PM Modi: 'বড়মার আশীর্বাদ গুরুত্বপূর্ণ ছিল', মতুয়া সভায় ভাষণের আগে স্মৃতিতে ডুব মোদির
PM Narendra Modi: ট্যুইটে তিনি লিখেছেন, "আমার ২০১৯-এর ফেব্রুয়ারীতে ঠাকুরনগর যাওয়ার সৌভাগ্য হয়েছিল। এই সফর আমি কখনোই ভুলতে পারিনা।"
কলকাতা: বুধবার বিকেল সাড়ে ৪টায় মতুয়া (Matua) সভায় ভাষণ দেবেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (Narendra Modi)। হরিচাঁদ ঠাকুরকে শ্রদ্ধা জানিয়ে ভার্চুয়ালি ভাষণ দেবেন প্রধানমন্ত্রী। ঠাকুরনগর, চাঁদপাড়া, গাইঘাটায় জায়ান্ট স্ক্রিনে সভার সম্প্রচার করা হবে বলে জানান হয়েছে। এদিকে, এই সভার আগে ট্যুইটারে ঠাকুরনগরের পুরোনো ছবি শেয়ার করেছেন প্রধানমন্ত্রী।
ট্যুইটে তিনি লিখেছেন, "আমার ২০১৯-এর ফেব্রুয়ারীতে ঠাকুরনগর যাওয়ার সৌভাগ্য হয়েছিল। এই সফর আমি কখনোই ভুলতে পারিনা। বড়মা বীণাপাণি ঠাকুরের আশীর্বাদ পাওয়া আমার কাছে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।" ঠাকুরনগর ঠাকুরবাড়িতে মতুয়া ধর্মের মহামেলা হবে। আর সেই মেলায় যোগ দেবেন প্রধানমন্ত্রী।
আমার ২০১৯-এর ফেব্রুয়ারীতে ঠাকুরনগর যাওয়ার সৌভাগ্য হয়েছিল। এই সফর আমি কখনোই ভুলতে পারিনা। বড়মা বীণাপাণি ঠাকুরের আশীর্বাদ পাওয়া আমার কাছে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। pic.twitter.com/qSkFwcpiWS
— Narendra Modi (@narendramodi) March 28, 2022
করোনার কারণে ২০২০-তে বন্ধ ছিল বারুণী মেলা। গতবছর ছোট করে হয় মেলার আয়োজন। এবারের মেলা শুরু হবে মঙ্গলবার। এবার আসতে পারেন অন্তত ৪০ লক্ষ ভক্ত। দর্শনার্থীরা যাতে নির্বিঘ্নে ঠাকুরনগরে আসতে পারেন, তার জন্য উদ্যোগ নিয়েছে মতুয়া ঠাকুরবাড়ির দুই যুযুধান শিবির। বারুণী মেলার জন্য এবারই প্রথম আন্দামান থেকে আসছে জাহাজ। আসবেন ৩ হাজার মতুয়া ভক্ত। মতুয়াদের জন্য এই ব্যবস্থা করেছেন কেন্দ্রীয় জাহাজ প্রতিমন্ত্রী শান্তনু ঠাকুর। উত্তরাখণ্ডের কাঠগোদাম, অসমের বঙ্গাইগাঁও, উত্তরবঙ্গ থেকে আসছে স্পেশাল ট্রেন।
আগামীকাল ২৯শে মার্চ বিকেল ৪-৩০এ মতুয়া ধর্ম মহামেলায় ভাষণ দেবার সুযোগ পেয়ে আমি নিজেকে ধন্য মনে করছি। মহান শ্রী শ্রী হরিচাঁদ ঠাকুরজি সামাজিক ন্যায় ও জনকল্যাণে তাঁর জীবন উৎসর্গ করেছিলেন। আমরা তাঁর জন্মজয়ন্তীও উদযাপন করবো।https://t.co/1DJaRpqdUB
— Narendra Modi (@narendramodi) March 28, 2022
প্রসঙ্গত, গত ২০১৯ সালের ফেব্রুয়ারিতে ঠাকুরনগরে গিয়েছিলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। সেই সফরের কথা টুইটে উল্লেখ করেন তিনি। প্রধানমন্ত্রী এও বলেন, আগামীকাল ২৯শে মার্চ বিকেল ৪-৩০এ মতুয়া ধর্ম মহামেলায় ভাষণ দেবার সুযোগ পেয়ে আমি নিজেকে ধন্য মনে করছি। মহান শ্রী শ্রী হরিচাঁদ ঠাকুরজি সামাজিক ন্যায় ও জনকল্যাণে তাঁর জীবন উৎসর্গ করেছিলেন। আমরা তাঁর জন্মজয়ন্তীও উদযাপন করবো।