(Source: ECI/ABP News/ABP Majha)
Telly Masala: ট্যালেন্ট হান্টে অডিশন দিতে গিয়ে কোন সমস্যার মুখে শিলা? একঝলকে টেলি মশালা
Telly Masala Update: গোটা সপ্তাহে ছোটপর্দায় কোন গল্পে আসতে চলেছে কী কী ট্যুইস্ট? দেখে নেওয়া যাক টেলি মশালা।
কলকাতা: বাংলা ট্যালেন্ট হান্ট (Bangla Talent Hunt) প্রতিযোগিতায় অডিশন দিতে যায় শীলা (Shila)। সেখানে গিয়ে কোন তারকার সম্মুখীন হয় সে? গোটা সপ্তাহে ছোটপর্দার কোন গল্পে আসতে চলেছে কী কী ট্যুইস্ট? দেখে নেওয়া যাক টেলি মশালা (Telly Mashala)।
'নায়িকা নং ১' (Naiyka No 01)
শিলা বাংলা ট্যালেন্ট হান্ট কম্পিটিশনে অডিশন দিতে যায়। সেখানে গিয়ে সে মহাতারকা (superstar) বিজয় ও মেঘ চৌধুরীর মুখোমুখি হয় বিচারকের আসনে। অডিশনে জিতে যায় শিলা। কিন্তু সে এও বুঝতে পারে যে আগামী দিনে তাঁর লড়াই কঠিনতর হতে চলেছে। অন্যদিকে প্রতিশোধ নিতে শিলার বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র করতে শুরু করে দেয় মেঘ চৌধুরী। সেটা শিলা বুঝতে পারে ও শুদ্ধকে জানায়। সবকিছু শুনে শিলাকে শুদ্ধ এটাই বোঝায় যে সে কোনওভাবেই হারতে পারবে না। প্রতিযোগিতায় জেতার জন্য কঠোর পরিশ্রম করে শিলা, কিন্তু কোথাও গিয়ে একটা তাঁর মনে হয় যে এই ষড়যন্ত্রের বিরুদ্ধে সে জিততে পারবে না। মেঘ চৌধুরীর নির্দেশ অনুযায়ী শিলার জন্য কোনও মেন্টরের ব্যবস্থা করা হয়নি। শিলা একজন নতুন মেন্টর পায় যিনি শিলার মধ্যে সেরাটা বের করার জন্য প্রশিক্ষণ দেওয়ার চ্যালেঞ্জ গ্রহণ করে যদিও মেঘ তাকে সতর্ক করে। শিলার ফাইনাল পারফর্ম্যান্সের আগে তাকে মঞ্চে নিজের সেরাটা দেওয়ার জন্য উদ্বুদ্ধ করে সে।
'জগদ্ধাত্রী' (Jagadhatri)
'জগদ্ধাত্রী' ধারাবাহিকে এখন টানটান উত্তেজনা। সেখানে প্রখ্যাত চিত্রশিল্পী গৌতম চৌধুরীর নিজের বাড়িতে অস্বাভাবিক মৃত্যুর ঘটনা ঘটে। এবার সেই ঘটনার তদন্তে নেমেছে জগদ্ধাত্রী। এটা কি সাধারণ মৃত্যু নাকি কেউ তাঁকে খুন করেছে? জগদ্ধাত্রী কি বুঝতে পারবে আসল ঘটনাটা?
'গৌরী এলো' (Gouri Elo)
শোনা গেছে ঘোষাল বাড়িতে রয়েছে এক গুপ্তধন। আর সেই গুপ্তধন কি কোনওভাবে উদ্ধার করতে পারবে গৌরী? দৈব বাণী অনুযায়ী, ঘোমটা কালীর মন্দিরের গুপ্ত কুঠুরির 'গুপ্তধন' উদ্ধার করল গৌরী।
আরও পড়ুন: Passports in India: নীল, কমলা না কি সাদা? কোন পাসপোর্ট আপনার? কেন এত ভাগ?
'রাঙা বউ' (Ranga Bou)
ব্যবসায়িক চুক্তির ক্ষেত্রে পাখিকে এক বিশেষ শর্ত দেয় তরুণজ্যোতি। কী সেই শর্ত? সে বলে বিদেশি ক্লায়েন্টরা যদি তাদের আতিথেয়তা ও চুক্তিতে খুশি হয় তাহলেই তরুণজ্যোতি এই বাড়িতে তপনজ্যোতিকে রাখতে সম্মতি দেবে। এই শর্তে সাফল্যের সঙ্গে উত্তীর্ণ হয় পাখি। ফলে পাখির শ্বশুরমশাই তপনজ্যোতিকে বাড়িতে থাকতে দিতে রাজি হয় তরুণজ্যোতি। অন্যদিকে পাখির বাড়িতে তার সৎ মা ও সৎ বোন এসে হাজির হয়। তারা আশ্রয় চায় পাখির কাছে। কিন্তু পাখির বাড়ির লোকজন তা একেবারেই চায় না। এখন পাখি পড়ে মুশকিলে। কী করবে বুঝতে পারে না। এই সময়ে পাখির বর কুশ স্ত্রীয়ের পাশে দাঁড়ায় ও পাখির সৎ মা-বোনকে বাড়িতে রাখতে রাজি হয়।