এক্সপ্লোর

“কোনও দিন কর্তৃত্ব করতে হয়নি, ভালোবাসা দিয়ে মন হরণ করেছিলেন”

বাঙালির আবেগের কোহিনুর বিশ্বকবির আবেগ অনেকটা ছিল যা ঘিরে, আজ বরেণ্য সব স্মৃতি-কথকদের স্মরণকে শ্রদ্ধাপূর্বক কলমে এনে ফিরে দেখার চেষ্টা কবির সেই দাম্পত্য জীবনের টুকরো ছবি। যা নতুন নয়। আবার চিরনূতনও বটে।

কলকাতা : তুমি কি কেবলই ছবি -র পংক্তিতে আজও পড়েন না তিনি। বাঙালির ঠাকুর ঘরের প্রিয় আসনটিতে প্রিয় গুরুদেব আজও তেমনভাবেই বিরাজ করেন, যেমনটা করেছেন এতদিন। যাঁকে নিয়ে এত লেখালেখি, এত পড়াশোনা, এত চর্চা-এত গবেষণা, সেই তিনি তবুও যেন ধরা দিয়ে দেন না ধরা আজও। তাই তো, আজও একটা পঁচিশে বৈশাখে, একটা বাইশে শ্রাবণে, রোজকার লড়াইয়ে মাঠে-ময়দানে তাঁকে স্মরণ করে উপচে ওঠে বাঙালি আবেগ। নানা রঙে রঙিন তাঁর জীবনকে স্মরণ করে গর্বিত হয় বাঙালি। তাঁর জীবনস্মৃতি স্মরণ করে সমৃদ্ধ হতে চান কত রবীন্দ্র-অনুরাগী। বাঙালির আবেগের কোহিনুর বিশ্বকবির আবেগ অনেকটা ছিল যা ঘিরে, আজ বরেণ্য সব স্মৃতি-কথকদের স্মরণকে শ্রদ্ধাপূর্বক কলমে এনে ফিরে দেখার চেষ্টা কবির সেই দাম্পত্য জীবনের টুকরো ছবি। যা নতুন নয়। আবার চিরনূতনও বটে।

 

অবনীন্দ্রনাথ ঠাকুরের স্মৃতিকথায় উঠে এসেছিল তাঁর রবিকাকার বিয়ের আগেকার সেই মিষ্টি স্মৃতি। কবির আইবুড়োভাতের সময়কার গল্প। “ … তখনই ওঁর কবি বলে খ্য়াতি, পিসিমারা জিজ্ঞেস করছেন, কী রে, বউকে দেখেছিস, পছন্দ হয়েছে, কেমন হবে বউ, ইত্যাদি সব। রবিকাকা ঘাড় হেঁট করে বসে একটু করে খাবার মুখে দিচ্ছেন আর লজ্জায় মুখে কথাটি নেই। সে মূর্তি তোমরা আর দেখতে পাবে না, বুঝতেও পারবে না বললে – ওই আমরাই যা দেখে নিয়েছি । ”

 

অধুনা বাংলাদেশে মেয়ে দেখতে গিয়েছিলেন কবি । তবে মৃণালিনী দেবীকে খুঁজে পাওয়াটা একেবারেই প্রথমে হয়নি। জোড়াসাঁকোর কনে দেখার দল (নির্বাচকমণ্ডলী) অত সহজে সর্বগুণসম্পন্না পাত্রী কবির জন্য খুঁজে বের করতে পারেনি। ইন্দিরা দেবীচৌধুরানি তাঁর স্মৃতিকথায় লিখছেন, “…রবিকার বেলা নির্বাচকমণ্ডলী খুব জোর ছিল। কিন্তু দুঃখের বিষয় তখন বোধহয় যশোরের সুন্দরীকুল উজাড় হয়ে গিয়েছিলেন। কারণ তাঁরা দক্ষিণডিহি চেঙট প্রভৃতি সব পাড়া খুঁজেও মনের মত মেয়ে পেলেন না।”

 

