এক্সপ্লোর

মানালির পথে- ২: তারপর যে-তে যে-তে যে-তে, এক নদীর সঙ্গে দেখা...

  পায়ে তার ঘুঙুর বাঁধা পরনে উড়ু-উড়ু ঢেউয়ের নীল ঘাগরা। - যেতে যেতে, সুভাষ মুখোপাধ্যায় কবির নদীর নাম জানি না। আমার সঙ্গে যে নদীর দেখা হল, সে নদীর নাম বিপাশা। দেখা হল মাণ্ডিতে। সিমলা থেকে সকাল ৯টা ৪৫-এ বেরিয়ে মানালি পৌঁছতে সন্ধে প্রায় সাড়ে ৬টা বেজে গিয়েছিল। তার দুটো কারণ। এক, শুরু থেকেই চালককে বলে দিয়েছিলাম, তাড়াহুড়ো একদম নয়। আর দুই, রাস্তায় যে-তে যে-তে ৭টি জায়গায় থেমেছিলাম আমরা। ১. সুন্দরনগর লেক- জায়গাটার নাম সুন্দরনগর, আকর্ষণের কেন্দ্রে সু্ন্দর একটি লেক। প্যান্ডো বাঁধের জলকে ১৩ কিলোমিটার লম্বা টানেল দিয়ে এনে জমা করা হয় বাগগিতে। সেখান থেকে ১১ কিলোমিটার লম্বা খাল বেয়ে জল এসে জমা হয় সুন্দরনগরের এই কৃত্রিম জলাশয়ে। লেকের জল ফের ১৩ কিলোমিটার লম্বা টানেল দিয়ে পৌঁছে যায় বিলাসপুর জেলার শতদ্রু নদীর পাড়ে দেহরে, সেখানে টার্বাইন ঘোরানোর পর তার ছুটি। চণ্ডীগড়-মানালি ২১ নম্বর জাতীয় সড়কের ওপর এই শহর হিমাচল প্রদেশের মাণ্ডি জেলায় অবস্থিত। শোনা যায়, বাংলার সেন রাজবংশের পূর্বপুরুষ রাজা বীর সেন এই জায়গাটি আবিষ্কার করেন। সুন্দরনগর, আগে পরিচিত ছিল সাকেত রিয়াসত নামে। সাকেত নামটি ঋষি শুকদেব-এর নাম থেকে এসেছে। বিশাল জলাশয়ের চারপাশ সুন্দর করে বাঁধানো। সুন্দর বসার জায়গা। সিমলা থেকে ১১০ কিমি দূরের এই লেক-এ আমরা যখন পৌঁছলাম, ঘড়িতে তখন দুপুর ১ টা ৪৫। সুন্দরনগরে নাকি ছবি তোলা বারণ। কিন্তু সেই বিধিনিষেধ চোখে পড়ার আগেই কয়েকটা ছবি তোলা হয়ে গেল। বেশ বুঝতে পারছিলাম, বিকেলে এই লেকের পাশে বসে সময় কাটানোটা কী অসাধারণ হতে পারে! ২. মাণ্ডি- পাহাড় আর জঙ্গলে ঘেরা এই জায়গাটিকে খুঁজে বের করেছিলেন আজবের সেন নামে এক রাজা। সেটা ১৫২৬ সালের কথা। পরে ১৮৩৯ সালে জায়গার দখল নেন মহারাজা রঞ্জিত সিংহ। গড়ে ওঠে শিখদের জনবসতি। তাঁর মৃত্যুর পর ধীরে ধীরে এলাকায় শিখদের ক্ষমতা কমে আসে। স্বাধীনতার পর ১৯৪৮ সালে মাণ্ডি ভারতের অংশ হয়। আগের নাম ছিল মাধবনগর বা শহোর, এখন মাণ্ডি। জনসংখ্যার বিচারে হিমাচলপ্রদেশের দ্বিতীয় বৃহত্তম শহর। মাণ্ডির অসাধারণ গুরুদ্বার চোখ জুড়িয়ে দেয়। আসলে মাণ্ডিতে হিমাচলবাসীদের পাশাপাশি এখনও শিখদের সংখ্যা কম নয়। আছে ৮১টি মন্দির। তাই বিপাশা নদীর তীরে অবস্থিত মাণ্ডির পরিচিতি ‘পুবের বারাণসী’ হিসেবে। এখান থেকে কুলুর দূরত্ব ৭০ কিলোমিটার। যাঁরা ট্রেক করতে ভালবাসেন তাঁদের কাছেও