লাঠি হাতে মারামারি ও তান্ডব। দোকান থেকে টেনে বের করে মারা হয় জাতীয় কংগ্রেসের জেলা ছাত্র পরিষদের সভাপতিকে। সেই সময়ে পালিয়ে জেলা কার্যালয়ে ঢুকে নিজেকে রক্ষা করেন তিনি। এরপর চলে গোটা কলেজহল্ট জুড়ে তান্ডব। একপক্ষ অপর পক্ষের দিকে চলে আক্রমণ। পুলিশ এসে পরবর্তিতে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রনে আনে।
যদিও সদ্য ঘোষিত জাতীয় কংগ্রেসের জেলা সভাপতি মৃন্ময় সরকারের দাবি, 'কোনো গোষ্ঠীদ্বন্দ্ব নেই। বিজেপি চক্রান্ত করে এসব করাচ্ছে।' উল্লেখ্য, প্রাক্তন জেলা জাতীয় কংগ্রেসের জেলা সভাপতি মনি কুমার ডার্নাল অসুস্থ থাকায় এই দায়িত্বপ্রাপ্ত সেই আসনে ছিলেন কার্যকারি সভাপতি শান্তুনু দেবনাথ। বর্তমানে গত ১৩ আগষ্ট এআইসিসির ঘোষণা অনুযায়ী জেলা জাতীয় কংগ্রেসের সভাপতি হন মৃন্ময় সরকার। আর এরপর থেকেই কংগ্রেসের কোন্দল শুরু হয় বলে অভিযোগ।
২০২৬ ভোটের আগে TMC বিধায়কের বাড়িতে হানা কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থার
এর আগে শিক্ষা নিয়োগ দুর্নীতি মামলায় CBI-এর হাতে গ্রেফতার হন জীবনকৃষ্ণ সাহা। ২০২৩-এর ১৭ এপ্রিল গ্রেফতার হন বড়ঞার তৃণমূল বিধায়ক।বাড়িতে তল্লাশির সময় নিজের ২টি ফোন, পুকুরে ছুড়ে ফেলার অভিযোগ ওঠে বিধায়কের বিরুদ্ধে। এই মামলায় গত বছরের মে মাসে সুপ্রিম কোর্ট থেকে জামিন পান জীবনকৃষ্ণ সাহা। CBI নিয়োগ দুর্নীতি কীভাবে হয়েছে তার তদন্ত চালাচ্ছে। দুর্নীতির নেপথ্যে কোটি কোটি টাকা লেনদেন নিয়ে তদন্ত চালাচ্ছে ED. প্রসঙ্গত, এর আগে সিবিআই সূত্রে দাবি করা হয়েছিল, নিয়োগ দুর্নীতিকাণ্ডে এবার তাদের বড় হাতিয়ার হতে চলেছে বড়ঞার তৃণমূল বিধায়ক জীবনকৃষ্ণ সাহার দুটি মোবাইল ফোনের তথ্য। এরপরেই উদ্ধার হয়েছিল, নিয়োগ দুর্নীতির সাড়ে ৩০০ পাতার তথ্য ও কয়েকশো অডিও ক্লিপ! বহু হোয়াটস অ্যাপ চ্যাট। আর গ্য়ালারিভর্তি ছবি! জীবনকৃষ্ণ সাহার এমন ঘটনা সত্যি তাজ্জব করে দেওয়ার মত। এদিন ইডি আধিকারিকদের প্রথমে বাড়িতে ঢুকতেই দিতে দিতে চাননি এই তৃণমূল বিধায়ক।






















