Gas Leak: কামালগাজিতে ঠান্ডা পানীয়র কারখানায় গ্যাস লিক, অসুস্থ বেশ কয়েকজন কর্মী
ঘটনাস্থলে পৌঁছেছে দমকলের ৩টি ইঞ্জিন। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে গিয়ে অসুস্থ ২ দমকলকর্মীও। ঘটনাস্থলে নরেন্দ্রপুর থানার পুলিশ, ঘিরে ফেলা হয়েছে এলাকা।
দক্ষিণ ২৪ পরগনা: কামালগাজির (Kamalgazi) কন্দর্পপুরে ঠান্ডা পানীয়র কারখানায় গ্যাস লিক। ঠান্ডা পানীয়র কারখানায় গ্যাস লিক, অসুস্থ বেশ কয়েকজন কর্মী। ঘটনাস্থলে পৌঁছেছে দমকলের ৩টি ইঞ্জিন। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে গিয়ে অসুস্থ ২ দমকলকর্মীও। ঘটনাস্থলে নরেন্দ্রপুর থানার পুলিশ (Narendrapur Police Station), ঘিরে ফেলা হয়েছে এলাকা।
কামালগাজির (Kamalgazi) কন্দর্পপুরে ঠান্ডা পানীয়র কারখানায় অ্যামোনিয়া গ্যাস লিক। তীব্র ঝাঁঝাল গ্যাসে অসুস্থ বেশ কয়েকজন কর্মী। আজ দুপুর পৌনে চারটে নাগাদ হঠাত্ই ঠান্ডা পানীয়র কারখানা থেকে ঝাঁঝাল গ্যাস বেরোতে থাকে। অসুস্থ হয়ে পড়েন বেশকয়েকজন কর্মী।
বেজে ওঠে সাইরেন, দৌড়ে কারখানা থেকে বেরোতে শুরু করেন কারখানার অন্যান্য কর্মীরা। ঘটনাস্থলে পৌঁছয় নরেন্দ্রপুর থানার পুলিশ (Narendrapur Police Station)। ঘিরে ফেলে গোটা এলাকা। পৌঁছয় দমকলও। এরপর যে জায়গা থেকে গ্যাস বেরোচ্ছিল, সেই জায়গাটি চিহ্নিত করে জল স্প্রে করতে থাকেন দমকল কর্মীরা। এরই মাঝে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে গিয়ে ঝাঁঝাল গ্যাসে অসুস্থ হয়ে পড়েছেন ২ দমকলকর্মীও।
কামালগাজিতে ঠান্ডা পানীয়র কারখানায় গ্যাস লিক করে বিপত্তি। তীব্র ঝাঁজালো অ্যামোনিয়া গ্যাস ছড়িয়ে অসুস্থ হয়ে পড়েন বেশ কয়েকজন। প্রায় তিন ঘণ্টার চেষ্টা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে দমকল। দমকলের ছাড়পত্র না পাওয়া পর্যন্ত কারখানা বন্ধ রাখার নির্দেশ দিয়েছে পুরসভা।
চারপাশ ধোঁয়ায় ভর্তি, গলগল করে বেরোচ্ছে গ্যাস। কামালগাজিতে ঠান্ডা পানীয়র কারখানা থেকে অ্যামোনিয়া গ্যাস (Ammonia Gas) লিক করে ভয়াবহ পরিস্থিতি তৈরি হয়। সোমবার, বিকেল ৪.৩০টে নাগাদ। আচমকা গ্যাসের গন্ধ বেরোতে শুরু করে, তখন কারখানার ভিতরেই ছিলেন অনেক কর্মী।
মুহূর্তের মধ্যে গলগল করে অ্যমোনিয়া গ্যাস (Ammonia Gas) বের হতে শুরু করে তীব্র ঝাঁজালো গন্ধে শুরু হয় চোখ জ্বালা, শ্বাসকষ্ট। তড়িঘড়ি কারখানা থেকে বের করা হয় কর্মীদের। কিছুক্ষণের মধ্যেই এসে পৌঁছয় দমকলের ৪টি ইঞ্জিন। গ্যাসের তীব্রতা কমাতে জল স্প্রে করা হয়।
সাইরেন বাজিয়ে এলাকাবাসীকে অন্যত্র সরে যেতে বলে পুলিশ। বন্ধ করে দেওয়া হয় আশেপাশের সব দোকানপাট। ঘটনাস্থলে পৌঁছয় এনডিআরএফের টিম। গ্যাসের তীব্রতায় প্রাথমিকভাবে অনেকে অসুস্থ বোধ করলেও গুরুতর কোনও সমস্যা হয়নি। প্রায় তিন ঘণ্টার চেষ্টায় পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আসে। দমকলের থেকে ছাড়পত্র না পাওয়া পর্যন্ত আপাতত বন্ধ থাকবে পানীয়র কারখানা।