আকর্ষণীয় মাণ্ডি। রেওয়ালসর, শিকারিদেবী, ব্যারট, ঝাটিংরি, কার্শং অনেকগুলি ট্রেকিং পয়েন্ট আছে। মাণ্ডিই সেই সব জায়গার মধ্যে একটি যেখানে এখনও বাণ্ডি খেলা হয়। খেলাটা অনেকটা হকির মতো। সুন্দরনগর থেকে দূরত্ব ২৫ কিলোমিটার। মাণ্ডিতে যখন পৌঁছলাম, তখন ঘড়িতে আড়াইটে। সিমলা থেকে মানালির পথে প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের শুরু এখান থেকেই। মাণ্ডিতে পৌঁছেই দেখা হল বিপাশা নদীর সঙ্গে। তারপর মানালি পর্যন্ত সে বয়ে চলল ডান দিকে। সে নদীর দু’দিকে দু’টো মুখ। এক মুখে সে আমাকে আসছি বলে দাঁড় করিয়ে রেখে অন্য মুখে ছুটতে ছুটতে চলে গেল... - যেতে যেতে, সুভাষ মুখোপাধ্যায় ৩. প্যাণ্ডো ড্যাম- মাণ্ডি থেকে ১২ কিলোমিটার এগোলেই সামনে এক বিশাল জলাধার। প্যাণ্ডো ড্যাম। পাহাড়ের মধ্যে বিয়াসের জলকে আটকে রেখে ব্যবহারের ব্যবস্থা। জলাধারের ওপরের সেতু দিয়ে ছুটছে আমাদের গাড়ি। জানালার দু’পাশে অসাধারণ ফ্রেম। ক্যামেরা বের করতেই হাঁ হাঁ করে উঠলেন চালক। কারণ, এখানে ছবি তোলা একেবারে নিষেধ। ধরা পড়লে মোটা অঙ্কের জরিমানা তো হবেই, ক্যামেরাটাও যেতে পারে। তবে পাহাড়ের মাথায় দাঁড়িয়ে গোটা ড্যামের প্যানোরামিক ভিউ মন ক্যামেরায় বন্দি করতে অবশ্য কেউ বাধা দেবে না। ১৯৭৭ সালে ড্যামটি তৈরি হয়। আসল কাজ জলবিদ্যুত্‍ তৈরি। বিয়াস থেকে জমা হওয়া জল, ৩৮ কিলোমিটার পাইপ লাইনের মাধ্যমে নিয়ে যাওয়া হয় দেহর জলবিদ্যুত্‍ কেন্দ্রে। তারপর ওই জল ফেলে দেওয়া হয় সতলুজ নদীতে। ৯৯০ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ তৈরি হয় দেহর প্রাওয়ার প্রজেক্টে। ৪. হানোগি মাতার মন্দির- মাণ্ডি থেকে ১২ কিলোমিটার গেলে রাস্তার ওপর ডানদিকে হানোগি মাতার মন্দির। যখন পৌঁছলাম ঘড়িতে ৩টে। বাতাসে বেশ শীত শীত ভাব। গাড়ি থেকে নামতেই যেন ছেঁকে ধরল পাহাড়ি ঠান্ডা। কাঁপা কাঁপা হাতে মন্দিরের ঘণ্টা বাজিয়ে প্রসাদ নিলাম। সামনেই পাথরের হিন্দু দেবী মূর্তি। ক্যামেরার লেন্স খুলতেই গম্ভীর ভাবে হাত নেড়ে নিষেধ করলেন পুরোহিত। এখানেও ছবি তোলা মানা! মন্দিরের নীচ দিয়ে বয়ে যাচ্ছে সুন্দর একটা ঝরনা, পাশ দিয়ে বিয়াস। দূর থেকেও হানোগি মাতার মন্দির দেখতে দারুণ লাগে। বেশি দেরি না করে মন্দিরের বাইরের কয়েকটা ছবি তুলে গাড়িতে উঠে পড়লাম। চালক জানালেন, এখানেও ট্রেকিং ও রক ক্লাইম্বিং-এর ব্যবস্থা আছে। ৫. অট টানেল- হানোগি মাতার মন্দির থেকে মাত্র ২২ কিলোমিটার, তারপরই অট টানেল। একটা অসাধারণ অভিজ্ঞতা(পরের লেখায় বিস্তারিত লিখব)। পৌঁছতে প্রায় পৌনে চারটে বেজে গেল। টানেলে ঢোকার ঠিক আগে ডানদিকে যে রাস্তাটা চলে গিয়েছে, সেটা আপনাকে নিয়ে যাবে জালোরি পাস, সেখান থেকে সিমলা জেলার রামপুর। বিশাল পাহাড় ফুঁড়ে তৈরি করা হয়েছে ২.