(Source: ECI/ABP News/ABP Majha)
West Burdwan: বিবাহ বহির্ভূত সম্পর্কের জেরে ঝামেলা প্রেমিকা ও স্ত্রীর মধ্যে, চাঞ্চল্য দুর্গাপুরে
West Burdwan Extra marital Affairs: পুলিশের (police) সামনে প্রেমিকের স্ত্রীর সঙ্গে চুলোচুলি প্রেমিকার। চাঞ্চল্য পশ্চিম বর্ধমানের দুর্গাপুর (durgapur) সিটি সেন্টারে। ২ মহিলাকেই আটক করে পুলিশ।
মনোজ বন্দ্যোপাধ্যায়, পশ্চিম বর্ধমান: বিয়ের প্রতিশ্রুতি দিয়ে সহবাসের অভিযোগ। প্রেমিকের দোকানে হাজির হয়ে বিয়ে করার দাবিতে সরব প্রেমিকা। পুলিশের (police) সামনে প্রেমিকের স্ত্রীর সঙ্গে চুলোচুলি প্রেমিকার। চাঞ্চল্য পশ্চিম বর্ধমানের দুর্গাপুর (durgapur) সিটি সেন্টারে। ২ মহিলাকেই আটক করে পুলিশ। পরে তাঁদের ছেড়ে দেওয়া হয়।
প্রেমিক কথা রাখেনি! যাঁর কথায় স্বামীকে ছেড়েছেন, সহবাস করেও বিয়ে করেননি তিনি। এইসব অভিযোগকে কেন্দ্র করে দুর্গাপুর সিটি সেন্টারে শোরগোল। ঘটনাটি ঘটেছে বুধবার সন্ধেয় আসানসোল-দুর্গাপুর উন্নয়ন পর্ষদ ভবনের সামনে একটি সাইকেলের দোকানে।
দোকানের মালিক বেনাচিতির বাসিন্দা এক ব্যক্তি। স্থানীয় মলের কর্মী এক মহিলার অভিযোগ, বিয়ের প্রতিশ্রুতি দিয়ে দীর্ঘদিন ধরে সহবাস করেছেন ওই ব্যক্তি। এমনকী, মহিলার দাবি, প্রেমিকের কথায় স্বামীর সঙ্গে বিবাহ বিচ্ছেদও করেছেন। তারপরই বেঁকে বসেছেন প্রেমিক। বুধবার সন্ধ্যায় ওই ব্যক্তির সাইকেলের দোকানে হাজির হন প্রেমিকা। বিয়ে করতে হবে এই দাবিতে, শুরু করেন চেঁচামেচি।
ছুটে আসে পুলিশ। জড়ো হয়ে যায় লোকজন। এরই মধ্যে খবর পেয়ে দোকানে আসেন অভিযুক্ত ব্যক্তির স্ত্রী। বেধে যায় ধুন্ধুমার। পুলিসের সামনেই শুরু হয়ে যায় চুলোচুলি। পুলিশ ২ মহিলাকেই আটক করে থানায় নিয়ে যায়। দুর্গাপুর মহিলা থানা সূত্রে খবর, কোনও পক্ষ কোনও অভিযোগ দায়ের না করায়, পরে দুই মহিলাকেই ছেড়ে দেওয়া হয়।
এদিকে, রাজ্যের অন্য প্রান্তে একটি বিক্ষিপ্ত খবরে, ভুয়ো অ্যাকাউন্ট (Fake Account) খুলে পড়ুয়াদের স্কলারশিপের (Scholarship) টাকা হাতিয়ে নেওয়ার চেষ্টা? এমনই অভিযোগ উঠেছে মালদায় (Malda)। যাবতীয় তথ্য হাতিয়ে পড়ুয়াদের নামে ডুপ্লিকেট স্কলারশিপ অ্যাকাউন্ট তৈরি করা হয়েছে বলে অভিযোগ। বিষয়টি খতিয়ে দেখার আশ্বাস দিয়েছেন মালদা সদরের মহকুমা শাসক (SDO)।
অনলাইনে সরকারি স্কলারশিপের আবেদন করতে গিয়ে তাজ্জব পড়ুয়া। তাঁর নামে আগেভাগেই স্কলারশিপের আবেদন করে রেখেছেন অন্য কেউ। সেই আবেদনে পরিচয়, ঠিকানা সংক্রান্ত সব তথ্য এক। আলাদা শুধু আধার আর ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্ট নম্বর। ভুয়ো অ্যাকাউন্ট খুলে সরকারি স্কলারশিপের টাকা আত্মসাতের চেষ্টার, মারাত্মক অভিযোগ উঠেছে মালদায়। জেলার একাধিক শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের, বিভিন্ন ক্লাসের শতাধিক পড়ুয়া জালিয়াতি শিকার বলে অভিযোগ।
আরও পড়ুন: ডাক শোনা গেলেও মেলেনি দেখা, ভালুক আতঙ্কে বন্ধ জলপাইগুড়ির চা বাগান