![ABP Premium](https://cdn.abplive.com/imagebank/Premium-ad-Icon.png)
Recruitment Scam: কলকাতার ৩টি নির্মাণকারী সংস্থার অফিসে ED-র হানা
ED on Recruitment Scam: নিয়োগ-দুর্নীতি মামলায় ক্যামাক স্ট্রিট, প্রিন্স আনোয়ার শাহ রোড ও এজেসি বোস রোডে একইসঙ্গে ইডি-র তল্লাশি।
![Recruitment Scam: কলকাতার ৩টি নির্মাণকারী সংস্থার অফিসে ED-র হানা Recruitment Scam: ED raid in 3 Kolkata Office which are connected with Kalighat Kaku Recruitment Scam: কলকাতার ৩টি নির্মাণকারী সংস্থার অফিসে ED-র হানা](https://feeds.abplive.com/onecms/images/uploaded-images/2023/07/19/771859a05faad79a5c947aca311285341689770338514484_original.jpg?impolicy=abp_cdn&imwidth=1200&height=675)
কলকাতা: নিয়োগ-দুর্নীতি মামলায় (Recruitment Scam) ফের ইডি-র তল্লাশি। মূলত এদিন কলকাতার ৩টি নির্মাণকারী সংস্থার অফিসে তল্লাশি চালায় ইডি। ক্যামাক স্ট্রিট, প্রিন্স আনোয়ার শাহ রোড ও এজেসি বোস রোডে একইসঙ্গে তল্লাশি চালায় কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থা (ED) ।
সূত্র মারফত খবর, 'কালীঘাটের কাকুর টাকা এই সংস্থাগুলির মাধ্যমে বাজারে খাটানো হয়', এই তথ্য পাওয়ার পরেই শহরে তল্লাশিতে নামে ইডি। উল্লেখ্য, সদ্য কিছুটা সময় আগেই ভোট লুঠ ও কারচুপির অভিযোগ তুলে আগামী সপ্তাহে বড় পর্দাফাঁসের হুঙ্কার দিয়েছেন বিজেপি প্রতিবাদ মঞ্চ থেকে শুভেন্দু অধিকারী। বিরোধী দলনেতার কথায়, 'আগামী সপ্তাহে তৃণমূলের আরও একটি চুরি ফাঁস করব।' তবে প্রেক্ষাপট আলাদা হলেও, আগামী সপ্তাহের আগেই নিয়োগ দুর্নীতি মামলার তদন্তে ফের ইডির হানায় চাপ বাড়ল কি ? কারণ এই দুটি ইস্যু আলাদা হলেও, দুটি ক্ষেত্রেই অভিযোগের তালিকায় শাসকদলের হেভিওয়েটরা।
প্রসঙ্গত, গ্রেফতারির পর কালীঘাটের কাকু সুজয়কৃষ্ণ ভদ্রকে নিয়ে আদালতে বিস্ফোরক দাবি করেছিল এনফোর্সমনেন্ট ডিরেক্টরেট। কালীঘাটের কাকুর হাওয়ালা যোগের দাবি করেছিল তারা ।১০০ টি ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্টের হদিশ মিলেছিল বলে আদালতে তথ্য দিয়েছিল কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থা। আদালতে ইডির তরফে দাবি করা হয়েছিল, প্রায় ১০ কোটি টাকা হাওয়ালার মাধ্যমে পাচার হয়েছিল। সুজয়কৃষ্ণ ভদ্রের নামে কোম্পানি ওয়েলথ উইজার্ড প্রাইভেট লিমিটেডের মাধ্যমে বিভিন্ন কোম্পানিতে টাকা পৌঁছে যায়।
কলকাতার রিয়েল এস্টেট ব্যবসায়ও বিনিয়োগ করা হয়েছিল। আরেকটি কোম্পানি নয়নিকা এন্টারপ্রাইজে নগদ ১ কোটি টাকা জমা পড়ার কথা প্রকাশ্যে আসে। 'জমি কিনতে সেই টাকা ব্যবহার করা হয়েছিল। গ্রেফতারির আগে আমরা সুজয়কৃষ্ণের মোবাইল ফোনে নজরদারি করেছিলাম। ফোনে রাহুল বেরা নামে এক ব্যক্তিকে তিনি নির্দেশ দিয়েছিলেন তথ্য ডিলিট করার' দাবি তোলেন তদন্তকারী সংস্থা।আদালতে ইডি আরও দাবি করে, নজরদারি করে যে তথ্য মিলেছিল, সেই বিষয়ে প্রশ্ন করা হলে, তা নাকচ করে দিয়েছিলেন সুজয়কৃষ্ণ ভদ্র। সেই কারণেই তাঁর কন্ঠস্বরের নমুনা সংগ্রহ করা প্রয়োজন।
আরও পড়ুন, আক্রান্ত TMC কর্মীদের আর্থিক সাহায্য , '..চাকরিটাও রেডি', বার্তা মমতার
বগুটুই মামলা হোক কিংবা নিয়োগ দুর্নীতি মামলায়, 'রাঘব বোয়ালদের আড়াল করে চুনোপুটিদের ধরা হচ্ছে কেন ?' রাজ্যে গেরুয়া শিবিরের তরফে বারবার এই প্রশ্ন উঠেছে। প্রেক্ষাপট আলাদা হলেও সম্প্রতি স্বাস্থ্য পরীক্ষা করে বেরনোর সময়, এবিপি আনন্দের প্রশ্নের উত্তরে ইঙ্গিতপূর্ণ মন্তব্য করেছিলেন সুজয়কৃষ্ণ ভদ্র। নিয়োগ দুর্নীতিতে ধৃত সুজয়কৃষ্ণ ভদ্র বলেছিলেন, 'সব সত্যি একদিন সামনে আসবে।'
ট্রেন্ডিং
সেরা শিরোনাম
![ABP Premium](https://cdn.abplive.com/imagebank/metaverse-mid.png)