৮ কিলোমিটার লম্বা সুড়ঙ্গ। পৃথিবীর যে সব সড়ক-সুড়ঙ্গ সবচেয়ে বিপজ্জনক, হিমাচলের অট টানেল সেগুলির একটি। ভারতের সবচেয়ে লম্বা রোড টানেল। টানেল শেষ হলেই শুরু হয় কুলু জেলা। এখান থেকে কুলু শহর মাত্র ২৯ কিলোমিটার, ৬৯ কিলোমিটার পরে মানালি। ৬. কুলু- বিকেল ৪টে ২৪। এসে গেল কুলু। ভ্যালি অফ গডস। সমুদ্র তল থেকে ১২৩০ মিটার উঁচু। কথিত আছে, মুনিঋষিদের আখড়া ছিল আজকের কুলু বা সেকালের কুলুত উপত্যকায়। কুলুকে ঘিরে বয়ে চলেছে শতদ্রু, বিয়াস, মেহু, সরোবরী, পার্বতী, চন্দ্রভাগার মতো পাহাড়ি নদী। ঋতুর সঙ্গে বদলে যায় ফুল-ফলের সৌন্দর্য। ফল বলতেই মনে পড়ল, আপেলের কথা। সিমলায় গাছে আপেল দেখা হয়নি। কুলুতেও দেখলাম রাস্তার দু’ধারে আপেলের খালি গাছ। সারি দেওয়া কুলু শালের দোকান। বেলা ফুরিয়ে আসছে, তাই ইচ্ছে থাকলেও দাঁড়ালাম না। আপনাদের হাতে সময় থাকলে কুলু থেকে কিনতে পারেন বিখ্যাত শাল। একটা কথা, কখনও যদি দুর্গাপুজোর সময় কুলুতে বেড়াতে যান, তাহলে মিস করবেন না দশেরা উত্‍সব। কুলুর এই উৎসব পৃথিবী বিখ্যাত। তখন কুলুর সাজই আলাদা। বিচিত্র সব বাজনার তালে জমে ওঠে দশেরা। দেবী হিড়িম্বা থেকে মালানা গ্রামের দেবতা জমলুও যোগ দেন এই উৎসবে। আর যদি কুলুতে না থাকেন, কুলু হয়ে মানালি যাওয়ার পথে থামার মতো ঘণ্টাখানেক হাতে সময় থাকে, তাহলে অবশ্যই বিপাশা নদীতে রাফটিং করবেন। মজাই আলাদা! ৭. বৈষ্ণোদেবী মন্দির- মানালি যাওয়ার পথে পড়বে বৈষ্ণোদেবী মন্দিরও। হ্যাঁ, ঠিকই পড়েছেন, বৈষ্ণোদেবী মন্দির। জম্মুর বিখ্যাত মন্দিরের আদলে তৈরি বলেই এই নাম। প্রায় সন্ধে নেমে গিয়েছিল বলে বন্ধ হয়ে গিয়েছিল মন্দিরের দরজা। অনুনয়-বিনয়ে দরজা খুলল। দেবী-দর্শন করে মানালিকে দেখার জন্য পাড়ি দিলাম বাকি পথ। সাবধান!- মাণ্ডি থেকে মানালি পর্যন্ত ভয়ঙ্কর সুন্দর বিপাশা। কিন্তু সেই সৌন্দর্যের টানে কখনওই গাড়ি ছেড়ে নদীতে নেমে পড়বেন না! কারণ এই নদীর এই অংশেই দুর্ঘটনা ঘটেছে সব থেকে বেশি। ২০১৪ সালের ৮ জুন, ২৪ জন ইঞ্জিনিয়ারিং পড়ুয়া নদীতে নেমে ছবি তুলছিলেন। হঠাত্‍ আসে হড়পা বান। ভেসে যান সবাই। পরে সবার দেহ উদ্ধার হয়। কীভাবে যাবেন- সিমলা থেকে মানালি সড়কপথে দূরত্ব ২৬৫ কিলোমিটার, আকাশে ১২৮ কিলোমিটার। হাওড়া থেকে কালকা চলুন ১৩১১ কালকা মেল-এ। সন্ধে ৭টা ৪০-এ ছাড়ে, কালকা পৌঁছয় তৃতীয় দিন ভোর ৪টেয়। কালকা থেকে সিমলা চলুন শিবালিক এক্সপ্রেসে(পড়ুন - ‘শিবালিক’-এ সূর্যোদয়: হিমালয়ের কোল বেয়ে খেলনা ট্রেনে কালকা থেকে সিমলা)। সিমলা থেকে ছোট গাড়িতে মানালি। হিমাচল প্রদেশ ট্যুরিজম ডেভেলপমেন্ট কর্পোরেশন-এর বাস রয়েছে। রয়েছে বেসরকারি বাসও। গাড়ির তুলনায় বাসে খরচ অনেক কম। কলকাতা থেকে নয়াদিল্লি হয়েও যেতে পারেন মানালি। দিল্লি থেকে সড়কপথে মানালির দূরত্ব ৫৫০ কিলোমিটার। সময় লাগে ১৪ থেকে ১৫ ঘণ্টা। কোথায় থাকবেন- থাকার জন্য মানালি মল রোডের মতো আদর্শ জায়গা আর হয় না। এখানে বিভিন্ন দামের অসংখ্য হোটেল পাবেন। পাবেন ডিলাক্স বা লাক্সারি হোটেলও। তবে যাওয়ার আগে বিভিন্ন সাইটে একটু খোঁচ-খবর করে নিলে ভাল হয়। চাইলে অনলাইন বুকিং অথবা মানালি পৌঁছে দরদাম করে পছন্দ মতো হোটেলে চেকইন। যোগাযোগের ঠিকানা- হিমাচল পর্যটন, ১বাই ১এ, বিপ্লবী অনুকূলচন্দ্র স্ট্রিট, কলকাতা- ৭২ শেষ কথা- সিমলা থেকে মানালি গেলে সকাল সকাল রওনা হওয়ার চেষ্টা করুন। তাহলে রাস্তার দেখার জায়গাগুলো সময় দিয়ে দেখতে পারবেন। সন্ধের আগে পৌঁছতে পারবেন মানালিতে। আগে যা লিখেছি - সিমলা থেকে ভারতের সুইজারল্যান্ড-এর পথে সিমলার ডায়েরি (প্রথম দিন): মল রোড, দ্য রিজ, লোয়ার বাজার, গর্টন ক্যাসেল, স্টেট মিউজিয়াম সিমলার ডায়েরি (দ্বিতীয় দিন): অভয়ারণ্যে কৃষ্ণসার… কুফরির ঘোড়া… বিশ্বের দীর্ঘতম হনুমান মূর্তি! সিমলার ডায়েরি (দ্বিতীয় দিন): অভয়ারণ্যে কৃষ্ণসার… কুফরির ঘোড়া… বিশ্বের দীর্ঘতম হনুমান মূর্তি!
আরও দেখুন
Advertisement
Advertisement
Advertisement

সেরা শিরোনাম

SSC Supreme Court: 'জানি না ডাল মে কালা হ্যায় ইয়া সব কুছ হি কালা হ্যায়', SSC মামলায় মন্তব্য প্রধান বিচারপতির
'জানি না ডাল মে কালা হ্যায় ইয়া সব কুছ হি কালা হ্যায়', SSC মামলায় মন্তব্য প্রধান বিচারপতির
RG Kar Case: 'বর্তমানে যে তদন্ত চলছে আস্থা নেই', নতুন করে মেয়ের খুনের তদন্ত চেয়ে হাইকোর্টে নিহত চিকিৎসকের পরিবার
'বর্তমানে যে তদন্ত চলছে আস্থা নেই', নতুন করে মেয়ের খুনের তদন্ত চেয়ে হাইকোর্টে নিহত চিকিৎসকের পরিবার
West Bengal News LIVE Updates:'অতিরিক্ত শূন্য পদ কেন তৈরি ? যাতে অবৈধদের চাকরি থেকে বের না করতে হয়?' প্রশ্ন প্রধান বিচারপতির
'অতিরিক্ত শূন্য পদ কেন তৈরি ? যাতে অবৈধদের চাকরি থেকে বের না করতে হয়?' প্রশ্ন প্রধান বিচারপতির
Weather Forecast: থমকে শীতের আমেজ! নিম্নচাপের জেরে ফের বৃষ্টি সতর্কতা জেলায় জেলায়
