এক্সপ্লোর
Advertisement
প্রজাতন্ত্র দিবসের কুচকাওয়াজে আমন্ত্রিত নন আজাদ হিন্দ বাহিনীর প্রবীণ সদস্যরা, সমালোচনায় সুব্রহ্মণ্যম স্বামী
২৬ জানুয়ারির কুচকাওয়াজে আজাদ হিন্দ বাহিনীর প্রবীণ সদস্যদের যোগদানের অনুমতি মেলেনি।
নয়াদিল্লি: প্রজাতন্ত্র দিবসের কুচকাওয়াজের অনুষ্ঠানে আজাদ হিন্দ বাহিনীর প্রবীণ সদস্যদের আমন্ত্রণ না জানানোয় বিতর্ক। ট্যুইটারে সমালোচনা বিজেপি নেতা
সুব্রহ্মণ্যম স্বামীর। তিনি লিখেছেন, ‘২৬ জানুয়ারির কুচকাওয়াজে আজাদ হিন্দ বাহিনীর প্রবীণ সদস্যদের যোগদানের অনুমতি মেলেনি। নমো সরকারের এই সিদ্ধান্তে আমি অবাক হয়েছি।’
Shocking that Namo Government has declined permission to allow the Azad Hind Fauj veterans to be in the January 26 th parade
— Subramanian Swamy (@Swamy39) January 24, 2020
এ নিয়ে পাল্টা ট্যুইট করেছেন নেতাজি পরিবারের সদস্য আরেক বিজেপি নেতা চন্দ্র বসুও। ট্যুইটে তিনি লেখেন, ‘যদি এ কথা সত্যি হয়, তাহলে গোটা দেশের সামনে প্রধানমন্ত্রীর এনিয়ে বিবৃতি দেওয়া উচিত। আজাদ হিন্দ বাহিনীর প্রবীণ সদস্যরা ২০১৯-এ প্রজাতন্ত্র দিবসের অনুষ্ঠানে যোগ দিলেও, এবছর কেন তাঁরা যোগ দিতে পারছেন না, তা জানতে চাইছি।’
If this is true, people of our great nation would like a statement from Hon'ble PM-Shri @narendramodi ji why INA veterans are not being allowed on 26Jan Republic Parade this year, when they took part in 2019. @PMOIndia @AmitShah @JPNadda @Swamy39 @GeneralBakshi @ANI @PTI_News https://t.co/tKPjTJgrNw pic.twitter.com/jrBvI75Wmq
— Chandra Kumar Bose (@Chandrabosebjp) January 24, 2020
ভারতের স্বাধীনতা সংগ্রামে নেতাজি সুভাষ চন্দ্র বসুর আজাদ হিন্দ ফৌজের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা ছিল। সারা দেশে নেতাজির এই বাহিনী শ্রদ্ধেয়। ১৯৪৩ সালের ২১ অক্টোবর দেশের প্রথম স্বাধীন সরকার গঠন করেন নেতাজি। সেই সরকারের ৭৫ বছর উপলক্ষে ২০১৮ সালের ২১ অক্টোবর লালকেল্লায় জাতীয় পতাকা উত্তোলন করেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। তিনি সেই অনুষ্ঠানে নেতাজি ও আজাদ হিন্দ ফৌজের অবদানের কথা উল্লেখ করেন। কিন্তু তারপরেও কেন প্রজাতন্ত্র দিবসের কুচকাওয়াজে আজাদ হিন্দ বাহিনীর প্রবীণ সদস্যদের আমন্ত্রণ জানানো হল না, সেটা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে।
আগামীকাল ৭১-তম প্রজাতন্ত্র দিবস। তার আগে রাজধানী নয়াদিল্লি সহ দেশের সর্বত্র নিরাপত্তা বাড়ানো হয়েছে। রাজধানীর বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ মোড়ে সিসিটিভি ক্যামেরা লাগানো হয়েছে। ত্রি-স্তরীয় নিরাপত্তার বন্দোবস্ত করা হয়েছে। দীর্ঘ আট কিমি রাজপথের নিরাপত্তার জন্য বহুতলগুলির ছাদে শার্প শুটার ও স্নাইপার মোতায়েন করা হচ্ছে। লালকেল্লা, চাঁদনি চক সহ বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ অঞ্চলের নিরাপত্তার উপর বিশেষ জোর দেওয়া হচ্ছে। এছাড়া জনবহুল বাজার, রেলস্টেশন, বাস স্টপগুলিতে অতিরিক্ত পুলিশকর্মী মোতায়েন করা হচ্ছে। নাগরিকত্ব সংশোধনী আইনের বিরুদ্ধে প্রতিবাদের জেরে সতর্ক পুলিশ। সাধারণ মানুষকেও সতর্ক থাকার অনুরোধ জানানো হয়েছে। কুচকাওয়াজের জন্য যান নিয়ন্ত্রণ করা হবে।
খবর (News) লেটেস্ট খবর এবং আপডেট জানার জন্য দেখুন এবিপি লাইভ। ব্রেকিং নিউজ এবং ডেলি শিরোনাম দেখতে চোখ রাখুন এবিপি আনন্দ লাইভ টিভিতে
আরও দেখুন
Advertisement
ট্রেন্ডিং
Advertisement
Advertisement
সেরা শিরোনাম
জেলার
জেলার
জেলার
খবর
Advertisement