এক্সপ্লোর
Advertisement
প্রয়োজনীয় সামগ্রী কিনতে বাজারে বাজারে হুড়োহুড়ি, চড়ল দাম
লকডাউন!সোমবার বিকেল ৫টা থেকে ২৭ তারিখ মধ্যরাত পর্যন্ত। জিনিসপত্র মজুত করার জন্য বাজারে বাজারে হুড়োহুড়ি। অভিযোগ, সেই সুযোগেই চড়ছে দাম।
পার্থপ্রতিম ঘোষ, অর্ণব মুখোপাধ্যায় ও প্রকাশ সিন্হা, কলকাতা: লকডাউন!সোমবার বিকেল ৫টা থেকে ২৭ তারিখ মধ্যরাত পর্যন্ত। জিনিসপত্র মজুত করার জন্য বাজারে বাজারে হুড়োহুড়ি। অভিযোগ, সেই সুযোগেই চড়ছে দাম।
পাইকারি বাজার কোলে মার্কেটে সোমবার সকাল থেকেই বাড়তে থাকে জিনিসপত্রের দাম। ব্যবসায়ীদের দাবি, রবিবার আলুর গাড়ি আসেনি বলে এদিন বাজারে আলু প্রায় নেই।
পটল প্রতি ৫ কেজির পাল্লা দাম ছিল ৪০০টাকা, হয়েছে ৫০০ টাকা।
কাঁচা লঙ্কার দাম ছিল ৩৮০ টাকা পাল্লা, এদিন তা দাঁড়ায় ৬০০ টাকা।
টমেটো ১০০ থেকে বেড়ে হয়েছে ২৫০ টাকা পাল্লা।
ধনেপাতা কেজি ৮০ টাকা থেকে হয়েছে ১০০ টাকা কেজি।
কিন্তু কেন এভাবে চড়ছে দাম?
খোঁজ নিতে দুপুরে কোলে মার্কেটে অভিযান চালান কলকাতা পুলিশের এনফোর্সমেন্ট ব্রাঞ্চে আধিকারিকরা।
প্রশ্ন করতেই শুরু হয় ব্যবসায়ীদের সঙ্গে বচসা।
এই পরিস্থিতিতে ইবি আধিকারিকদের আশঙ্কা, আরও বাড়তে পারে দাম।
করোনা আবহে পাইকারি বাজারে দাম বাড়ায় দাম চড়ছে খুচরো বাজারেও।
শোভাবাজার ও হাটখোলা বাজারে অভিযোগ উঠেছে বেশি দাম নেওয়ার। পরিস্থিতি সামাল দিতে মাইক নিয়ে আসরে নামে পুলিশ। একসঙ্গে বেশি জিনিস না কিনতে বা বেশি দাম না নিতে অনুরোধ করেন পুলিশকর্মীরা।
মানিকতলা বাজারেও দাম বেড়েছে কাঁচা আনাজের। সেখানে এদিন পেঁয়াজ বিক্রি হয় ৪০ টাকা কেজি দরে। আলুর কেজি ২৫ টাকা। বেগুন ও পটল ১০০ টাকা কেজি।
ফুলকপি আর ঢেঁড়শের দামও বেড়েছে অনেকটা। মানিকতলা বাজারে এদিন এক পিস ফুলকপির দাম ছিল ৮০ টাকা। ৮০ টাকা কেজি ঢেঁড়শ। এক কেজি ওজনের কাতলার দাম ৪০০ থেকে সাড়ে ৪০০ টাকা। রুই মাছ ৩০০ টাকা কেজি।
একই ছবি কাঁকুড়গাছির ভিআইপি মার্কেটে। ক্রেতাদের অভিযোগ, সুযোগ বুঝে নেওয়া হচ্ছে চড়া দাম।
বিক্রেতাদের দাবি, জোগান কমছে। তাই এই পরিস্থিতি।
খবর (News) লেটেস্ট খবর এবং আপডেট জানার জন্য দেখুন এবিপি লাইভ। ব্রেকিং নিউজ এবং ডেলি শিরোনাম দেখতে চোখ রাখুন এবিপি আনন্দ লাইভ টিভিতে
আরও দেখুন
Advertisement
ট্রেন্ডিং
Advertisement
Advertisement
সেরা শিরোনাম
জেলার
জেলার
ব্যবসা-বাণিজ্যের
ক্রিকেট
Advertisement