অগত্যা। খোঁজ চলতেই লাগল। অবশেষে খুলনার দক্ষিণডিহি গ্রামে গিয়ে ডিঙি বাঁধা পড়ল কবির। বেণীমাধব চৌধুরীর মেয়ে ভবতারিণী। ঘটকালি করেছিলেন রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের মামা ব্রজেন্দ্রনাথ রায়ের পিসিমা আদ্যাসুন্দরী। ১২৯০ সাল। ২৪ অগ্রহায়ণ। ভবতারিণী দেবীর সঙ্গে সাতপাকে বাঁধা পড়েছিলেন কবি। তবে প্রথামত বিয়ে করতে কবি যাননি। বলা যায়, কলকাতায় এসে কবিকে বিয়ে করেছিলেন কবি-জায়া। কবি তখন চব্বিশ বছরের (মতান্তরে বাইশ) যুবক। আর মা ভবতারিণী এগারো (মতান্তরে নয়/দশ)।

 

কিন্তু বিয়েটা খুলনায় হল না কেন ? কেনই বা শ্বশুরবাড়িতে এসে কবিকে বিয়ে করতে হয় মা ভবতারিণীকে ! সবটাই আসলে হয়েছিল মহর্ষি দেবেন্দ্রনাথ ঠাকুরের আদেশ মোতাবেক। হরিচরণ বন্দ্যোপাধ্যায়ের লেখা থেকে পাওয়া যায়, পাকা কথার পর বেণীমাধব রায়চৌধুরী নিয়মমতো মহর্ষির কাছে বিয়েতে বর নিয়ে খুলনা যাওয়ার জন্য প্রস্তাব দেন। কিন্তু রাজি হননি দেবেন্দ্রনাথ। জানিয়েছিলেন, কলকাতায় আদি ব্রাহ্মসমাজের নিয়ম অনুযায়ী ব্রাহ্মমতে বিয়ে হবে।

 

যেমন বলা তেমন কাজ। মতানৈক্যের কোনও অবকাশ ছিল না। তিথি-নক্ষত্র মেনে ১২৯০ সালের ২৪ অগ্রহায়ণ সাতপাকে বাঁধা পড়েন কবিগুরু এবং কবি-জায়া ভবতারিণী। জোড়াসাঁকো ঠাকুরবাড়িতে ব্রহ্মোৎসব দালানে কুল প্রথা মেনে পরিণয় সুসম্পন্ন হয়। (বিবাহের নিমন্ত্রণপত্র)। তবে কবির বিয়েতে নাকি তেমন ধুমধাম হয়নি।পারিবারিক একটি বেনারসি শাল গায়ে চড়িয়ে বাড়ির এক দালান থেকে আরেক অন্দরে বিয়ে করতে গিয়েছিলেন রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর। বাসরও কেটেছিল মজায়। সেখানে কবিগুরু শুনিয়েছিলেন গান। হেমলতা ঠাকুর রবীন্দ্রনাথের বিবাহবাসর শীর্ষক লেখায় লিখেছেন, “...রবীন্দ্রনাথের কণ্ঠস্বর তখন কী চমৎকার ছিল, সে যারা না শুনেছে, বুঝতে পারবে না।” বাসরে কবিগুরু শুনিয়েছিলেন,  “আ মরি লাবণ্যময়ী কে ও স্থির সৌদামিনী, পূর্ণিমা-জোছনা দিয়ে মার্জিত বদনখানি ! নেহারিয়া রূপ হায়, আঁখি না ফিরিতে চায়, অপ্সরা কি বিদ্যাধরী কে রূপসী নাহি জানি I ”   

 

ভবতারিণী তখন মৃণালিনী। পিতৃগৃহের নাম পরিবর্তন হয়ে গেল পতিগৃহে এসে। পরিবর্তনের কাণ্ডারী কবি স্বয়ং। কিন্ত কেন ? প্রণয় যেখানে অন্তরের সেখানে প্রেয়সীর নাম পরিবর্তন কী কারণে তা তো কর্তাই বলতে পারবেন, তবে কবিজীবন চর্চাকারীদের মধ্যে কেউ কেউ মনে করেন, কবিকল্পনা এই নাম পরিবর্তনের মূলে। যদিও আরেক মহলের মত, কবির প্রিয় ছিল নলিনী শব্দ। এবং মৃণালিনীতে নলিনীর ছোঁয়া থাকায় এই নামই কবি-প্রেয়সীর নাম পরিবর্তনের কারণ হয়ে দাঁড়ায়। নানা গবেষকের লেখা থেকে পাওয়া যায়, বিয়ের আগে খুলনায় বিদ্যাশিক্ষার ততটা সুযোগ না থাকায় বিয়ের পরে স্ত্রীর ইংরেজি শিক্ষার ব্যবস্থা করেন কবি। লরেটো হাউসে পড়ার অনুমতিও ছিল কবির তরফে। শুধু তাই নয়, স্ত্রী যাতে সংস্কৃতে পারদর্শী হয়ে ওঠেন, সেজন্য পণ্ডিত হেমচন্দ্র বিদ্যারত্ন মহাশয়কে নিযুক্ত করেন।

