Bankura News: কসবার 'ভুয়ো আইনজীবি'-র পর্দা ফাঁস ! পুলিশের হাতে দিল বাঁকুড়া জেলা বার এসোসিয়েশন
Bankura District Bar Association: ভুয়ো আইনজীবিকে পুলিশের হাতে তুলে দিল বাঁকুড়া জেলা বার এসোসিয়েশন।
পূর্ণেন্দু সিংহ, বাঁকুড়াঃ ভুয়ো আইনজীবিকে (Fake lawyer)পুলিশের হাতে তুলে দিল বাঁকুড়া জেলা বার এসোসিয়েশন (Bankura District Bar Association)। বাঁকুড়া সদর থানায় সুরজিত শর্মা নামে ওই ভুয়ো আইনজীবির বিরুদ্ধে লিখিত অভিযোগ (Allegation) দায়ের করেছে বার এসোসিয়েশন। বার এসোসিয়েশনের দাবি, সুরজিত শর্মা নামে ওই ব্যাক্তি বেশ কয়েকদিন ধরে বাঁকুড়া আদালতে নিজেকে আইনজীবি বলে পরিচয় দেন। বিভিন্ন আদালতে উনি কাজ করেন, বলে অভিযোগ।
আরও পড়ুন, 'পুর কর্মীরা চোর' ! সোশ্যাল মিডিয়ায় বিস্ফোরক পোস্ট
ভুয়ো আইনজীবির বিরুদ্ধে লিখিত অভিযোগ দায়ের করেছে বার এসোসিয়েশন
বাঁকুড়ায় ভুয়ো আইনজীবিকে (Fake lawyer in Bankura) ধরল জেলা বার এসোসিয়েশন। ওই ভুয়ো আইনজীবিকে পাকড়াও করে বাঁকুড়া সদর থানার পুলিশের হাতে তুলে দিল বার এসোসিয়েশন। বাঁকুড়া সদর থানায় সুরজিত শর্মা নামে ওই ভুয়ো আইনজীবির বিরুদ্ধে লিখিত অভিযোগ দায়ের করেছে বার এসোসিয়েশন। বার এসোসিয়েশনের দাবি, সুরজিত শর্মা নামে ওই ব্যাক্তি বেশ কয়েকদিন ধরে বাঁকুড়া আদালতে নিজেকে আইনজীবি বলে পরিচয় দেন। বিভিন্ন আদালতে উনি কাজ করেন। কলকাতার কসবায় (Kasba, Kolkata)বাড়ি। সম্প্রতি বাঁকুড়া শহরের ভাড়া বাড়ি নিয়ে রয়েছেন। দুর্ঘটনা জনিত মামলার দাবি সংক্রান্ত পরামর্শ দাতা হিসেবে তিনি পরিচয় দিয়েছেন।
আলিপুর জর্জ কোর্টের আইনজীবি হিসেবে নিজেকে দাবি করেন অভিযুক্ত আইনজীবি
এছাড়াও আলিপুর জর্জ কোর্টের আইনজীবি হিসেবে নিজেকে দাবি করেন অভিযুক্ত আইনজীবি। এরপরে বিভিন্ন ভাবে সন্দেহ হতে থাকে ওই আইনজীবিকে। বিভিন্ন ভাবে ওই আইনজীবির খোঁজ খবর নিতেও শুরু করে বাঁকুড়া বার এসোসিয়েশন। পরে ওই আইনজীবি যে ভুয়ো, তা টের পান বাঁকুড়া বার এসোসিয়েশন। এরপরে সোমবার সরজিত শর্মা নামে ওই ভুয়ো আইনজীবিকে পুলিশের হাতে তুলে দেয় বাঁকুড়া বার এসোসিয়েশন। বাঁকুড়া সদর থানায় ওই ভুয়ো আইনজীবির বিরুদ্ধে লিখিত অভিযোগ জানায় বাঁকুড়া বার এসোসিয়েশন।
একুশ থেকে বাইশে একডজন ভুয়ো
প্রসঙ্গত, রাজ্যে একুশের বিধানসভার আগে ও পরে একের পর এক ভুয়ো পেশাদারের মামলা প্রকাশ্যে আসে। তার মধ্যে সব থেকে বড় মামলাটাই হল কসবার ভুয়ো ভ্যাকসিন কাণ্ড। অভিযুক্ত হয়ে শিরোণামে আসেন দেবাঞ্জন। রেলের চাকরি করেন বলেও ভুয়ো চালকের মামলা প্রকাশ্যে আসে। ভুয়ো আইএএস, আইপিএস-র লালবাতি লাগানো গাড়ি ধরা পড়ে। আর বাইশের প্রেক্ষাপটে এখন, শিক্ষক নিয়োগ দুর্নীতি তোলপাড় করছে বাংলা।