![ABP Premium](https://cdn.abplive.com/imagebank/Premium-ad-Icon.png)
Doctors See Tongue And Eye: চোখ আর জিভ দেখেন কেন ডাক্তাররা ? কী ‘লেখা’ থাকে এই দুই অঙ্গে ?
Why Doctors See Tongue And Eye: ডাক্তাররা চোখ আর জিভ দেখতে চান কেন ? এই দুটি অঙ্গ দেখে কী বোঝা যায় ?
![Doctors See Tongue And Eye: চোখ আর জিভ দেখেন কেন ডাক্তাররা ? কী ‘লেখা’ থাকে এই দুই অঙ্গে ? Know Doctors See Tongue And Eye While check up Doctors See Tongue And Eye: চোখ আর জিভ দেখেন কেন ডাক্তাররা ? কী ‘লেখা’ থাকে এই দুই অঙ্গে ?](https://feeds.abplive.com/onecms/images/uploaded-images/2024/01/27/5d32d3e83ab5406baa24c13789216bfe1706371818739928_original.png?impolicy=abp_cdn&imwidth=1200&height=675)
কলকাতা: ডাক্তারখানায় গিয়েছেন। চেয়ারে বসে নিজের সমস্যার কথা বললেন। এবারে মুখ খুলে জিভ দেখাতে বললেন চিকিৎসক। আবার কখনও কখনও চিকিৎসক চোখের পাতাও নামিয়ে দেখেন। চোখের ভিতর দেখে বুঝে নেওয়ার চেষ্টা করেন, তিনি যা ভাবছেন তা হতে পারে কি না। কিন্তু কেন ডাক্তারের চেম্বারে গেলেই জিভ আর চোখটাই আগে দেখেন চিকিৎসকরা ? এর পিছনে রয়েছে বেশ কয়েকটি কারণ।
চোখ আর জিভ কেন দেখেন চিকিৎসকরা ?
কারণ চোখ আর জিভ দেখে বেশ কিছু রোগের হদিশ পাওয়া যায়। শরীরের ভিতর কোনও রোগ হলে তা এখন আমরা রক্ত পরীক্ষা বা ইমেজিং টেস্টের মাধ্যমে বুঝতে পারি। তবে শরীরের বাইরেও কিছু লক্ষণ ফুটে ওঠে। এর মধ্যে বেশিরভাগ লক্ষণ ফুটে ওঠে চোখে ও জিভে। কী কী সেগুলি ? বিশদে জেনে নেওয়া যাক।
চোখ দেখে কী কী রোগের হদিশ পাওয়া যায় ?
- চোখের মণির চারপাশে সাদা দাগ: চোখের মণির চারপাশ জুড়ে সাদা দাগ দেখা যায় অনেকসময়। এই দাগ রক্তে বেশি কোলেস্টেরলের লক্ষণ। এছাড়াও, রক্তে কোলেস্টেরল বাড়লে চোখের মণিতে হলুদ দাগ দেখা যায়।
- চোখের মধ্যে লাল দাগ: চোখের মধ্যে লাল দাগ বা স্পট। নানা রোগের কারণে এটি হতে পারে। তবে রক্তে সুগার বেশি হলে এই দাগ দেখা যায় ৪০ শতাংশ ক্ষেত্রে। এমনটাই বলছে সিডিসি।
- ড্রাই আই: ফোন বা ল্যাপটপে দীর্ঘক্ষণ কাজ করতে হয় অনেককেই। কাজ না করলেও শুধু ঘাঁটাঘাঁটি থেকে ড্রাই আই ও তার থেকে চোখ লাল হয়ে যায়। এটি এক ধরনের অটোইমিউন রোগের সংকেত হতে পারে। এছাড়াও, লাল চোখ অ্যালার্জি বা সংক্রমণের লক্ষণ হতে পারে।
জিভ দেখে কী কী রোগের খোঁজ পান চিকিৎসকরা ?
- জিভ কিছুটা লাল: জিভের স্বাভাবিক রং কিছুটা গোলাপি ও উপরের কোরকগুলি সাদা রঙের। জিভের রং লাল হলে তা ভিটামিনের অভাব বোঝাতে পারে। ফোলিক অ্যাসিড ও ভিটামিন বি১২-এর অভাব হলে এমনটা হয়।
- বেগুনি বা নীল: জিভের এই রং হার্টের রোগের লক্ষণ হতে পারে বলে জানাচ্ছেন বিশেষজ্ঞরা। শরীরে পর্যাপ্ত পরিমাণে অক্সিজেন না থাকলে এমনটা হয়। সেক্ষেত্রে এটি ফুসফুসের সমস্যাও হতে পারে।
- সাদা জিভ: জিভের রং কিছুটা সাদা হলে তা সংক্রমণের লক্ষণ হতে পারে। সাধারণত ব্যাকটেরিয়াল বা ভাইরাল সংক্রমণ হলে এমনটা হয়। এছাড়াও, শরীরে জল কমে গেলে জিভ সাদা হয়ে যেতে পারে।
ডিসক্লেইমার: লেখায় উল্লেখিত দাবি বা পদ্ধতি পরামর্শস্বরূপ। এটি মেনে চলার আগে অবশ্যই সরাসরি বিশেষজ্ঞ/চিকিৎসকের পরামর্শ নিন।
আরও পড়ুন - Chicken Bone Marrow: মুরগির হাড় চিবিয়ে মজ্জা খেতে ভাল লাগে ? এতে শরীরের কতটা লাভ
ট্রেন্ডিং
সেরা শিরোনাম
![ABP Premium](https://cdn.abplive.com/imagebank/metaverse-mid.png)