 

মৃণালিনী দেবী ছিলেন ঘোর সংসারী, নানা গুণে গুণবতী। ইন্দিরা দেবীচৌধুরানী লিখেছেন, “...কাকিমা দেখতে ভাল ছিলেন না, কিন্তু খুব মিশুক ও পরকে আপন করবার ক্ষমতা ছিল।” ছেলে রথীন্দ্রনাথ ঠাকুরের স্মৃতি বলে “...তাঁর নিজের পাঁচটি ছেলেমেয়ে, কিন্তু তাঁর সংসার ছিল সুবৃহৎ। বাড়ির ছোটোবউ হলে কী হয়, জোড়াসাঁকো বাড়ির তিনিই প্রকৃত গৃহিণী ছিলেন।... তাঁকে কোনও দিন কর্তৃত্ব করতে হয়নি, ভালোবাসা দিয়ে সকলের মন হরণ করেছিলেন।”

 

মৃণালিনী দেবী
মৃণালিনী দেবী

সহজ সরল ছিলেন কবিজায়া। বেশি সাজগোজে ছিল তাঁর না। গয়নাও ছিল স্বল্প। কবি চাইতেন না বলেই কি ? নাকি এ ছিল তাঁর অন্তরের স্বভাব ? অতিরিক্ত সাজগোজের ব্যাপারে কবির মত ছিল – “মুখে রং মেখে মেয়েরা কি অসভ্য দেশের মানুষ সাজতে চায় ! ”  হরিচরণ বন্দ্যোপাধ্যায় লিখছেন, “…একদিন কবিপত্নী কানে দুইটি ফুল ঝুলানো বীরবৌলি পরিয়াছিলেন। সেই সময়ে হঠাৎ কবি উপস্থিত হইলে লজ্জিত হইয়া তিনি দুই হাতে বীরবৌলি ঢাকিয়া রাখিয়াছিলেন। গহনা পরায় লজ্জা তাঁহার এতই ছিল। একবার কবির জন্মদিনে কবিকে পরাইবার জন্য মৃণালিনী দেবী একসেট সোনার বোতাম গড়াইয়াছিলেন। বোতাম দেখিয়া কবি বলিয়াছিলেন, ছি, ছি, পুরুষ মানুষে আবার সোনা পরে, লজ্জার কথা, তোমাদের চমৎকার রুচি। বোতাম ভাঙিয়া কবি-পত্নী ওপাল বসানো বোতাম গড়াইয়া দিয়াছিলেন। কবি দুই চারবার তাহা ব্যবহার করিয়াছিলেন। ”

রান্নাবান্নায় অত্যন্ত দক্ষ ছিলেন মৃণালিনী দেবী। এবং কবি তা উপভোগ করতেনও। কবি ভোজনরসিক ছিলেন। কবিকে নানারকম খাবার দাবার বানিয়ে খাইয়ে তৃপ্তি পেতেন কবি-জায়া। বাড়িতে কেউ এলে এবং পরিবারের অন্যদের আদর করে খাইয়েও বড় তৃপ্তি পেতেন মৃণালিনী দেবী। “কবিপ্রিয়া”য় উর্মিলাদেবী লিখছেন, “...কবির একটা অভ্যাস ছিল। সিঁড়ি থেকে উচ্চ কণ্ঠে ছোটবউ, ছোটবউ করে ডাকতে ডাকতে উঠতেন। আমার ভারী মজা লাগত শুনে। তাই বোধহয় আজও মনে আছে।”

 

