![ABP Premium](https://cdn.abplive.com/imagebank/Premium-ad-Icon.png)
South 24 Pargana: জল দুর্ভোগ, ভাঙড়ে সাধারণ মানুষের জন্য ক্যাম্প তৈরির ঘোষণা মিমি চক্রবর্তীর
South 24 Pargana: সোমবার বিকালে প্রথমে তিনি ভোজেরহাটে আসেন। সেখানে সাধারণ মানুষের সঙ্গে কথা বলার পাশাপাশি তাদের হাতে ত্রাণ সামগ্রী তুলে দেয়। সেখান থেকে তিনি ভাঙড়ের মরিচা গ্রামে যায়।
![South 24 Pargana: জল দুর্ভোগ, ভাঙড়ে সাধারণ মানুষের জন্য ক্যাম্প তৈরির ঘোষণা মিমি চক্রবর্তীর south 24 pargana bhangar actress Mimi Chakraborty came to Bhangra to check the flood situation South 24 Pargana: জল দুর্ভোগ, ভাঙড়ে সাধারণ মানুষের জন্য ক্যাম্প তৈরির ঘোষণা মিমি চক্রবর্তীর](https://feeds.abplive.com/onecms/images/uploaded-images/2021/09/21/5da3f8fbc200a61180c25b41026d2eea_original.jpg?impolicy=abp_cdn&imwidth=1200&height=675)
রঞ্জিত হালদার, ভাঙর: জলমগ্ন পরিরিস্থিতি খতিয়ে দেখতে ভাঙড়ে এলেন সাংসদ অভিনেত্রী মিমি চক্রবর্তী। সোমবার বিকালে প্রথমে তিনি ভোজেরহাটে আসেন। সেখানে সাধারণ মানুষের সঙ্গে কথা বলার পাশাপাশি তাদের হাতে ত্রাণ সামগ্রী তুলে দেন। সেখান থেকে তিনি ভাঙড়ের মরিচা গ্রামে যান। মরিচা গ্রামে গিয়ে মানুষের বাড়িতে বাড়িতে পৌঁছে যান মিমি। তিনি সাধারণ মানুষের সাথে কথা বলেন। তাঁদের সমস্যার কথা শোনেন। এর পাশাপাশি স্থানীয় প্রশাসনকে দায়িত্ব দেন তাদের ত্রাণ সামগ্রী তুলে দেয়ার জন্য। এলাকা জলমগ্ন হয়ে পড়ায় সাধারণ মানুষদের ত্রাণ শিবিরে আশ্রয় দেয়ার কথাও বলেন তিনি। মরিচা গ্রাম থেকে মিমি চক্রবর্তী চরিশ্বর গ্রামে যান। সেখানে গিয়ে আরাবুল ইসলামকে সঙ্গে নিয়ে সাধারণ মানুষের সঙ্গে কথা বলেন তিনি।
এদিকে রূপনারায়ণের জল ঢুকে ফের প্লাবিত হুগলির খানাকুলের একাধিক গ্রাম। কার্যত যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন ধান্যঘোরী গ্রামপঞ্চায়েতের বিস্তীর্ণ এলাকা। বাঁধ মেরামতি এবং ত্রাণ বিলি নিয়ে প্রশাসনকে কাঠগড়ায় তুলেছেন তৃণমূলের পঞ্চায়েত প্রধান। এপ্রসঙ্গে বিডিওকে ফোন করা হলে, তাঁর ফোন বেজে গিয়েছে।
এ যেন মরার ওপর খাঁড়ার ঘা। বন্যার ক্ষতর ওপর নিম্নচাপের ভারী বৃষ্টির মার। প্রায় দেড় মাস আগে নদীর জলের তোড়ে ভেঙেছিল যে বাঁধ, জোড়াতাপ্পি দিয়ে কোনওমতে সামাল দেওয়ার চেষ্টা হলেও নিম্নচাপের টানা বৃষ্টিতে আবার সেখানে বিপর্যয়। বাঁধ ছাপিয়ে, বালির বস্তা ভেদ করে রূপনারায়ণের জল ঢুকছে হুগলির খানাকুল দুনম্বর ব্লকের একাধিক গ্রামে। ডুবেছে ঘরবাড়ি থেকে চাষের জমি। কার্যত নদীর চেহারা নিয়েছে আরামবাগ বন্দর সড়ক। ধান্যঘোরী গ্রামপঞ্চায়েতের বিস্তীর্ণ এলাকা যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন।
অন্যদিকে পটাশপুরের পর এবার জলমগ্ন পূর্ব মেদিনীপুরের এগরা ও ভগবানপুর। প্লাবন আটকাতে এগরায় বাঁধ মেরামতি শুরু করেছেন গ্রামবাসীরা। সরানো হয়েছে ১ লক্ষের বেশি মানুষকে। খোলা হয়েছে ৪৫০টি ত্রাণ শিবির। নদী বাঁধ ভেঙে যাওয়ার পর দেড় দিন পার, জল নামা তো দূরে থাক, উল্টে নতুন করে প্লাবিত হচ্ছে একের পর এক এলাকা। যার জেরে পূর্ব মেদিনীপুর জেলা প্রশাসনের কপালে চিন্তার ভাঁজ।
আরও পড়ুন: নদী বাঁধ ভেঙে বানভাসি এগরা-ভগবানপুর, ৪৫০টি ত্রাণ শিবিরে সরানো হয়েছে ১ লক্ষ বাসিন্দাকে
ট্রেন্ডিং
সেরা শিরোনাম
![ABP Premium](https://cdn.abplive.com/imagebank/metaverse-mid.png)