(Source: ECI/ABP News/ABP Majha)
Dakkhin Dinajpur: ফাঁকা মাঠে ব্যবসায়ীর রক্তাক্ত দেহ উদ্ধার, হইচই দক্ষিণ দিনাজপুরে
Body Of Businessman Recovered:ব্যবসায়ীর রক্তাক্ত দেহ উদ্ধার ঘিরে হইচই দক্ষিণ দিনাজপুরে। ঘটনাটি ঘটেছে দক্ষিণ দিনাজপুরের পতিরাম থানা এলাকায় কামালপুর মাঠে।
মুন্না আগরওয়াল, দক্ষিণ দিনাজপুর: ব্যবসায়ীর (businessman body recovered) রক্তাক্ত দেহ উদ্ধার ঘিরে হইচই দক্ষিণ দিনাজপুরে (dakkhin dinajpur)। ঘটনাটি ঘটেছে দক্ষিণ দিনাজপুরের পতিরাম থানা এলাকায় কামালপুর মাঠে। সেখান থেকেই এক জেনারেটর ব্যবসায়ীর রক্তাক্ত দেহ উদ্ধার হয় সোমবার সকালে। মৃতের নাম প্রবীর দত্ত বলে জানিয়েছে পুলিশ। বাড়ি বালুরঘাট পুরসভার ২০ নম্বর ওয়ার্ডের অগ্নিশিখা ক্লাবপাড়া এলাকায়।
কী জানা গেল?
৬২ বছরের ওই ব্যবসায়ীর দেহে একাধিক ক্ষতচিহ্ন রয়েছে। সেসব দেখেই পরিবারের ধারণা, তাঁকে কুপিয়ে খুন করা হয়েছে। এদিন দেহ উদ্ধারের খবর পেয়ে পতিরাম থানার বিশাল পুলিশবাহিনী ঘটনাস্থলে যায় ৷ আসেন পতিরাম থানার ওসি সৎকার সাংবো। পরে দেহটি উদ্ধার করে তা ময়নাতদন্তের জন্য বালুরঘাট জেলা হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে। খুনের সঙ্গে জড়িত অভিযোগে এর মধ্য়েই এক জনকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ। ধৃতের নাম কাশীনাথ পাহান। কিন্তু কী কারণে ওই জেনারেটর ব্যবসায়ীকে খুন করা হল? খতিয়ে দেখতে তদন্ত শুরু হয়েছে। প্রাথমিক ভাবে জানা গিয়েছে, ওই জেনারেটর ব্যবসায়ীর বাড়ি বালুরঘাটে হলেও তিনি কামালপুর হাটের বিভিন্ন দোকানে ইলেকট্রিক দিতেন। গত কালও সেই কাজেই কামালপুরে গেছিলেন। রাতে ফেরার কথা থাকলেও ফেরেননি। এরপরই আজ সকালে তাঁর রক্তাক্ত দেহ উদ্ধার হয়। তদন্তকারীদের ধারণা, নেপথ্যে মহিলাঘটিত কোনও কারণ থাকতে পারে। পতিরাম থানার পুলিশ ধৃতকে জিজ্ঞাসাবাদ করছে পুলিশ।
আগেও খুন ব্যবসায়ী...
চলতি মাসের মাঝামাঝিই উত্তর ২৪ পরগনার জগদ্দলে জমি ব্যবসায়ীকে মারধর, তোলাবাজি, খুনের চেষ্টার মতো গুরুতর অভিযোগে তৃণমূল বিধায়কের ৫ ঘনিষ্ঠ গ্রেফতার হন। ঘটনায় বিজেপির বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রের অভিযোগ তোলেন বিধায়ক সোমনাথ শ্যাম। পাল্টা জবাব দেয় গেরুয়া শিবির। শোনা যায়, ভাটপাড়া পুরসভার ২৬ নম্বর ওয়ার্ডের হাঁসিয়া ঘোষপাড়ায় জমি প্লটিংয়ের কাজ করতেন রামমোহন পল্লির বাসিন্দা, পেশায় জমি ব্যবসায়ী সমীর চট্টোপাধ্যায়। অভিযোগ, ঘটনার দিন দুপুরে ৩ দুষ্কৃতী এসে কাজ বন্ধ রাখতে বলে তাঁকে। জগদ্দলের তৃণমূল বিধায়ক সোমনাথ শ্যামের ভাইয়ের নাম করে হুমকি, মারধরও করা হয় বলে অভিযোগ ওঠে। ব্য়বসায়ী দাবি করেন, বচসা চলাকালীন এক দুষ্কৃতী পেটে পিস্তল ঠেকিয়ে প্রাণনাশের হুমকিও দেয়। ব্যবসায়ীর অভিযোগের ভিত্তিতেই ৫ তৃণমূল কর্মীকে গ্রেফতার করে ভাটপাড়া থানার পুলিশ যা নিয়ে তৃণমূল-বিজেপির মধ্যে শুরু হয় বাকযুদ্ধ।
আরও পড়ুন:যতদূর চোখ যায় শুধুই বরফ... দুধ সাদা তুষারে ঢাকল সান্দাকফু, ফালুট, দেখুন ছবি