অন্য দেশগুলি কেন একত্রিত হয়ে চিনকে সবক শেখাচ্ছে না? সবাই কাপুরুষ? সোশ্যাল মিডিয়ায় সরব রিচা চাড্ডা

সোশ্যাল মিডিয়ায় অনেকেই রিচার এই বক্তব্য সমর্থন করেছেন। এক ব্যক্তির মন্তব্যের জবাবে রিচা লিখেছেন, এরপরেও কারও সেনাবাহিনীতে যোগ দেওয়ার ইচ্ছা থাকবে কি না, সে বিষয়ে আমার সন্দেহ আছে।

মুম্বই: লাদাখের গালওয়ান উপত্যকায় চিনা সেনার হামলায় ভারতের ২০ জন জওয়ানের মৃত্যুর ঘটনায় সরব অভিনেত্রী রিচা চাড্ডা। তাঁর ট্যুইট, ‘একটি দেশ সারা পৃথিবীতে কষ্টদায়ক রোগ ছড়িয়েছে, লক্ষ লক্ষ মানুষের প্রাণ কেড়ে নিয়েছে, সারা বিশ্বের অর্থব্যবস্থা ধ্বংস করে দিয়েছে, রাতারাতি ইউরোপের সংস্থাগুলির শেয়ার কিনে নিয়েছে, রোগের নাম করে হংকং, ভিয়েতনাম, জাপানের মতো দেশগুলির সঙ্গে দুর্ব্যবহার করেছে।’

एक देश पूरे दुनिया में दर्दनाक बीमारी फैलाता है, लाखों जाने जाती है, पूरे विश्व की अर्थव्यवस्था तोड़ देता है, रातों रात कई European कम्पनीज़ के शेयर ख़रीदता है, बीमारी की आड़ में होंगकोंग,वीयट्नाम,जापान के साथ भी बदलूकी करता है, फिर हमारे निहत्थे सेनिको को मार देता है गलवान में..

— TheRichaChadha (@RichaChadha) June 20, 2020

পরের ট্যুইটে আরও আক্রমণাত্মক মেজাজে রিচা লেখেন, ‘আমাদের দ্বিতীয়বার সীমান্তে লড়াই করতে বাধ্য করছে। বিশ্বের অন্য দেশগুলি কিছুই বলছে না? সবাই কেন এই দেশটাকে ভয় পায়? বাকি দেশগুলি কেন একজোট হয়ে কিছু করছে না? দুনিয়ার সব দেশের নেতারাই কি কাপুরুষ? আমার মামাবাড়ির দাদু স্বাধীনতা সংগ্রামী ছিলেন। তিনি ১৯৬২ সালের যুদ্ধেও যোগ দিয়েছিলেন। এখনকার পরিস্থিতি মেনে নিতে পারছি না।’

...हमें दूसरी बार सीमा पर लड़ने पर मजबूर करता है... और पूरी दुनिया कुछ नहीं कहती? क्यूँ लोग इस देश से डरते हैं? क्यूँ बाक़ी सारे देश एकजुट हो कुछ नहीं करते! क्या दुनिया के सभी लीडर डरपोक हैं? मेरे नाना आज़ादी की लड़ाई और 1962 में लड़े थे... बहुत अझेल है आज का सच।

— TheRichaChadha (@RichaChadha) June 20, 2020

সোশ্যাল মিডিয়ায় অনেকেই রিচার এই বক্তব্য সমর্থন করেছেন। এক ব্যক্তির মন্তব্যের জবাবে রিচা লিখেছেন, এরপরেও কারও সেনাবাহিনীতে যোগ দেওয়ার ইচ্ছা থাকবে কি না, সে বিষয়ে আমার সন্দেহ আছে।