![ABP Premium](https://cdn.abplive.com/imagebank/Premium-ad-Icon.png)
Purba Medinipur:সদ্যোজাতকে মৃত বলে অন্যের কাছে বিক্রির অভিযোগ, এগরায় ধৃত নার্সিংহোম মালিক-সহ ৪
Newborn Theft:সদ্যোজাতকে মৃত বলে অন্যের কাছে বিক্রির অভিযোগ উঠল এগরার এক নার্সিংহোমের বিরুদ্ধে। নার্সিংহোমের মালিক-সহ ৪ জনকে এখনও পর্যন্ত গ্রেফতার করা হয়েছে।
![Purba Medinipur:সদ্যোজাতকে মৃত বলে অন্যের কাছে বিক্রির অভিযোগ, এগরায় ধৃত নার্সিংহোম মালিক-সহ ৪ New Born Sold After Faking Death Allegedly By Nursing Home Owner In Purba Medinipur Purba Medinipur:সদ্যোজাতকে মৃত বলে অন্যের কাছে বিক্রির অভিযোগ, এগরায় ধৃত নার্সিংহোম মালিক-সহ ৪](https://feeds.abplive.com/onecms/images/uploaded-images/2023/09/03/e52253600505e908505e718f2601c0ae1693752956737482_original.jpg?impolicy=abp_cdn&imwidth=1200&height=675)
ঋত্বিক প্রধান, পূর্ব মেদিনীপুর: সদ্যোজাতকে (Newborn Theft) মৃত বলে অন্যের কাছে বিক্রির অভিযোগ উঠল এগরার (Egra) এক নার্সিংহোমের বিরুদ্ধে। নার্সিংহোমের মালিক-সহ ৪ জনকে এখনও পর্যন্ত গ্রেফতার করা হয়েছে।
কী ঘটেছিল?
দিঘা মোহনা থানার হাতে ধৃত ৪ জনের মধ্যে এগরার নার্সিংহোমের মালিক দম্পতি ছাড়াও রয়েছেন রামনগরের ২ জন বাসিন্দা। ২ লক্ষ টাকায় রামনগরের দম্পতির কাছে সদ্যোজাতকে বিক্রির অভিযোগ ওঠে নার্সিংহোম কর্তৃপক্ষের বিরুদ্ধে। প্রাথমিক ভাবে উঠে এসেছে, গত ২৫ অগাস্ট এগরার নার্সিংহোমে পুত্রসন্তানের জন্ম দেন পটাশপুরের এক মহিলা। পরে সেই সদ্যোজাতকে মৃত বলে রামনগরের এক দম্পতির কাছে বিক্রি করার অভিযোগ ওঠে নার্সিংহোম কর্তৃপক্ষের বিরুদ্ধে। গত ২৯ অগাস্ট শিশুকে টিকা দিতে দিঘা স্টেট জেনারেল হাসপাতালে নিয়ে যান রামনগরের দম্পতি-সহ ৪ জন। সন্দেহ হওয়ায় পুলিশে খবর দেয় দিঘা স্টেট জেনারেল হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ। জিজ্ঞাসাবাদের পর রামনগরের বাসিন্দা এক দম্পতিকে গ্রেফতার করে পুলিশ। তাঁদের ধৃতদের জিজ্ঞাসাবাদ করে, পরে নার্সিংহোমের মালিক দম্পতিকে গ্রেফতার করা হয়।
গত মাসে কলকাতায় এক ঘটনা...
গত মাসে খাস কলকাতায় শিশু বিক্রির চক্রের হদিশ মিলেছিল! আইভিএফ সেন্টারগুলোর আড়ালে শিশু পাচারের চক্র চলত বলে জানা যায় সেই সময়! তদন্তে উঠে আসে, এই চক্রে টার্গেট করা হত নিঃসন্তান দম্পতিদের। ৪ থেকে সাড়ে ৪ লক্ষ টাকা খরচ করলেই সদ্যোজাত মিলবে, দেওয়া হত এমনই টোপ। এতেই শেষ নয়। দম্পতিকে নিজের বাড়ি ছেড়ে ভাড়া বাড়িতে থাকার পরামর্শ দেওয়া হত বলেও উঠে আসে। সদ্যোজাতকে হাতে পাওয়ার পর বাড়ি ফিরতেন সেই দম্পতি। বাড়ি ফিরে তাঁরা বলবেন, আইভিএফ প্রক্রিয়ায় চিকিৎসা করিয়েই এই সন্তানের জন্ম দিয়েছেন। যে সময় এই চক্রের কথা প্রকাশ্যে আসে, সেই সময় আনন্দপুর থানা এলাকায় এক মহিলার কন্যাসন্তান নিখোঁজ হয়ে গিয়েছিল। কন্যাকে নিয়ে বাড়ি থেকে বেরিয়ে সন্তান ছাড়াই ফিরে আসেন ওই মহিলা, জানান তাঁর পড়শিরা। সেখান থেকেই গোটা শিশু বিক্রির চক্রের হদিশ মেলে। এর আগে সিআইডি তদন্তে গোটা রাজ্যেই ছড়িয়ে থাকা শিশু পাচার চক্রের একটি জাল উঠে এসেছিল। তার পাঁচ বছর পর, খাস কলকাতার বুকে, আনন্দপুর থানা এলাকার এই ঘটনা চমকে দেয় অনেককেই। এবার শিরোনামে এগরার নার্সিং হোম।
আরও পড়ুন:কাশ্মীর-অরুণাচলে G20 বৈঠকে পাকিস্তান-চিনের আপত্তি ? কড়া বার্তা প্রধানমন্ত্রীর : সূত্র PTI
ট্রেন্ডিং
সেরা শিরোনাম
![ABP Premium](https://cdn.abplive.com/imagebank/metaverse-mid.png)