![ABP Premium](https://cdn.abplive.com/imagebank/Premium-ad-Icon.png)
Canning: ক্যানিং পূর্বে জলমগ্ন এলাকা পরিদর্শনে সুন্দরবন উন্নয়ন মন্ত্রী বঙ্কিম হাজরা
Canning: জীবনতলা এলাকায় অসংখ্য সাধারণ মানুষ মন্ত্রীকে পেয়ে তাঁদের জল যন্ত্রণার কথা বলেন। সমস্যার সমাধান দ্রুত হবে বলে তিনি আশ্বাস দেন। এদিন উপস্থিত ছিলেন ক্যানিং পূর্বের বিধায়ক সওকত মোল্লা।
![Canning: ক্যানিং পূর্বে জলমগ্ন এলাকা পরিদর্শনে সুন্দরবন উন্নয়ন মন্ত্রী বঙ্কিম হাজরা south 24 pargana canning sundarbans development minister Bankim Hazra visited the submerged area Canning: ক্যানিং পূর্বে জলমগ্ন এলাকা পরিদর্শনে সুন্দরবন উন্নয়ন মন্ত্রী বঙ্কিম হাজরা](https://feeds.abplive.com/onecms/images/uploaded-images/2021/09/28/e8bfd54fd4ec078e3eca35cf5a92614d_original.jpg?impolicy=abp_cdn&imwidth=1200&height=675)
শান্তনু নস্কর, ক্যানিং: জলমগ্ন এলাকা পরিদর্শনে ক্যানিং পূর্বে মঙ্গলবার সকালে আসেন সুন্দরবন উন্নয়ন মন্ত্রী বঙ্কিম হাজরা। জীবনতলা এলাকায় অসংখ্য সাধারণ মানুষ মন্ত্রীকে পেয়ে তাঁদের জল যন্ত্রণার কথা বলেন। সমস্যার সমাধান দ্রুত হবে বলে তিনি আশ্বাস দেন। মন্ত্রীর পাশাপাশি এদিন উপস্থিত ছিলেন ক্যানিং পূর্বের বিধায়ক সওকত মোল্লা।
লাগাতার বৃষ্টিতে জলমগ্ন ক্যানিংয়ের বিস্তীর্ণ এলাকা। মাতলা ১ ও মাতলা ২ নং গ্রাম পঞ্চায়েতের মমতাপল্লি, মিঠাখালি, নোনাঘেরি, আয়ুব নগর সহ বেশ কিছু এলাকায় হাঁটু সমান জল। বাড়ির মধ্যেও ঢুকে গেছে জল। সমস্যায় ক্যানিংয়ের সাধারণ মানুষ।
এবছরের প্রবল বর্ষায় ক্যানিংয়ের বিস্তীর্ণ এলাকা এখনও জলমগ্ন হয়ে রয়েছে। ফলে সেই সকল অঞ্চলে ক্রমেই বাড়ছে শিশুদের জলবাহিত রোগে আক্রান্ত হওয়ার সম্ভাবনা। একইসঙ্গে অন্যান্য অসুখের আশঙ্কা তো রয়েছেই। এরইমধ্যে গত রবিবার পোলিও খাওয়ার দিন পড়ে। কিন্তু চতুর্দিকে জল ঠেলে সেইসব অঞ্চলে পালস পোলিও পৌঁছে দেওয়া প্রশাসনের কাছে রীতিমতো একটা চ্যালেঞ্জ হয়ে দাঁড়ায়।
দক্ষিণ ২৪ পরগনার ক্যানিং ২ ব্লকের একাধিক এলাকা এখনও জলমগ্ন। তবে প্রায় প্রত্যেক এলাকাতেই পৌঁছে গিয়েছে পোলিওর টিকা। আর এই কাজে এগিয়ে আসেন এলাকার স্বাস্থ্যকর্মীরাই। এমন পরিস্থিতিতে প্রকাশ্যে এসেছে মন ভাল করা এক ছবিও। এক স্বাস্থ্য কর্মী সারেঙ্গাবাদ গ্রাম পঞ্চায়েতের সিংহেশ্বরী গ্রামের জলমগ্ন এলাকায় পৌঁছে একরত্তিকে পোলিও খাওয়াচ্ছেন। জলের উপর হাঁড়িতে শুইয়ে রাখা হয়েছে এক নিষ্পাপ শিশুকে। হাঁটুজল ঠেলে একরত্তিকে হাঁড়িতে চাপিয়ে ভাসিয়ে নিয়ে এসেছেন তার বাবা। অন্যপাশে সেই জমা জলেই দাঁড়িয়ে এক স্বাস্থ্যকর্মী, পোলিও খাওয়াচ্ছেন শিশুটিকে। ক্যানিং ২ নম্বর ব্লকের স্বাস্থ্য আধিকারিক হরিপদ মাজি জানান, টানা বৃষ্টিতে এখনও একাধিক এলাকাই জলমগ্ন। ফলে স্বাস্থ্যকেন্দ্রে এসে সকলের পক্ষে পোলিওর টিকা নেওয়া সম্ভব হচ্ছিল না। তাই বাধ্য হয়েই সাহায্যের হাত বাড়ান এলাকার স্বাস্থ্যকর্মীরা। প্রত্যেকের বাড়ি বাড়ি গিয়ে পোলিও প্রদান করেন তাঁরা।
ট্রেন্ডিং
সেরা শিরোনাম
![ABP Premium](https://cdn.abplive.com/imagebank/metaverse-mid.png)