এক্সপ্লোর
Advertisement
১-২ সপ্তাহের খাবার মজুত করে রেখেছি, শেষ হয়ে গেলে কী করব জানি না, বলছেন ফিলিপিন্সে আটকে থাকা বাঙালি পড়ুয়া চয়ন নাথ
তাঁরা আগামীকালের উড়ানে দেশে ফেরার পরিকল্পনা করেছেন। উড়ানের টিকিটও কাটা হয়ে গিয়েছে।
কলকাতা: করোনা ভাইরাসের জেরে ফিলিপিন্সের রাজধানী ম্যানিলায় ডাক্তারি পড়তে গিয়ে বিপাকে দক্ষিণ ২৪ পরগনার গোসাবার বাসিন্দা চয়ন নাথ। তাঁর সঙ্গে একইরকম সমস্যায় পড়েছেন দক্ষিণ ২৪ পরগনা, মেদিনীপুরের বেশ কয়েকজন বাঙালি সহ অনেক ভারতীয়। তাঁরা আগামীকালের উড়ানে দেশে ফেরার পরিকল্পনা করেছেন। উড়ানের টিকিটও কাটা হয়ে গিয়েছে। কিন্তু এরই মধ্যে ভারতের পক্ষ থেকে জানিয়ে দেওয়া হয়েছে, ফিলিপিন্সের কোনও উড়ানকে এদেশে আসতে দেওয়া হবে না। ফলে সেখানে আটকে থাকা ভারতীয়রা কী করবেন বুঝতে পারছেন না।
ফোনে এবিপি আনন্দকে চয়ন জানিয়েছেন, ‘এখানে আমরা ৫-৬ জন বাঙালি আছি। ভারতীয় অনেকে আছে। করোনা ভাইরাসের জেরে আমরা সবাই সমস্যায় পড়ে গিয়েছি। রাস্তায় যানবাহন কিছুই পাওয়া যাচ্ছে না। সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ। আমাদের ক্লাস অনলাইনে হচ্ছে। সুপারমার্কেটগুলি বেশিরভাগ সময়ই বন্ধ থাকছে। যেটুকু সময়ের জন্য খুলছে, তখন এত ভিড় হচ্ছে, আমরা যেতেই পারছি না। আমরা এক-দু’সপ্তাহের খাবার মজুত করে রেখেছিলাম। সেটা শেষ হয়ে গেলে কী হবে জানি না।’
চয়ন আরও জানিয়েছেন, ‘আগামীকালের উড়ানে দেশে ফেরার কথা ভেবেছিলাম। কিন্তু ভারত ফিলিপিন্সের সব উড়ান বাতিল করে দিয়েছে। ফলে আমরা কী করে দেশে ফিরব বুঝতে পারছি না। ভারতীয় দূতাবাস বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে। আজ আমাদের কয়েকজন বন্ধু সেখানে গিয়েছিল। কিন্তু ওদের ভিতরে ঢুকতে দেওয়া হয়নি। আমরা ঠিক করেছি, কাল বিমানবন্দরে যাব। তারপর যা হবে দেখা যাবে।’
খবর (News) লেটেস্ট খবর এবং আপডেট জানার জন্য দেখুন এবিপি লাইভ। ব্রেকিং নিউজ এবং ডেলি শিরোনাম দেখতে চোখ রাখুন এবিপি আনন্দ লাইভ টিভিতে
আরও দেখুন
Advertisement
ট্রেন্ডিং
Advertisement
Advertisement
সেরা শিরোনাম
জেলার
জেলার
জেলার
খুঁটিনাটি
Advertisement