ESI Hospital Fire: 'অগ্নিকাণ্ডের জেরে দমবন্ধ হয়েই মৃত্যু হয়েছে রোগীর', শিয়ালদা ESI-তে মৃতের ময়নাতদন্তে প্রাথমিক রিপোর্টে উল্লেখ
Sealdah Hospital Fire: মৃতের ময়নাতদন্তের প্রাথমিক রিপোর্টে মান্যতা পায়নি হাসপাতালের দাবি। অগ্নিকাণ্ডের জেরে দমবন্ধ হয়ে মৃত্যু হয়েছে রোগীর।
![ESI Hospital Fire: 'অগ্নিকাণ্ডের জেরে দমবন্ধ হয়েই মৃত্যু হয়েছে রোগীর', শিয়ালদা ESI-তে মৃতের ময়নাতদন্তে প্রাথমিক রিপোর্টে উল্লেখ Sealdah ESI Hospital Fire News post mortem report by police on patient death ESI Hospital Fire: 'অগ্নিকাণ্ডের জেরে দমবন্ধ হয়েই মৃত্যু হয়েছে রোগীর', শিয়ালদা ESI-তে মৃতের ময়নাতদন্তে প্রাথমিক রিপোর্টে উল্লেখ](https://feeds.abplive.com/onecms/images/uploaded-images/2024/10/19/f3a728fb566eace287cbea6a69066b311729354659328223_original.jpg?impolicy=abp_cdn&imwidth=1200&height=675)
পার্থপ্রতিম ঘোষ, কলকাতা: শিয়ালদা ইএসআই হাসপাতালে ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ড উসকে দিয়েছে আমরি-কাণ্ডের স্মৃতি। সেই ঘটনায় অগ্নি নির্বাপণ ব্যবস্থা দেখভালের দায়িত্বপ্রাপ্ত কেন্দ্রীয় এজেন্সির বিরুদ্ধেই গাফিলতির অভিযোগে মামলা করল হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ।
ESI হাসপাতাল সূত্রে খবর, অগ্নি নির্বাপণ ব্যবস্থা দেখার দায়িত্বে আছে কেন্দ্রীয় সরকারি সংস্থা ESI কর্পোরেশন। হাসপাতালের সুপারের অভিযোগ, ২০২৩-এর জানুয়ারি থেকে শুরু করে ৬ মাসের মধ্যে অগ্নি নির্বাপণ ব্যবস্থার সমস্ত কাজ শেষ করার কথা ছিল কেন্দ্রীয় এজেন্সির। কিন্তু তা করা যায়নি। যার ফলে এই ঘটনা।
শুক্রবার ভোর ৫টা নাগাদ আগুন লাগে হাসপাতালের দোতলার মেল সার্জিকাল ইউনিটে। মুহূর্তের মধ্যে ভয়াবহ আকার ধারণ করে আগুন। আতঙ্কে হুড়োহুড়ি পড়েছে যায় হাসপাতালে। অগ্নিকাণ্ডের মধ্যে দম বন্ধ হয়ে উত্তম বর্ধন নামে গাইঘাটার বাসিন্দা এক রোগীর মৃত্যু হয়েছে বলে অভিযোগ তুলেছে পরিবার। যদিও এই অভিযোগ অস্বীকার করে ESI হাসপাতাল।
যদিও মৃতের ময়নাতদন্তের প্রাথমিক রিপোর্টে মান্যতা পায়নি হাসপাতালের দাবি। অগ্নিকাণ্ডের জেরে দমবন্ধ হয়ে মৃত্যু হয়েছে রোগীর। শিয়ালদা ইএসআই হাসপাতালে মৃতের ময়নাতদন্তে প্রাথমিক রিপোর্টে উল্লেখ করা হয়েছে বলে পুলিশ সূত্রে খবর। এর আগে শিয়ালদা ESI হাসপাতালের সুপার অদিতি দাস বলেছিলেন, আগুনের জন্য কারও মৃত্যু হয়নি। উনি অসুস্থ ছিলেন, অবস্থা খারাপ ছিল। আইসিইউতে ভর্তি ছিলেন আজ মারা যান। যদিও মৃত রোগীর মেয়ের প্রথমেই দাবি ছিল- বাবার ক্যানসার ছিল। এখানে ভর্তি ছিল অনেক দিন ধরে। বাবার অবস্থা একটু খারাপ ছিল কিন্তু দমবন্ধ হয়ে মারা গেছে।
এদিকে, পুলিশ জানিয়েছে, মৃতের পরিবারের সম্মতিতে অস্বাভাবিক মৃত্যুর মামলা রুজু করা হয়েছে। কিন্তু কী করে আগুন লাগল হাসপাতালে? কী করে তা এমন ভয়াবহ আকার নিল? হাসপাতালের অগ্নিনির্বাপণ ব্যবস্থা কি কাজ করেনি? এই সব প্রশ্নের প্রেক্ষিতে হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ আগেই স্বীকার করেছে, ২০২২-এ অগ্নিসুরক্ষার জন্য স্প্রিংলার লাগানোর কাজ শুরু হয়েছিল। কিন্তু এখনও তা শেষ হয়নি।
আপনার পছন্দের খবর আর আপডেট এখন পাবেন আপনার পছন্দের চ্যাটিং প্ল্যাটফর্ম হোয়াটস অ্যাপেও। যুক্ত হোন ABP Ananda হোয়াটস অ্যাপ চ্যানেলে
ট্রেন্ডিং
সেরা শিরোনাম
![ABP Premium](https://cdn.abplive.com/imagebank/metaverse-mid.png)