![ABP Premium](https://cdn.abplive.com/imagebank/Premium-ad-Icon.png)
Vitamin C Benefits: ডায়াবেটিস-হাইপারটেনশন অথবা হৃদরোগ, মুক্তি পেতে পাতে থাকুক ভিটামিন সি
Healthy Diet: স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞরা জানাচ্ছেন, এই সব রোগ এড়ানো যায় সুস্থ জীবনযাপনের মাধ্যমে, আর তার জন্য বড়সড় সাহায্য করতে পারে ভিটামিন সি।
![Vitamin C Benefits: ডায়াবেটিস-হাইপারটেনশন অথবা হৃদরোগ, মুক্তি পেতে পাতে থাকুক ভিটামিন সি vitamin c helps to boost immunity against non communicable disease, know details Vitamin C Benefits: ডায়াবেটিস-হাইপারটেনশন অথবা হৃদরোগ, মুক্তি পেতে পাতে থাকুক ভিটামিন সি](https://static.abplive.com/wp-content/uploads/sites/2/2016/09/24143119/vitamin-c.jpg?impolicy=abp_cdn&imwidth=1200&height=675)
কলকাতা: জীবনযাপন, খাদ্যাভাস, রাত জাগা, কম ঘুম-ইত্যদি নানা কারণে প্রভাব পড়ছে শরীরের উপর। আমাদের অজান্তেই শরীরে বাসা বাঁধছে নানা ধরনের রোগ। হৃদরোগ (cardiovascular disease), ক্যানসার, শ্বাসজনিত সমস্যা এবং ডায়াবেটিস--এই ধরনের রোগের সংখ্যা হঠাৎ করেই অনেকটাই বেড়ে গিয়েছে ভারতে, এমনটাই জানাচ্ছেন বিশেষজ্ঞরা। এগুলো সবকটাই নন কমিউনিকেবেল ডিজিজ (non communicable disease)। ২০২১ -এর অ্য়াসোচাম (assocham) রিপোর্ট বলছে, এই ধরনের রোগে আক্রান্ত ভারতীয়দের দুই তৃতীয়াংশই ২৬ থেকে ৫৯ বছর বয়সী। অর্থাৎ কর্মক্ষম নাগরিকদের একটি বড় অংশ এই ধরনের রোগে আক্রান্ত হচ্ছেন। যার মধ্য়ে বড় অংশই ডায়াবেটিস, হাইপারটেনশন এবং হৃদযন্ত্র সংক্রান্ত সমস্যা। স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞরা জানাচ্ছেন, এই সব রোগ এড়ানো যায় সুস্থ জীবনযাপনের মাধ্যমে, আর তার জন্য বড়সড় সাহায্য করতে পারে ভিটামিন সি।
নন কমিউনিকেবেল ডিজিজ (non communicable) কী?
এগুলো এমন ধরনের রোগ এক ব্যক্তির দেহ থেকে আর এক ব্যক্তির দেহে যায় না। এগুলো সংক্রামক রোগ নয়। পার্কিনসনস, অ্য়ালঝেইমার্স, অটো- ইমিউন ডিজিজ, স্ট্রোক, অধিকাংশ হৃদরোগ. কিডনির রোগ, অধিকাংশ ধরনের ক্যানসার, অস্টিওআর্থারাইটিস বা অস্টিওপোরোসিস। এগুলো নন-কমিউনিকেবেল ডিজিজের মধ্যে পড়ে।
পুষ্টিকর খাবার, সময়মতো খাবার খাওয়া, নিজের স্বাস্থ্যের দিকে খেয়াল রাখা---এমন নানা পদক্ষেপের মাধ্যমে সুস্থ জীবনযাপন করা সম্ভব। বিশেষ করে ভারতীয়দের ক্ষেত্রে পুষ্টিসমৃদ্ধ খাবার খাওয়ার সুযোগ বা অভ্যাসের অভাব থাকায় এই ধরনের রোগের সমস্যা আরও প্রকট হচ্ছে বলে মনে করছেন স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞদের একটি বড় অংশ।
ঠিক কী কী কারণে ভিটামিন সি প্রয়োজন? কেন রোগ ঠেকাতে প্রতিদিনের ডায়েটে এই পোষক রাখার কথা বলছেন ডাক্তাররা?
রোগ প্রতিরোধে সাহায্য:
শরীরের নিজস্ব রোগ প্রতিরোধ প্রক্রিয়াকে সাহায্য করে ভিটামিন সি। রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি আরও একাধিক সাহায্য করে এই ভিটামিন।
প্রদাহ রুখতে পারে:
ভিটামিন সি অত্যন্ত শক্তিশালী অ্যান্টি অক্সিড্যান্টের উৎস। অ্যান্টি অক্সিড্যান্ট প্রদাহজনিত সমস্যা ঠেকাতে কাজ করে। ডায়াবেটিস (diabetes) বা হাইপারটেনশন থাকলে সাধারণ সময়ের তুলনায় শরীরে বেশি পরিমাণে ভিটামিন সি প্রয়োজন হয়।
ঋতু বদলে রক্ষাকবচ:
মরসুম বদলের সময় নানা ধরনের ফ্লু-জাতীয় রোগের প্রাদুর্ভাব ঘটে। সাধারণ জ্বর-সর্দি-কাশির সংক্রমণে অনেকে ভোগেন। পর্যাপ্ত ভিটামিন সি শরীরে গেলে এই সময় সহজেই সংক্রমণ ঘটে না। শরীরের নিজস্ব রোগ প্রতিরোধ শক্তিই তা ঠেকিয়ে দিতে পারে।
শুধু রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতাই নয়, ফুসফুস-লিভারের মতো অভ্যন্তরীণ অঙ্গের স্বাস্থ্যও ভাল রাখে ভিটামিন সি।
কোথায় মিলবে?
সাধারণত সব ধরনের মরসুমি ফলেই মিলবে ভিটামিন সি (vitamin C)। বিশেষ করে যে কোনও ধরনের লেবুতে পর্যাপ্ত পরিমাণে ভিটামিন সি থাকে। এছাড়াও আমলকি, টম্যাটো থেকেও প্রয়োজনীয় ভিটামিন সি পাওয়া যায়। প্রতিদিন খাবারের সঙ্গে একটুকরো পাতিলেবু খেলে শরীরে প্রয়োজনীয় ভিটামিন সি যাবে।
ডিসক্লেইমার : কপিতে উল্লেখিত দাবি, পদ্ধতি পরামর্শস্বরূপ। প্রয়োজনীয় চিকিৎসাপদ্ধতি/ডায়েট ফলো করার জন্য অবশ্যই বিশেষজ্ঞ / চিকিৎসকের সঙ্গে কথা বলুন ও সেইমতো নিয়ম মেনে চলুন।
আরও পড়ুন: প্রতিদিন পালং খেলে কী হবে জানেন?
Check out below Health Tools-
Calculate Your Body Mass Index ( BMI )
ট্রেন্ডিং
সেরা শিরোনাম
![ABP Premium](https://cdn.abplive.com/imagebank/metaverse-mid.png)