Weather Update: বড়দিনেই পারদ পতনে রেকর্ড, আজ মরশুমের শীতলতম দিন, প্রথমবার ১৪-র নীচে নামল পারদ !
বড়দিনেই পারদ পতনে রেকর্ড, আজ মরশুমের শীতলতম দিন, কেমন আবহাওয়া আগামী কয়েক দিনে ? রইল বিস্তারিত

কলকাতা: বড়দিনেই পারদ পতনে রেকর্ড। আজ মরশুমের শীতলতম দিন। এ মরশুমে প্রথমবার ১৪-র নীচে নামল পারদ। আজ কলকাতার সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ১৩.৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস। আগামী দিনে ধাপে ধাপে আরও কিছুটা কমতে পারে তাপমাত্রা। পাহাড় ও পশ্চিমের জেলাগুলোতেও শীতের কাঁপন।
আরও পড়ুন, দীপুচাঁদ দাসের পরিবারকে সাহায্যের আহ্বান শুভেন্দুর, হিন্দুদের বললেন, 'যা পারবেন দেবেন..'
বড়দিনের সকালে ঘন কুয়াশার চাদরে ঢেকে গেল সমগ্র দক্ষিণ ২৪ পরগনা জেলা
বড়দিনের সকালে ঘন কুয়াশার চাদরে ঢেকে গেল সমগ্র দক্ষিণ ২৪ পরগনা জেলা। এই শীত মরসুমে আজই সবথেকে বেশি এবং ঘন কুয়াশা পড়ল এই জেলায়। ভোর থেকেই জেলা জুড়ে কুয়াশার দাপট এতটাই ছিল যে দৃশ্যমানতা মাত্র ৫০ থেকে ৭০ মিটারে নেমে আসে।কুয়াশার কারণে দৃশ্যমানতা অত্যন্ত কম থাকায় সকাল থেকে সমস্ত যান চলাচল খুবই ধীর গতিতে হচ্ছে। অন্যদিকে, প্রতি বছর ২৫শে ডিসেম্বর রাজ্যের অন্যতম জনপ্রিয় পর্যটন কেন্দ্র বকখালিতে দূর-দূরান্ত থেকে বহু মানুষ পরিবার ও বন্ধুবান্ধব নিয়ে পিকনিক ও ভ্রমণে আসেন।
বিশেষ সতর্কতা জারি করেছে প্রশাসন
তবে ঘন কুয়াশার কারণে রাস্তাঘাট আচ্ছন্ন থাকায় পিকনিক করতে যাওয়ার ক্ষেত্রেও কিছুটা বাধা তৈরি হয়েছে। অনেক পর্যটককে ধীর গতিতে গন্তব্যে পৌঁছাতে হচ্ছে।বিশেষ করে জেলার উপকূলবর্তী অঞ্চলে ঠান্ডা এবং কুয়াশার প্রভাব অনেক বেশি। জলপথে দৃশ্যমানতা সবথেকে কম হওয়ায় ফেরি পরিষেবার ক্ষেত্রে নামখানা, পাথরপ্রতিমা, সাগর এবং মৌসনি দ্বীপ সহ সমস্ত এলাকায় বিশেষ সতর্কতা জারি করেছে প্রশাসন। কুয়াশা কেটে পরিস্থিতি স্বাভাবিক হওয়ার জন্য অপেক্ষায় সাধারণ মানুষ ও পর্যটকরা।
জাঁকিয়ে শীত ও ঘন কুয়াশায় আচ্ছন্ন, স্বাভাবিকের তুলনায় বেশ কয়েক ডিগ্রি কম
বড়দিনের সকালে জাঁকিয়ে শীত ও ঘন কুয়াশায় আচ্ছন্ন হয়ে পড়ে শিলিগুড়ি শহর ও তার পার্শ্ববর্তী অঞ্চল। ভোররাত থেকেই ঘন কুয়াশার চাদরে ঢেকে যায় গোটা এলাকা, যার ফলে দৃশ্যমানতা অনেকটাই কমে যায়। শীতের দাপটে স্বাভাবিক জনজীবনও কিছুটা ব্যাহত হয়।আবহাওয়া দফতর সূত্রে জানা গিয়েছে, এদিন শিলিগুড়ি ও সংলগ্ন এলাকায় সর্বনিম্ন তাপমাত্রা স্বাভাবিকের তুলনায় বেশ কয়েক ডিগ্রি কম ছিল।হিমেল হাওয়ার সঙ্গে কুয়াশার প্রভাব থাকায় সকালবেলায় রাস্তায় যান চলাচল ধীরগতিতে চলে। বিশেষ করে জাতীয় সড়ক ও বাইপাস এলাকায় কুয়াশার কারণে চালকদের বাড়তি সতর্কতা অবলম্বন করতে দেখা যায়।






















