![ABP Premium](https://cdn.abplive.com/imagebank/Premium-ad-Icon.png)
Priyanka Chopra: 'ঘুমোতে পারতাম না, বার বার দেখতাম, মেয়ে বেঁচে আছে তো?' লড়াইয়ের গল্প শোনালেন প্রিয়ঙ্কা
Priyanka Chopra on Malti: 'যেদিন মালতীর শরীরের থেকে সমস্ত মনিটর বিচ্ছিন্ন করে দেওয়া হল, ওকে বাড়ি নিয়ে এলাম, সেই দিনটার কথা কখনও ভুলতে পারব না'
![Priyanka Chopra: 'ঘুমোতে পারতাম না, বার বার দেখতাম, মেয়ে বেঁচে আছে তো?' লড়াইয়ের গল্প শোনালেন প্রিয়ঙ্কা Priyanka Chopra: Actress Priyanka Chopra talks about her tough days when her daughter is in hospital, know in details Priyanka Chopra: 'ঘুমোতে পারতাম না, বার বার দেখতাম, মেয়ে বেঁচে আছে তো?' লড়াইয়ের গল্প শোনালেন প্রিয়ঙ্কা](https://feeds.abplive.com/onecms/images/uploaded-images/2023/04/28/b3de132255c90c4e3dbaeadb10997673168267350302049_original.jpg?impolicy=abp_cdn&imwidth=1200&height=675)
মুম্বই: এর আগে, একরত্তি মেয়েকে নিয়ে দিদির লড়াইয়ের কথা প্রকাশ্যে এনেছিলেন পরিণীতি চোপড়া (Parineeti Chopra), আর এবার নিজেই একমাত্র কন্যা মালতীকে নিয়ে একটি সাক্ষাৎকারে মুখ খুললেন প্রিয়ঙ্কা চোপড়া (Priyanka Chopra)। প্রিয়ঙ্কা ও নিক জোনাসের (Nick Jonas)-এর কন্যা মালতী মেরির জন্ম হয়েছিল সময়েই আগেই। ১০০ দিন হাসপাতালে বিশেষ পর্যবেক্ষণে রাখতে হয়েছিল তাঁকে। অবশেষে সুস্থ হয়ে বাড়ি আসে মালতী। সম্প্রতি তাকে নিয়ে ভারতেও ঘুরে গিয়েছেন নিক-প্রিয়ঙ্কা। তবে এই সুখের জীবনটা সহজ ছিল না। মালতীকে বাঁচানো নিয়ে সেই লড়াইয়ের কথা প্রকাশ্যে এনেছেন প্রিয়ঙ্কা।
সম্প্রতি একটি সাক্ষাৎকারে প্রিয়ঙ্কা বলেছেন, ' আমার স্বামী নিক যে আমার কত বড় শক্তি, তা ফের একবার প্রমাণ পেয়েছিলাম মালতী জন্মানোর সময়। নির্দিষ্ট সময়ের আগেই জন্ম হয় মালতীর। সেই খবর আমি যখন পেয়েছিলাম, বুঝে উঠতে পারছিলাম না, কি করা উচিত আমাদের। আমার শরীরে যেন শক্তি ছিল না। আমায় ধরে ফেলে নিক। উদভ্রান্ত ওকে বলি যে আমি বুঝতে পারছি না আমার কী করা উচিত। নিক শুধু বলে, আমার সঙ্গে গাড়িতে ওঠো। ও নিজে গাড়ি চালিয়ে আমায় হাসপাতালে নিয়ে যায়। মালতী জন্মানোর পর থেকে আজ পর্যন্ত, কক্ষনো আমার দুজনকে ছাড়া থাকেনি। ওকে দীর্ঘদিন হাসপাতালে থাকতে হয়। আমি কেবল মনিটর দেখে বুঝতাম, আমার মেয়ে জীবিত রয়েছে। দীর্ঘদিন ঘুমোতে পারিনি আমি। চমকে জেগে উঠে দেখতাম মনিটর চলছে কি না। মালতীর হার্টবিট রয়েছে কি না। ওর বুকে কান রেখে শুনতাম। আর সমস্ত সময়টা আমার পাশে ছিল নিক। প্রত্যেক মুহূর্তে ও আমায় মানসিকভাবে শক্ত করে গিয়েছে।'
প্রিয়ঙ্কা আরও বলেন, 'আমার মনে হয়, এই লড়াইটা যতটা আমার আর নিকের ছিল, তার থেকে অনেক বেশী ছিল মালতীর। ও লড়াই করে জয়ী হয়েছে। যেদিন মালতীর শরীরের থেকে সমস্ত মনিটর বিচ্ছিন্ন করে দেওয়া হল, ওকে বাড়ি নিয়ে এলাম, সেই দিনটার কথা কখনও ভুলতে পারব না। আমরা কেবল সবসময় মালতীর সঙ্গে থাকতাম। মনে হত, ওকে অনুভব করানো উচিত, লড়াইতে ও একা নেই, আমরাও ওর সঙ্গে রয়েছি।'
আরও পড়ুন: Fruit Juice : গরমে ঘন ঘন ফলের রস পান করছেন ? কী ক্ষতি হতে পারে
View this post on Instagram
ট্রেন্ডিং
সেরা শিরোনাম
![ABP Premium](https://cdn.abplive.com/imagebank/metaverse-mid.png)