![ABP Premium](https://cdn.abplive.com/imagebank/Premium-ad-Icon.png)
Video: ‘হোমওয়ার্ক বড্ড বেশি’, মোদির কাছে অভিযোগ ছোট্ট মেয়ের, বোঝা কমাতে নির্দেশ উপ রাজ্যপালের
মনোজ সিনহা ট্যুইট করে বলেছেন, খুবই আদুরে অভিযোগ। স্কুল পড়ুয়া শিশুদের ওপর পড়াশোনার চাপ কমাতে স্কুল শিক্ষা বিভাগকে ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে নীতি নির্ধারণের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।
![Video: ‘হোমওয়ার্ক বড্ড বেশি’, মোদির কাছে অভিযোগ ছোট্ট মেয়ের, বোঝা কমাতে নির্দেশ উপ রাজ্যপালের jammu and kashmir girl complains to pm modi about getting more homework Video: ‘হোমওয়ার্ক বড্ড বেশি’, মোদির কাছে অভিযোগ ছোট্ট মেয়ের, বোঝা কমাতে নির্দেশ উপ রাজ্যপালের](https://feeds.abplive.com/onecms/images/uploaded-images/2021/06/01/a33011a766c82547f03fb49427c6a5c2_original.jpg?impolicy=abp_cdn&imwidth=1200&height=675)
জম্মু: হোমওয়ার্ক বড্ড বেশি! এমন অভিযোগ বেশিরভাগ শিশুরই। এবার জম্মু ও কাশ্মীরের এক শিশু এই অভিযোগ জানাল খোদ প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির কাছে। তার অভিযোগ, পড়াশোনার বোঝা খুব বেশি। খেলা করার সময়ও পাওয়া যাচ্ছে না। এ কথা জানিয়ে প্রধানমন্ত্রীর কাছে সমস্যার বিহিতও চায় সে। আর এই ভিডিও সোশ্যাল মিডিয়ায় খুব দ্রুত ভাইরাল হয়ে যায়। আর এই ভিডিও ভাইরাল হওয়ার পর স্কুল পড়ুয়াদের ওপর থেকে পড়াশোনার বোঝা কমানোর জন্য জম্মু ও কাশ্মীরে নীতিগত পরিবর্তন শুরু করা হয়েছে।
ট্যুইটারে পোস্ট হওয়া ভিডিওতে ছোট্ট একটি মেয়ে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির কাছে হোমওয়ার্কের বোঝা কম করার অর্জি জানিয়েছে। ভিডিওটি এখনও পর্যন্ত ২১ হাজারের বেশি ইউজার লাইক করেছেন। ভিডিও দেখে জম্মু ও কাশ্মীরের উপরাজ্যপাল মনোজ সিনহাও তাঁর প্রতিক্রিয়া জানিয়েছেন। মনোজ সিনহা ট্যুইট করে বলেছেন, খুবই আদুরে অভিযোগ। স্কুল পড়ুয়া শিশুদের ওপর পড়াশোনার চাপ কমাতে স্কুল শিক্ষা বিভাগকে ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে নীতি নির্ধারণের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।
উপ রাজ্যপাল আরও লিখেছেন, 'শৈশবের এই সারল্য ভগবানের আশীর্বাদ। ওদের প্রত্যেকদিন যেন প্রাণবন্ত, উজ্জ্বল ও আনন্দমুখর থাকে, তা নিশ্চিত করতে হবে'। ছোট্ট ওই মেয়েটির অভিযোগের ফলে শিশুদের হোমওয়ার্কের বোঝা কিছুটা কমবে বলে মনে করা হচ্ছে।
উল্লেখ্য, করোনা অতিমারীর দাপটে এখন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ। অনলাইনে ক্লাস হচ্ছে। ছোট্ট এই মেয়েটি ভিডিওতে অভিযোগ করেছে, আমাদের অনলাইন ক্লাস সকাল ১০ টায় শুরু হয়। চলে দুপুর দুটো পর্যন্ত। ওই সময় ইংরেজি, অঙ্ক, উর্দু আর পরিবেশবিদ্যা পড়ানো হয়। এরপরই প্রধানমন্ত্রীর কাছে তার প্রশ্ন, মোদি সাহেব, বাচ্চাদের এত কাজ কেন করতে হয়?
আর এই ভিডিও সোশ্যাল মিডিয়ার দেওয়ালে দেওয়ালে শেয়ার শুরু হয়। শিশুদের অভিভাবকরা এই ভিডিও সম্পর্কে তাঁদের প্রতিক্রিয়া জানিয়েছেন। শিশুদের ওপর পড়াশোনার অতিরিক্ত বোঝা নিয়ে অনেকেই সরব হয়েছেন।
ট্রেন্ডিং
সেরা শিরোনাম
![ABP Premium](https://cdn.abplive.com/imagebank/metaverse-mid.png)