Diamond Harbour Shoot Out: ডায়মন্ড হারবারে অভিষেকের সভাস্থলের কাছেই ‘শ্যুটআউট’
South 24 Parganas: পুলিশ আসার আগেই অভিযুক্ত শেখ বাপ্পা পলাতক। গুলি চলার অভিযোগের সত্যতা খতিয়ে দেখা হবে, দাবি পুলিশ সূত্রে।
হিন্দোল দে, ডায়মন্ড হারবার: ডায়মন্ড হারবারে (Diamond Harbour) অভিষেকের (Abhishek Banerjee) সভাস্থলের কাছেই ‘শ্যুটআউট’! ডায়মন্ড হারবারের কপাটহাটে বিয়ে বাড়ির অনুষ্ঠানে ‘গুলি’। আত্মীয়ের বিয়ে বাড়িতে হঠাৎ পিস্তল বের করে শূন্যে ‘গুলি’। হঠাৎ ‘গুলি’, আতঙ্কে নিমন্ত্রিতদের মধ্যে হুড়োহুড়ি। পুলিশ আসার আগেই অভিযুক্ত বাপ্পা মোল্লা পলাতক, দাদা গ্রেফতার। প্রণয়ঘটিত কারণে হঠাৎ বিয়েবাড়িতে গুলি, দাবি পুলিশ সূত্রে।
অভিষেকের সভাস্থলের কাছেই ‘শ্যুটআউট’: স্থানীয়রা জানাচ্ছেন, ডায়মন্ড হারবারের কপাটহাটে একটি বিয়েবাড়িতে অনুষ্ঠান চলছিল। সেই অনুষ্ঠান চলাকালীন হঠাৎই গুলির শব্দে কেঁপে ওঠে। আতঙ্কে নিমন্ত্রিতদের মধ্যে হুড়োহুড়ি পড়ে যায়। যে যাঁর মতো ছোটাছুটি শুরু করে দেয়। এদিন বিকেলের দিকে গুলির আওয়াজ শোনা যায়। লক্ষ্যে নয়, শূন্য়ে গুলি চালানো হয় বলেই স্থানীয় সূত্রে খবর। এদিন ডায়মন্ড হারবারে অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়ের পর্যালোচনা বৈঠক ছিল। সেই সময় এই ঘটনা ঘটে। এদিন খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে পৌঁছয় পুলিশ বাহিনী। বিয়ে বাড়িতে উপস্থিতদের থেকে ঘটনার বিবরণ নেন তাঁরা।
থমথমে সাঁইথিয়ার বহড়াপুর গ্রাম: পঞ্চায়েত ভোটের এখনও বেশ কয়েক মাস বাকি। কিন্তু তার আগেই হুমকি-হুঁশিয়ারির যুদ্ধ যেমন শুরু হয়েছে, তেমনই ঝরতে শুরু করেছে রক্তও। ফের ঘটনাস্থল বীরভূম। ফের রক্তক্ষয়ী রাজনৈতিক সংঘর্ষে লাল রক্তে ভেসে গেল লাল মাটির জেলা। তৃণমূলের (Trinamool Congress) গোষ্ঠী-বিবাদের জেরে গতকালের বোমাবাজির পর, আজও থমথমে সাঁইথিয়ার বহড়াপুর গ্রাম। এখনও পর্যন্ত ১২ জন তৃণমূল কর্মীকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ। আজই সিউড়ি আদালতে (Suri Court) পেশ। এখনও পর্যন্ত ৩৫টি বোমা উদ্ধার করেছে বম্ব ডিসপোজাল স্কোয়াড। গতকালের বিস্ফোরণে তৃণমূল কর্মী শেখ সাদ্দামের ডান পা উড়ে যায়। তাঁকে বর্ধমান মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে স্থানান্তরিত করা হচ্ছে। ১৪ বছরের এক কিশোরও জখম হয়। সিউড়ি সদর হাসপাতালে ভর্তি কিশোরের গোটা শরীরে স্প্লিন্টারের আঘাত রয়েছে বলে জানা গেছে। অন্যদিকে, বহড়াপুর গ্রামে পুলিশি টহল চলছে। বসানো হয়েছে পুলিশ পিকেট। গোটা গ্রাম পুরুষ শূন্য। অশান্তির আশঙ্কায় বাচ্চাদের নিয়ে গ্রাম ছাড়ছেন মহিলারাও। যেখানে বোমাবাজি হয়, সেখানে সকালেও চাপ চাপ রক্তের দাগ। পড়ে আছে খালি বালতি। এই বালতি করেই বোমা নিয়ে যাওয়া হচ্ছিল বলে অভিযোগ।