থমকে শীতের আমেজ! নিম্নচাপের জেরে ফের বৃষ্টি সতর্কতা জেলায় জেলায়
Advertisement
ABP Premium

ভিডিও

SSC Scam: 'অতিরিক্ত শূন্যপদ তৈরি হয়েছিল কেন?' এসএসসি মামলায় প্রশ্ন প্রধান বিচারপতিরSSC Scam: সুপ্রিম কোর্টে এসএসসি মামলার শুনানি, কী বলছেন আন্দোলনকারীরা?SSC Scam: সুপ্রিম কোর্টে এসএসসি মামলার শুনানি, রাজ্যকে পরের পর প্রশ্নKeya Ghosh: 'সাম্প্রদায়িকতার বীজ বপণ করা হয়েছিল ১৯৪৭ সালে', বললেন বিজেপি মুখপাত্র কেয়া ঘোষ

ব্যক্তিগত কর্নার

সেরা প্রতিবেদন
সেরা রিল
SSC Supreme Court: 'জানি না ডাল মে কালা হ্যায় ইয়া সব কুছ হি কালা হ্যায়', SSC মামলায় মন্তব্য প্রধান বিচারপতির
'জানি না ডাল মে কালা হ্যায় ইয়া সব কুছ হি কালা হ্যায়', SSC মামলায় মন্তব্য প্রধান বিচারপতির
RG Kar Case: 'বর্তমানে যে তদন্ত চলছে আস্থা নেই', নতুন করে মেয়ের খুনের তদন্ত চেয়ে হাইকোর্টে নিহত চিকিৎসকের পরিবার
'বর্তমানে যে তদন্ত চলছে আস্থা নেই', নতুন করে মেয়ের খুনের তদন্ত চেয়ে হাইকোর্টে নিহত চিকিৎসকের পরিবার
West Bengal News LIVE Updates:'অতিরিক্ত শূন্য পদ কেন তৈরি ? যাতে অবৈধদের চাকরি থেকে বের না করতে হয়?' প্রশ্ন প্রধান বিচারপতির
'অতিরিক্ত শূন্য পদ কেন তৈরি ? যাতে অবৈধদের চাকরি থেকে বের না করতে হয়?' প্রশ্ন প্রধান বিচারপতির
Weather Forecast: থমকে শীতের আমেজ! নিম্নচাপের জেরে ফের বৃষ্টি সতর্কতা জেলায় জেলায়
থমকে শীতের আমেজ! নিম্নচাপের জেরে ফের বৃষ্টি সতর্কতা জেলায় জেলায়
Jukti Takko: 'ইসলাম ধর্ম সংখ্যালঘুদের উপর আক্রমণকে অনুমোদন দেয় না', যুক্তি-তক্কো অনুষ্ঠানে বড় বার্তা বাকিবিল্লাহ মোল্লার
'ইসলাম ধর্ম সংখ্যালঘুদের উপর আক্রমণকে অনুমোদন দেয় না', যুক্তি-তক্কো অনুষ্ঠানে বড় বার্তা বাকিবিল্লাহ মোল্লার
India-Bangladesh Issue: বাংলাদেশিদের হাতে ভারতের 'ভুয়ো পাসপোর্ট'! রাজ্যে জঙ্গি প্রবেশের আশঙ্কা চরমে!
বাংলাদেশিদের হাতে ভারতের 'ভুয়ো পাসপোর্ট'! রাজ্যে জঙ্গি প্রবেশের আশঙ্কা চরমে!
Stock Market Crash: বাজার খুলতেই বড় পতন, সকালেই ৩ লক্ষ কোটির লোকসান বিনিয়োগকারীদের- দাম পড়ছে এই স্টকগুলির
বাজার খুলতেই বড় পতন, সকালেই ৩ লক্ষ কোটির লোকসান বিনিয়োগকারীদের- দাম পড়ছে এই স্টকগুলির
Dev on Khadaan: দুপুরে শো না পাওয়া নিয়ে চূড়ান্ত ক্ষোভ দেবের, রাত হতেই বদলাল 'খাদান'-এর ব্যবসার ছবিটা!
দুপুরে শো না পাওয়া নিয়ে চূড়ান্ত ক্ষোভ দেবের, রাত হতেই বদলাল 'খাদান'-এর ব্যবসার ছবিটা!
Embed widget