এক্সপ্লোর
Advertisement
(Source: Poll of Polls)
চাঁদেও এবার ৪জি, নোকিয়াকে দিয়ে এলটিই কানেকটিভিটি চন্দ্রপৃষ্ঠে পৌঁছে দেবে নাসা
নাসা স্পেস টেকনোলজি মিশনের দায়িত্বে থাকা জিম রয়টার বলেছেন, চাঁদে সেলুলার কানেকটিভিটি পৌঁছে দেওয়ার অর্থ মহাকাশচারীদের কাছে আরও ভাল সংযোগ পৌঁছে দেওয়া, ভবিষ্যতের বসবাসকারীরাও এর ফলে উপকৃত হবেন।
কলকাতা: যদি পৃথিবীতে কখনও মানুষের জায়গা না হয়, তবে রইল চাঁদ। সে কথা ভেবে এবার চাঁদেও ৪জি পৌঁছে দিতে চলেছে মার্কিন মহাকাশ গবেষণা সংস্থা নাসা। নোকিয়ার রিসার্চ সংস্থা বেল ল্যাবসের সঙ্গে হাত মিলিয়ে চাঁদে তারা ৪জি এলটিই কানেকটিভিটি পৌঁছে দিতে চলেছে। এ জন্য মোট খরচ পড়বে ৩৭০ মিলিয়ন মার্কিন ডলার।
চন্দ্রপৃষ্ঠে ৪জি লাইন পাততে নাসা নিজেদের পকেট থেকে ১৪.১ মিলিয়ন ডলার দেবে নোকিয়া কোম্পানিকে। ১৫ তারিখ আলাদা আলাদাভাবে নাসা ও বেল ল্যাবস এ ব্যাপারে জানিয়েছে।
বেল ল্যাবস বলেছে, নাসা চাঁদে টিপিং পয়েন্ট প্রযুক্তি নিয়ে যাওয়ার জন্য আমাদের বেছে নিয়েছে, যাতে ভবিষ্যতে সেখানে মানুষ থাকার সংস্থান হয়। আমরাই প্রথম চাঁদের ওয়ারলেস নেটওয়ার্ক বিছোচ্ছি, শুরু হচ্ছে ৪জি/এলটিই টেকনোলজিস, তারপর পৌঁছে যাওয়া হবে ৫জি-তে।
To the moon! 🌕
We are excited to have been named by @NASA as a key partner to advance “Tipping Point” technologies for the moon, to help pave the way towards sustainable human presence on the lunar surface.
So, what technology can you expect to see? (1/6) pic.twitter.com/wDNwloyHdP
— Bell Labs (@BellLabs) October 15, 2020
নাসা স্পেস টেকনোলজি মিশনের দায়িত্বে থাকা জিম রয়টার বলেছেন, চাঁদে সেলুলার কানেকটিভিটি পৌঁছে দেওয়ার অর্থ মহাকাশচারীদের কাছে আরও ভাল সংযোগ পৌঁছে দেওয়া, ভবিষ্যতের বসবাসকারীরাও এর ফলে উপকৃত হবেন।
২০২৮-এর মধ্যে চাঁদে মানুষের থাকার মত পরিবেশ-পরিস্থিতি তৈরি করে ফেলতে চায় নাসা। এর আগে ২০১৮-র ফেব্রুয়ারিতে ভোডাফোন জার্মানি স্পেস-গ্রেড নেটওয়ার্ক তৈরির জন্য নোকিয়াকে টেকনোলজি পার্টনার করে, যার ওজন হবে ১ কেজি চিনির থেকেও কম।
খবর (News) লেটেস্ট খবর এবং আপডেট জানার জন্য দেখুন এবিপি লাইভ। ব্রেকিং নিউজ এবং ডেলি শিরোনাম দেখতে চোখ রাখুন এবিপি আনন্দ লাইভ টিভিতে
আরও দেখুন
Advertisement
ট্রেন্ডিং
Advertisement
Advertisement
সেরা শিরোনাম
খবর
খবর
জেলার
জেলার
Advertisement