কবিজায়ার সঙ্গে রবিঠাকুর
কবিজায়ার সঙ্গে রবিঠাকুর

রন্ধনপটু মেজদিদির কথা লিখতে গিয়ে উর্মিলাদেবীর স্মৃতিচারণা, “...একদিন তিনি একরকম মিষ্টি করেছিলেন, আমাদের বাঙাল দেশে তাকে বলে এলোঝেলো। কবি সেটা খেয়ে খুব খুশি হলেন ও তার নাম জানতে চাইলেন। নাম শুনে তিনি নাক সিঁটকে বললেন, - এই সুন্দর জিনিসের এই নাম। আমি এর নাম দিলাম পরিবন্ধ। সেই থেকে ওই নাম আমাদের বাড়িতে চলে এসেছে।”

কবির জন্য মৃণালিনী দেবী যে প্রায়ই নানা মিষ্টির পদ তৈরি করতেন নিজের হাতে, তাও উঠে এসেছে গবেষকদের নানা লেখায়। তার মধ্যে বিশেষ ছিল দইয়ের মালপোয়া, চিঁড়ের পুলি আর পাকা আমের মিঠাই। স্ত্রীর রন্ধন কীর্তিতে উৎসাহিত হয়ে কবিও মাঝেমধ্যে নতুন নতুন রান্না আবিষ্কার করে ফেলতেন। স্ত্রীর পাশে মোড়ায় বসে নতুন রান্নার ফরমাশও নাকি করতেন।

এ প্রসঙ্গে কবি পুত্র রথীন্দ্রনাথ ঠাকুরের মা-বাবার সঙ্গে শান্তিনিকেতন বাসের একটা স্মৃতি না উল্লেখ করলেই নয়। তিনি লিখছেন, “…শান্তিনিকেতনে নিজেদের বাসের জন্য পৃথক বাড়ি তখন ছিল না, আমরা থাকতুম আশ্রমের অতিথিশালার দোতলায়। রান্নাবাড়ি ছিল দূরে । মা রান্না করতে ভালোবাসতেন, তাই দোতলার বারান্দার এক কোণে তিনি উনুন পেতে নিয়েছিলেন । ছুটির দিন নিজের হাতে রেঁধে আমাদের খাওয়াতেন । মা নানারকম মিষ্টান্ন করতে পারতেন । আমরা জানতুম, জালের আলমারিতে যথেষ্ট লোভনীয় জিনিস সর্বদাই মজুত থাকত — সেই অক্ষয় ভাণ্ডারে সময়ে অসময়ে সহপাঠীদের নিয়ে এসে দৌরাত্ম্য করতে ত্রুটি করতুম না । বাবার ফরমাশমত নানারকম নতুন ধরনের মিষ্টি মাকে প্রায়ই তৈরি করতে হত । সাধারণ গজার একটি নতুন সংস্করণ একবার তৈরি হল, তার নাম দেওয়া হল পরিবন্ধ । এটা খেতে ভালো, দেখতেও ভালো। তখনকার দিনে অনেক বাড়িতেই এটা বেশ চলন হয়ে গিয়েছিল। কিন্তু একদিন বাবা যখন মাকে মানকচুর জিলিপি করতে বললেন, মা হেসে খুব আপত্তি করলেন, কিন্তু তৈরি করে দেখেন এটাও উতরে গেল । সাধারণ জিলিপির চেয়ে খেতে আরও ভালো হল । বাবার এইরকম নিত্য নতুন ফরমাশ চলত, মা-ও উৎসাহের সঙ্গে সেইমতো করতে চেষ্টা করতেন।”

আরও পড়ুন : ভোরে উঠে কুস্তি! কলের জলের অমোঘ টান! কেমন ছিল রবিঠাকুরের ছোটবেলা ?

