![ABP Premium](https://cdn.abplive.com/imagebank/Premium-ad-Icon.png)
Poush Mela Update: স্বাস্থ্য দফতরের সাড়া মেলেনি, তাই পৌষমেলা করেনি বিশ্বভারতী কর্তৃপক্ষ ; বিস্ফোরক উপাচার্য
WB State health department : আজ যখন ফাঁকা মাঠের পাশ দিয়ে আসছিলাম, মনটা খারাপ হয়ে গেল ; মন্তব্য উপাচার্যের...
![Poush Mela Update: স্বাস্থ্য দফতরের সাড়া মেলেনি, তাই পৌষমেলা করেনি বিশ্বভারতী কর্তৃপক্ষ ; বিস্ফোরক উপাচার্য WB State health department didn't response, that's why no poush mela by Visvabharati this year, says VC Poush Mela Update: স্বাস্থ্য দফতরের সাড়া মেলেনি, তাই পৌষমেলা করেনি বিশ্বভারতী কর্তৃপক্ষ ; বিস্ফোরক উপাচার্য](https://feeds.abplive.com/onecms/images/uploaded-images/2021/12/23/917c6723bc8a6fe7b38e9f301c76d98c_original.jpg?impolicy=abp_cdn&imwidth=1200&height=675)
আবীর ইসলাম, বোলপুর : রাজ্য স্বাস্থ্য দফতরকে(State Health Department) একাধিকবার চিঠি দিয়েও সাড়া মেলেনি ৷ তাই এবছর পৌষমেলা(Poushmela) করেনি বিশ্বভারতী(Visvabharati University) কর্তৃপক্ষ। পৌষ উৎসবে ছাতিমতলা থেকে এমনই বিস্ফোরক মন্তব্য করলেন বিশ্বভারতীর উপাচার্য বিদ্যুৎ চক্রবর্তী।
প্রসঙ্গত, এবছরও হচ্ছে না শান্তিনিকেতনের ঐতিহ্যবাহী পৌষমেলা। তবে প্রথা মেনে বৈদিক মন্ত্রপাঠ, ব্রহ্ম উপাসনা, রবীন্দ্রসঙ্গীতের মধ্য দিয়ে যথাক্রমে শুরু হয়েছে পৌষ উৎসব।
এদিন, পৌষমেলা না করার কারণ বললেন খোদ উপাচার্য। পৌষ উৎসবে ছাতিমতলার মঞ্চ থেকে তিনি বলেন, "পৌষমেলা না হওয়ায় সবার মন খারাপ, আমারও মন খারাপ। আজ যখন ফাঁকা মাঠের পাশ দিয়ে আসছিলাম, মনটা খারাপ হয়ে গেল ৷ কিন্তু, বিশ্বাস করুন আমরা অক্টোবর মাসে রাজ্যের স্বাস্থ্য দফতরে চিঠি দিয়ে জানতে চেয়েছি কি করা উচিত। কিন্তু, তিন বার চিঠি দিয়েও কোনও উত্তর পাইনি ৷ তাই পৌষমেলা করা সম্ভব হয়নি ৷"
আরও পড়ুন ; শান্তিনিকেতনের ঐতিহ্যবাহী পৌষমেলা নিয়ে ধোঁয়াশা, মন্দা স্থানীয় হোটেল ব্যবসায়
এদিকে আজ বোলপুরের ডাকবাংলোর মাঠে বিকল্প মেলার উদ্বোধন করেন বিশ্বভারতীর প্রাক্তন ভারপ্রাপ্ত উপাচার্য সবুজকলি সেন, বিশ্ববাংলা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য স্বপন দত্ত, প্রবীণ আশ্রমিক সুপ্রিয় ঠাকুর, পরিবেশ কর্মী সুভাষ দত্ত, মন্ত্রী চন্দ্রনাথ সিংহ ও বোলপুরের সাংসদ অসিত মাল-রা।
উল্লেখ্য, এই পরিস্থিতিতে মন্দা দেখা দিয়েছে বোলপুর-শান্তিনিকেতনের হোটেল ব্যবসায়(Hotel Business) ৷ মূলত, পৌষমেলা ও বসন্ত উৎসবকে কেন্দ্র করেই এই এলাকায় হোটেল-লজের ব্যবসা চলে ৷ এক কথায়, পৌষমেলার ওপর অনেকটাই নির্ভরশীল বোলপুর-শান্তিনিকেতনের অর্থনীতি।
প্রতি বছর পৌষমেলার সময় দুই থেকে তিন দিনের প্যাকেজ হিসাবে হোটেল ভাড়া পাওয়া যায় ৷ সারা বছরের থেকে দর থাকে বেশি ৷ ২০২০ সালে কোভিড পরিস্থিতির জন্য বন্ধ ছিল মেলা ৷ এবারও পৌষমেলার এই অবস্থায় হোটেল-লজের ব্যবসায় মন্দা দেখা দিয়েছে ৷
শান্তিনিকেতন ও বোলপুরে কমবেশি প্রায় ১৫০ টি হোটেল রিসোর্ট রয়েছে । এছাড়াও বহু হোটেল রিসোর্ট গড়ে উঠেছে । এর আগে বোলপুর হোটেল ইউনিয়ন সমিতির সেক্রেটারি জানিয়েছিলেন, পৌষমেলার সময় ভালই ব্যবসা হত। কিন্তু, মেলার সংশয়ে অনেক রুম বাতিল হচ্ছে । এতদিনের যে ভাড়া সেই ভাড়াই নিতে হচ্ছে। চরম একটা ক্ষতির মুখে আমরা চাই, মেলা হোক। তাতে ভাল হয় ।
ট্রেন্ডিং
সেরা শিরোনাম
![ABP Premium](https://cdn.abplive.com/imagebank/metaverse-mid.png)