Keshari Nath Tripathi: প্রয়াত বাংলার প্রাক্তন রাজ্যপাল কেশরীনাথ ত্রিপাঠী
Keshari Nath Tripathi Dies: ২০১৪-র জুলাই থেকে ২০১৯ সালের জুলাই মাস পর্যন্ত তিনি পশ্চিমবঙ্গের রাজ্যপালের দায়িত্ব সামলেছেন। এছাড়া, দীর্ঘ সময় উত্তরপ্রদেশের মন্ত্রিসভার সদস্যও ছিলেন কেশরীনাথ।
কলকাতা: প্রয়াত বাংলার প্রাক্তন রাজ্যপাল কেশরীনাথ ত্রিপাঠী (Keshari Nath Tripathi )। বয়স হয়েছিল ৮৮ বছর। উত্তরপ্রদেশের প্রয়াগরাজের বাড়িতে আজ ভোরে শেষনিঃশ্বাস ত্যাগ করেন। ১৯৩৪ সালের ১০ নভেম্বর এলাহাবাদে জন্ম কেশরীনাথের। ২০১৪-র জুলাই থেকে ২০১৯ সালের জুলাই মাস পর্যন্ত তিনি পশ্চিমবঙ্গের রাজ্যপালের দায়িত্ব সামলেছেন। এছাড়া, দীর্ঘ সময় উত্তরপ্রদেশের মন্ত্রিসভার সদস্যও ছিলেন কেশরীনাথ। তাঁর মৃত্যুতে শোকজ্ঞাপন করেছেন প্রধানমন্ত্রী।
জগদীপ ধনখরের আগে পাঁচ বছর এই রাজ্যের রাজ্যপাল ছিলেন তিনি। কেশরীনাথ ত্রিপাঠীর মৃত্যুতে শোকপ্রকাশ করেছেন উত্তরপ্রদেদশের মুখ্যমন্ত্রী যোগী আদিত্যনাথ।
Shri Keshari Nath Tripathi Ji was respected for his service and intellect. He was well versed in Constitutional matters. He played a key role in building BJP in UP and worked hard for the state’s progress. Pained by his demise. Condolences to his family and admirers. Om Shanti. pic.twitter.com/mQqirPTPvy
— Narendra Modi (@narendramodi) January 8, 2023
আরও পড়ুন, দিল্লি দুর্ঘটনায় মৃত অঞ্জলির পরিবারের পাশে শাহরুখ খানের 'মীর ফাউন্ডেশন'
প্রসঙ্গত, ৩০ ডিসেম্বর, ২০২২ সালে ত্রিপাঠীকে স্বাস্থ্যের অবনতির কারণে হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। তবে এরপর গত ৪ জানুয়ারি শারীরিক অবস্থার উন্নতি হলে তাঁকে ছেড়ে দেওয়া হয়। কেশরীনাথ ত্রিপাঠীর পরিবারে রয়েছেন তাঁর ছেলে অতিরিক্ত অ্যাডভোকেট জেনারেল নীরজ ত্রিপাঠি এবং দুই মেয়ে।
Prayagraj, Uttar Pradesh | Senior BJP leader and former speaker of UP Legislative Assembly Keshari Nath Tripathi passes away, confirms his son Neeraj Tripathi pic.twitter.com/9nFzsEwvuF
— ANI UP/Uttarakhand (@ANINewsUP) January 8, 2023
বাংলার পাশাপাশি তাঁকে সামান্য কিছু সময়ের জন্য বিহার, মেঘালয় এবং মিজোরামের অতিরিক্ত দায়িত্বও দেওয়া হয়েছিল। পেশায় আইনজীবী ত্রিপাঠী রাজনৈতিকভাবেও চূড়ান্ত সফল। একাধিকবার উত্তরপ্রদেশ বিধানসভার স্পিকার নির্বাচিত হন তিনি। বিজেপির টিকিটে ছ’বার বিধায়ক নির্বাচিত হন তিনি। উত্তরপ্রদেশ বিজেপির রাজ্য সভাপতিও নির্বাচিত হন। ১৯৪৬ সালে রাষ্ট্রীয় স্বয়ংসেবক সংঘের (আরএসএস) সদস্য হয়ে এবং ১৯৫২ সালে ডানপন্থী রাজনৈতিক দল জনসঙ্ঘে যোগদানের মাধ্যমে তিনি রাজনীতিতে প্রবেশ করেন। তিনি ১৯৫৩ সালে জনসংঘের শুরু করা কাশ্মীর আন্দোলনে সক্রিয়ভাবে অংশগ্রহণ করেছিলেন।