বেশিদিন স্থায়ী হয়নি এ খুশির সংসার। মৃণালিনী দেবীর জীবন যে বড় সংক্ষিপ্ত ছিল। শান্তিনিকেতনে ব্রহ্মচর্যাশ্রম প্রতিষ্ঠা হয়ে গিয়েছে ততদিন। মাত্র উনত্রিশ বছর বয়সে কবিকে ছেড়ে, সন্তানদের ছেড়ে চলে গিয়েছিলেন অকালে। ১৩০৯ সালের ৭ অগ্রহায়ণ (২৩-১১-১৯০২)। অন্ধকার নেমে এসেছিল কবির দাম্পত্য জীবনে। প্রিয় ছুটি চিরছুটিতে চলে যাওয়ার দিন প্রায় সারারাত ছাদে পায়চারি করে কাটিয়েছিলেন কবি। স্ত্রী মৃত্যুশয্যায় তখন। কাছছাড়া করেননি কবি। তাঁর হাতপাখার বাতাস থামেনি এক মুহূর্তও। শান্তিনিকেতন থেকে কলকাতায় নিয়ে আসার পরে মৃণালিনী দেবীর শরীর আরও খারাপ হতে শুরু করে। চিকিৎসার সবরকম ব্যবস্থা করেন কবি। হোমিওপ্যাথি, অ্যালোপ্যাথি – কোনও কিছুতেই কাজের কাজ কিছু হচ্ছিল না। রাতভোর হওয়ার আগেই অন্ধকার হয়ে গিয়েছিল বড় লালবাড়ি। কবিজীবনও। সে রাতের কথা তাঁর স্মৃতিকথায় লিখে গিয়েছেন পুত্র রথীন্দ্রনাথ। প্রিয় স্ত্রী ছেড়ে যাওয়ার পরে কী অবস্থা কবির হয়েছিল, তা শুধু উপর থেকে দেখে বিচার করা, মতামত দেওয়া কঠিন। তবে কবিপ্রিয়া স্মরণে কবি লিখেছিলেন স্মরণের লেখাগুলি। প্রিয় ছুটকির প্রতি কবির প্রেম কতটা তীব্র ছিল, কতটা অসহায় বোধ করেছিলেন, এ লেখা বোধহয় তার সাক্ষ্য দিয়ে ফেরে আজও...

“...যে ঘর বাঁধিলে তুমি সুমঙ্গল-করে

পরিপূর্ণ করি তারে স্নেহের সঞ্চয়ে,

আজ তুমি চলে গেলে কিছু নাহি লয়ে?

তোমার সংসার-মাঝে, হায়, তোমা-হীন

এখনো আসিবে কত সুদিন-দুর্দিন--

তখন এ শূন্য ঘরে চিরাভ্যাস-টানে

তোমারে খুঁজিতে এসে চাব কার পানে?

আজ শুধু এক প্রশ্ন মোর মনে জাগে--

হে কল্যাণী, গেলে যদি, গেলে মোর আগে,

মোর লাগি কোথাও কি দুটি স্নিগ্ধ করে

রাখিবে পাতিয়া শয্যা চিরসন্ধ্যা-তরে ?”

 

ঋণ :  বিশ্বভারতী প্রকাশিত মৃণালিনী দেবী সংকলন, সংস্কৃতি মন্ত্রক ভারত সরকার

 

আরও পড়ুন
Sponsored Links by Taboola

লাইভ টিভি

ABP Live TV
ABP আনন্দ
ABP અસ્મિતા
ABP ਸਾਂਝਾ
ABP न्यूज़
ABP माझा
POWERED BY
sponsor

সেরা শিরোনাম

Year Ender 2025: অপারেশন সিঁদুর: দুষ্টের দমন, শিষ্টের পালন, দেশ আগলে রাখার পণ, বছর শেষে ফিরে দেখা সেই সন্ধিক্ষণ
অপারেশন সিঁদুর: দুষ্টের দমন, শিষ্টের পালন, দেশ আগলে রাখার পণ, বছর শেষে ফিরে দেখা সেই সন্ধিক্ষণ
Look Back 2025: না থেকেও রয়ে গিয়েছেন হৃদমাঝারে, ২০২৫ হারানোর বছরও
না থেকেও রয়ে গিয়েছেন হৃদমাঝারে, ২০২৫ হারানোর বছরও
Viral 2025: বছরভর সোশাল মাতিয়ে দিল এই ভিডিওগুলিই! বছর শেষের দিনে একনজরে এবছরের ভাইরাল ভিডিও
বছরভর সোশাল মাতিয়ে দিল এই ভিডিওগুলিই! বছর শেষের দিনে একনজরে এবছরের ভাইরাল ভিডিও
Tollywood Bollywood Year Ender: কারও বিয়ে, কারও বিচ্ছেদ, ২০২৫ সালে টলি-বলি তারকাদের ব্যক্তিগত জীবনও রইল চর্চায়
কারও বিয়ে, কারও বিচ্ছেদ, ২০২৫ সালে টলি-বলি তারকাদের ব্যক্তিগত জীবনও রইল চর্চায়

