Mumbai Local on Covid19: ভ্যাকসিন ডোজ সম্পূর্ণ হলেই ১৫ অগাস্ট থেকে মুম্বইয়ে চড়া যাবে লোকাল ট্রেনে
Mumbai local train service: মোবাইল অ্যাপের মাধ্যমে ট্রেনযাত্রীরা লোকাল ট্রেনের পাস ডাউনলোড করতে পারবেন। যাঁদের কাছে স্মার্টফোন নেই, তাঁরা পুরসভার ওয়ার্ড অফিস বা রেলস্টেশনে গিয়ে পাস সংগ্রহ করতে পারবেন।
মুম্বই: ১৫ অগাস্ট থেকে মুম্বইয়ে লোকাল ট্রেনে উঠতে পারবেন ভ্যাকসিনের দু’টি ডোজ নেওয়া ব্যক্তিরা। রবিবার এমনই জানালেন মহারাষ্ট্রের মুখ্যমন্ত্রী উদ্ধব ঠাকরে। তিনি জানিয়েছেন, মোবাইল অ্যাপের মাধ্যমে ট্রেনযাত্রীরা লোকাল ট্রেনের পাস ডাউনলোড করতে পারবেন। যাঁদের কাছে স্মার্টফোন নেই, তাঁরা পুরসভার ওয়ার্ড অফিস বা রেলস্টেশনে গিয়ে পাস সংগ্রহ করতে পারবেন।
‘মুম্বইয়ের লাইফলাইন’ হিসেবে পরিচিত লোকাল ট্রেন। করোনা আবহে লোকাল ট্রেন বন্ধ থাকায় সমস্যায় পড়েছেন বহু মানুষ। এই সমস্যা দূর করতে মহারাষ্ট্র সরকার বেশ কিছুদিন ধরেই লোকাল ট্রেন চালু করার কথা ভাবছে। এবার করোনাবিধি মেনেই সাধারণ মানুষকে লোকাল ট্রেনে চড়ার সুযোগ দেওয়া হচ্ছে।
রবিবারই মহারাষ্ট্রের উপমুখ্যমন্ত্রী অজিত পওয়ার জানিয়েছেন, সোমবার থেকে পুণেতে রাত আটটা পর্যন্ত দোকান খোলা রাখা যাবে। ৫০ শতাংশ গ্রাহক নিয়ে রাত ১০টা পর্যন্ত খোলা রাখা যাবে রেস্তোরাঁ।
সম্প্রতি মহারাষ্ট্র সরকার জানায়, পুণে এবং অন্য যে ১০টি জেলায় করোনা সংক্রমণ বেশি থাকার কারণে তৃতীয় স্তরের বিধিনিষেধ জারি করা হয়েছে সেই জেলাগুলি ছাড়া বাকি ২৫টি জেলায় রাত আটটা পর্যন্ত দোকান খোলা রাখা যাবে। রেস্তোরাঁর মালিক, ব্যবসায়ী ও শপিং মলের কর্মীদের সংগঠন দোকান ও রেস্তোরাঁ খোলা রাখার সময় বৃদ্ধি করার দাবি জানিয়েছে। সব দাবি এখনও মেনে নেয়নি মহারাষ্ট্র সরকার। তবে মহারাষ্ট্রের উপমুখ্যমন্ত্রী রবিবার জানিয়েছেন, পুণে ও পিম্পরি চিঞ্চওয়াড়ে রাত আটটা পর্যন্ত শপিং মল খোলা রাখা যাবে। তবে ভ্যাকসিন ডোজ সম্পূর্ণ হওয়া ব্যক্তিরাই শপিং মলে যেতে পারবেন।
মহারাষ্ট্রের উপমুখ্যমন্ত্রী আরও জানিয়েছেন, ‘পুণেতে পজিটিভিটি রেট ৩.৩ শতাংশ এবং পিম্পরি চিঞ্চওয়াড়ে পজিটিভিটি রেট ৩.৫ শতাংশ। সেই কারণে আমরা কিছু ব্যবসায়িক ক্ষেত্রে ছাড় দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছি। সোমবার থেকে রাত আটটা পর্যন্ত দোকান খোলা রাখা যাবে। তবে দোকানের মালিক ও কর্মীদের ভ্যাকসিন ডোজ সম্পূর্ণ করতে হবে এবং মাস্ক পরে থাকতে হবে। ৫০ শতাংশ গ্রাহক নিয়ে রেস্তোরাঁ খোলা রাখা যাবে। পুণের গ্রামাঞ্চলে করোনা সংক্রমণ বেশি থাকায় এখনও বিধিনিষেধ জারি আছে।’