মহাকাশে মানুষ পাঠানোর পক্ষে এটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ। এ জন্য জরুরি প্রযুক্তি তৈরি করে ফেলেছে ভারতীয় মহাকাশ সংস্থা, তৈরি স্পেস স্যুটও।
2/9
এর সফল উৎক্ষেপণ হলে প্রমাণ হয়ে যাবে, ইসরো এত ভারী রকেট নিজেদের জোরেই মহাকাশে পাঠাতে পারে।
3/9
সোমবার বিকেল ৫টা ২৮ মিনিটে অন্ধ্রপ্রদেশের শ্রীহরিকোটার সতীশ ধবন স্পেস সেন্টার থেকে আকাশে পাড়ি দেয় এই দৈত্যাকার রকেটটি।
4/9
এই মিশন সফল করতে কেন্দ্রের কাছ থেকে ১২,৫০০ কোটি টাকা চেয়েছে ইসরো। তা বরাদ্দ হলে ৭ বছরের মধ্যে ভারতীয় নভশ্চররা প্রকৃত অর্থেই আকাশ ছুঁতে পারবেন।
5/9
এর থেকে উৎক্ষিপ্ত হতে পারে ৪০০০ কেজির বেশি ওজনের উপগ্রহ। রকেটের মূল তিনটি জিনিস- সলিড এস ২০০ স্টেজ, লিকুইড এল ১১০ স্টেজ ও সর্বাপেক্ষা শক্তিশালী সি ২৫ ক্রায়োজিনিক আপার স্টেজ- সবই এ দেশে তৈরি।
6/9
এই বিশাল রকেটে করে এদিন মহাকাশে পাঠানো হল যোগাযোগব্যবস্থার উপগ্রহ জিস্যাট-১৯ উপগ্রহ। যার ওজন ৩,১৩৬ কেজি। আয়ু ১০ বছর।
7/9
৩০০ কোটি টাকার এই রকেট তৈরিতে সময় লেগেছে ১৫ বছরের বেশি। বিজ্ঞানীরা বলেন, মনস্টার রকেট বা রাক্ষুসে রকেট, আসল নাম অবশ্য 'ফ্যাট বয়'।
8/9
উচ্চতা ৪৩.৪৩ মিটার বা প্রায় ১৩ তলা বাড়ির সমান। ওজনে ৬৪০ টন। ইসরোর মতে, রকেটটি ২০০টি পূর্ণবয়স্ক এশীয় হাতির ওজন ধরে বা ৫টি জাম্বো জেটের।
9/9
বিশেষজ্ঞদের মতে, ইসরো, জিএসএলভি মার্ক থ্রি-র মতো রকেট বানিয়ে ফেলায়, বেশি ওজনের উপগ্রহ মহাকাশে পাঠানোর ক্ষেত্রে অন্যান্য দেশের লঞ্চিং ভেহিকলের উপর ভারতের নির্ভরতা কমবে।