ভিডিও

Chhok Bhanga 6Ta: ফের সক্রিয় দিলীপ ঘোষ? জল্পনা বাড়িয়ে অমিত শাহের সঙ্গে বৈঠক | ABP Ananda live
BJP News: 'প্রত্যেক জায়গায় নরেন্দ্র মোদির প্রার্থী, এই পদ্মফুলকে জেতাতে হবে', বার্তা সুকান্তর
Amit Shah: 'এলাকায় থাকতে হবে MLA-দের, নিতে হবে একাধিক কর্মসূচি', টাস্ক বেঁধে দিলেন অমিত শাহ
Dilip Ghosh: 'ছাব্বিশের ভোটে কী দায়িত্ব, তা পার্টি বলবে', প্রতিক্রিয়া দিলীপ ঘোষের | ABP Ananda Live
AMit Shah: পশ্চিমবঙ্গ আজ তৃণমূলের তোষণমূলক রাজনীতির ফলে অনুপ্রবেশকারীদের আশ্রয়স্থলে পরিণত হয়েছে: শাহ

ফটো গ্যালারি

ABP Premium

ব্যক্তিগত কর্নার

সেরা প্রতিবেদন
সেরা রিল
Year Ender 2025: অপারেশন সিঁদুর: দুষ্টের দমন, শিষ্টের পালন, দেশ আগলে রাখার পণ, বছর শেষে ফিরে দেখা সেই সন্ধিক্ষণ
অপারেশন সিঁদুর: দুষ্টের দমন, শিষ্টের পালন, দেশ আগলে রাখার পণ, বছর শেষে ফিরে দেখা সেই সন্ধিক্ষণ
Look Back 2025: না থেকেও রয়ে গিয়েছেন হৃদমাঝারে, ২০২৫ হারানোর বছরও
না থেকেও রয়ে গিয়েছেন হৃদমাঝারে, ২০২৫ হারানোর বছরও
Viral 2025: বছরভর সোশাল মাতিয়ে দিল এই ভিডিওগুলিই! বছর শেষের দিনে একনজরে এবছরের ভাইরাল ভিডিও
বছরভর সোশাল মাতিয়ে দিল এই ভিডিওগুলিই! বছর শেষের দিনে একনজরে এবছরের ভাইরাল ভিডিও
Tollywood Bollywood Year Ender: কারও বিয়ে, কারও বিচ্ছেদ, ২০২৫ সালে টলি-বলি তারকাদের ব্যক্তিগত জীবনও রইল চর্চায়
কারও বিয়ে, কারও বিচ্ছেদ, ২০২৫ সালে টলি-বলি তারকাদের ব্যক্তিগত জীবনও রইল চর্চায়
Year Ender 2025: জুবিনের মৃত্যু, সেফের ওপর হামলা, খুনের হুমকি সলমনকে! বিনোদন দুনিয়া যে সব ঘটনায় তোলপাড় হল বছরভর
জুবিনের মৃত্যু, সেফের ওপর হামলা, খুনের হুমকি সলমনকে! বিনোদন দুনিয়া যে সব ঘটনায় তোলপাড় হল বছরভর
Lookback 2025: তালিকায় সবার ওপরে কোহলি, ২০২৫ সালে কোন ক্রিকেটার কত টাকা আয় করলেন? প্রথম সাত
তালিকায় সবার ওপরে কোহলি, ২০২৫ সালে কোন ক্রিকেটার কত টাকা আয় করলেন? প্রথম সাত
Year Ender 2025: বেঙ্গালুরুতে পদপিষ্ট হওয়ার ঘটনা থেকে এশিয়া কাপ ঘিরে নাটক, ২০২৫ জুড়ে ক্রিকেটে বিতর্ক আর বিতর্ক
বেঙ্গালুরুতে পদপিষ্ট হওয়ার ঘটনা থেকে এশিয়া কাপ ঘিরে নাটক, ২০২৫ জুড়ে ক্রিকেটে বিতর্ক আর বিতর্ক
Lookback 2025: চমকে দিয়ে অবসর নেন রোহিত-কোহলি, ২০২৫ সালে বাইশ গজকে বিদায় জানালেন কোন কোন তারকা?
চমকে দিয়ে অবসর নেন রোহিত-কোহলি, ২০২৫ সালে বাইশ গজকে বিদায় জানালেন কোন কোন তারকা?
Embed widget