North 24 Pargana: লটারির দোকান সরানোকে কেন্দ্র করে ধুন্ধুমার, গুলিবিদ্ধ তৃণমূলকর্মী
তৃণমূল কর্মীর পায়ে গুলি লাগে। তাঁকে বারাসাত স্টেট জেনারেল হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। এই ঘটনায় ৪ জনকে গ্রেফতার করেছে আমডাঙা থানার পুলিশ।
সমীরণ পাল, উত্তর ২৪ পরগনা: আমডাঙার আওয়াল সিদ্দিতে লটারির দোকান সরানোকে কেন্দ্র করে চলল গুলি। গুলিবিদ্ধ হন এক তৃণমূল কর্মী। গতকাল রাত ৮টা নাগাদ এই ঘটনা ঘটে। তৃণমূল কর্মীর পায়ে গুলি লাগে। তাঁকে বারাসাত স্টেট জেনারেল হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। এই ঘটনায় ৪ জনকে গ্রেফতার করেছে আমডাঙা থানার পুলিশ। ধৃতদের কাছ থেকে একটি আগ্নেয়াস্ত্র ও এক রাউন্ড গুলি উদ্ধার হয়েছে। পুরনো বিবাদের জেরে গুলি চলে বলে প্রাথমিক তদন্তে অনুমান পুলিশের।
পঞ্চায়েত ভোটের আগে রাজ্যে ফের গোলাগুলি ঘটনাস্থল সেই উত্তর ২৪ পরগনার আমডাঙা। এক তৃণমূল কর্মীকে লক্ষ্য করে গুলি ছুড়ল দুষ্কৃতীরা। উদ্ধার হল একটি আগ্নেয়াস্ত্র ও এক রাউন্ড কার্তুজ। স্থানীয় সূত্রে খবর, মঙ্গলবার রাত ৮ টা নাগাদ, আমডাঙার আওয়াল সিদ্দিতে একটি লটারির দোকান সরানোকে কেন্দ্র করে শুরু হয় গন্ডগোল।
চলতি মাসের শুরুতে ভাঙড়ে জমি ব্যবসায়ীকে লক্ষ্য করে গুলি চালানোর অভিযোগ ওঠে আরেক জমি ব্যবসায়ীর বিরুদ্ধে। গুলিবিদ্ধ আনসার মোল্লাকে আরজি কর হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। হামলার নেপথ্যে কী কারণ, খতিয়ে দেখছে পুলিশ। দুষ্কৃতীদের ছোড়া গুলিতে জখম হন এক তৃণমূল কর্মী। ঘটনার তদন্তে নেমে ৪ জনকে গ্রেফতার করে আমডাঙা থানার পুলিশ। ধৃতদের কাছ থেকে একটি আগ্নেয়াস্ত্র ও এক রাউন্ড গুলি উদ্ধার হয়। জখম তৃণমূল কর্মীকে বারাসাত স্টেট জেনারেল হাসপাতালে ভর্তি করা হয়।
দক্ষিণ ২৪ পরগনায় ফের শ্যুটআউটের ঘটনা সামনে আসে! এবার ভর সন্ধেয় ভাঙড়ের জমি ব্যবসায়ীকে লক্ষ্য করে চলে গুলি। গুলি চালানোর অভিযোগ উঠল নুর মহম্মদ নামে আরেক জমি ব্যবসায়ীর বিরুদ্ধে। প্রত্যক্ষদর্শীর দাবি, মঙ্গলবার সন্ধেয়, জমি ব্যবসায়ী আনসার মোল্লাকে কথা বলার অছিলায় ফোন করে কাঁঠালবেড়িয়ায় স্কুলের মাঠে ডাকেন নুর মহম্মদ মোল্লা। সেখানে একজনের বাইকে চড়ে আসেন নুর মহম্মদ। এরপর কথা বলতেই বলতেই আনসারের দিকে গুলি চালান নুর। আনসার পালাতে গেলে, তাঁর পিঠে গুলি লাগে।
৬ রাউন্ড গুলি চালানো হয় বলে অভিযোগ ওঠে। গুলিবিদ্ধ আনসার মোল্লাকে আরজি কর হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।তাঁর হাতের ওপরের অংশে ও পিঠের দিকে ৩টি গুলি লেগেছে। কিন্তু, হামলার নেপথ্যে কী কারণ? স্থানীয় সূত্রে দাবি, জমি বিক্রির নামে আনসারের এক আত্মীয়কে প্রতারণা করেন অভিযুক্ত। হাতিয়ে নেন মোটা টাকা। এই নিয়ে মধ্যস্থতা করতে গেলে নুর মহম্মদের আক্রোশের মুখে পড়েন আনসার।
এরপরই মঙ্গলবার হামলা হয় আনসারের ওপর। ঘটনার পর থেকে খোঁজ মিলছে না অভিযুক্তর। শ্যুটআউটের নেপথ্যে আইএসএফের হাত রয়েছে বলে দাবি করেছে তৃণমূল। যদিও অভিযোগ অস্বীকার করেছে আইএসএফ। হামলার নেপথ্যে জমি বিবাদ নাকি অন্য কোনও কারণ, খতিয়ে দেখছে লেদার কমপ্লেক্স থানার পুলিশ।