Dilip Ghosh: 'ওয়ার্ডের সর্বত্র বেড়াল ঘুরে বেড়াচ্ছে' রাজ্যের হাসপাতালের বিরুদ্ধে সরব দিলীপ ঘোষ
West Bengal: রাজ্যের অন্য়তম বড় সরকারি হাসপাতাল। রাজ্যের নানা প্রান্ত থেকে সেখানে প্রতিদিন চিকিৎসা করাতে আসেন বহু মানুষ। আর সেই হাসপাতালেরও ওয়ার্ডেই নাকি বেড়ালের বাস।
কলকাতা: সরকারি হাসপাতালে (Government Hospital) ওয়ার্ডে ঘুরে বেড়াচ্ছে বেড়াল। সোশাল মিডিয়ায় ছবি পোস্ট করে রাজ্যের হাসপাতালের বিরুদ্ধে এমনটাই অভিযোগ তুলেছেন দিলীপ ঘোষ।
1.1 Is it the state's best super-speciality hospital or an animal shelter?
— Dilip Ghosh (Modi Ka Parivar) (@DilipGhoshBJP) July 30, 2024
The male medicine department of the main block's Mackenzie Ward at PG Hospital has become a paradise for cats. Cats are roaming everywhere, making the place dirty with their faeces and urine. pic.twitter.com/mXN04MLLPL
রাজ্যের হাসপাতালের বিরুদ্ধে সরব: সোশাল মিডিয়ায় পোস্ট করে প্রাক্তন বিজেপি সাংসদ উল্লেখ করেছেন, সংশ্লিষ্ট হাসপাতালের বিভিন্ন ওয়ার্ডে ঘুরে বেড়াচ্ছে বেড়াল। মল-মূত্রে গোটা ওয়ার্ড নোংরা হয়ে আছে। এমনকী রোগীদের খাবার খেয়ে নিচ্ছে। আবার আঁচড়ে, কামড়েও দিচ্ছে রোগীদের। দিলীপ ঘোষের অভিযোগ, এনিয়ে সংশ্লিষ্ট মহলে অভিযোগ জানানোর পরেও কোনও লাভ হয়নি।
গতকাল এনিয়ে ক্ষোভ উগরে এক্স হ্যান্ডল পোস্ট করেছেন দিলীপ ঘোষ । তিনি লিখেছেন, "রাজ্যের সবথেকে গুরুত্বপূর্ণ সুপার-স্পেশালিটি হাসপাতাল কি এখন জন্তু-জানোয়ারের আখড়া? মেন ব্লকের ম্যাকেঞ্জি ওয়ার্ড এখন বেড়ালদের স্বর্গরাজ্য। ওয়ার্ডের সর্বত্র বেড়াল ঘুরে বেড়াচ্ছে। বেড়ালের মল-মূত্রে গোটা ওয়ার্ড নোংরা হয়ে আছে। বেড়ালরা রোগীদের খাবার খেয়ে নেয়, তাদের আঁচড়ে এমনকী কামড়েও দেয়। বারবার অভিযোগ জানিয়েও কোনও লাভ হয় না। পশ্চিমবঙ্গের হাসপাতালে মানুষের কোনও জায়গা হয় না। কিন্তু বেড়ালরা ঘুরে বেড়ায়, মানুষের হাসপাতালে কুকুরের ডায়ালিসিস হয়।''
এদিকে ডেঙ্গির দোসর ম্যালেরিয়া। বাঁকুড়ায় হাসপাতালে বাড়ছে ভিড়। গত ৭ মাসে বাঁকুড়া স্বাস্থ্য জেলায় ডেঙ্গি আক্রান্তের সংখ্যা ৯৬। ওন্দা ও বাঁকুড়া সদর ব্লক ছাড়াও বাঁকুড়া পুর-এলাকাতেও দাপট দেখাচ্ছে ডেঙ্গি। চলতি মাস পর্যন্ত বাঁকুড়া স্বাস্থ্য জেলায় ম্যালেরিয়া আক্রান্তের সংখ্যা ৮০। রানিবাঁধ ও ছাতনায় আক্রান্তের সংখ্যা সবথেকে বেশি। যদিও এ বছর মশা-বাহিত রোগের পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে রয়েছে বলে দাবি করেছেন জেলার মুখ্য স্বাস্থ্য অধিকারিক। বাঁকুড়া পুরসভার তরফে চলছে সচেতনতা প্রচার। বাড়ি বাড়ি গিয়ে রক্তপরীক্ষা করা হচ্ছে।
আপনার পছন্দের খবর আর আপডেট এখন পাবেন আপনার পছন্দের চ্যাটিং প্ল্যাটফর্ম হোয়াটস অ্যাপেও। যুক্ত হোন ABP Ananda হোয়াটস অ্যাপ চ্যানেলে।
আরও পড়ুন: Kazi Nazrul University: TMCP-র বিক্ষোভের মুখে, আতঙ্কে বাড়ি থেকেই কাজ বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্যের