![ABP Premium](https://cdn.abplive.com/imagebank/Premium-ad-Icon.png)
Child Labour : কোভিডের থাবা, বিশ্বজুড়ে বেড়েছে শিশুশ্রমিক ; বলছে রিপোর্ট
বিশ্বজুড়ে প্রায় ১৬ কোটি শিশুশ্রমিক বৃদ্ধি পেয়েছে। রিপোর্ট ইন্টান্যাশনাল লেবার অর্গানাইজেশন ও UNICEF-এর।
![Child Labour : কোভিডের থাবা, বিশ্বজুড়ে বেড়েছে শিশুশ্রমিক ; বলছে রিপোর্ট Child Labour has risen to 16 crore worldwide amid Covid situation says report Child Labour : কোভিডের থাবা, বিশ্বজুড়ে বেড়েছে শিশুশ্রমিক ; বলছে রিপোর্ট](https://feeds.abplive.com/onecms/images/uploaded-images/2021/06/11/07afba366fa7808032045ecfea1fed58_original.jpg?impolicy=abp_cdn&imwidth=1200&height=675)
নিউ দিল্লি : বিশ্বজুড়ে বেড়েছে শিশুশ্রম। প্রায় ১৬ কোটি শিশুশ্রমিক বৃদ্ধি পেয়েছে। দুই দশকে এই বৃদ্ধি। ইন্টান্যাশনাল লেবার অর্গানাইজেশন ও UNICEF-এর নতুন রিপোর্ট অনুযায়ী, কোভিড পরিস্থিতির কারণে আরও লক্ষ লক্ষ শিশুর শ্রমিকে পরিণত হওয়ার ঝুঁকি রয়েছে।
১২ জুন পালিত হয় বিশ্ব শিশুশ্রম বিরোধী দিবস। চাইল্ড লেবার : "গ্লোবাল এস্টিমেটস ২০২০২, ট্রেন্ডস অ্যান্ড দ্য রোড ফরওয়ার্ড"- নামে ওই রিপোর্টে বলা হয়েছে, ২০ বছরের মধ্যে এই প্রথম শিশুশ্রম বন্ধ করার প্রক্রিয়া ব্যাহত হয়েছে।
রিপোর্টে বলা হয়েছে, ৫ থেকে ১১ বছর বয়সি শিশু শ্রমিকের সংখ্যা বেড়েছে। যা বিশ্বজুড়ে শিশুশ্রমিকের নিরিখে প্রায় অর্ধেক। ৫ থেকে ১৭ বছর বয়সিরা বিপজ্জনক কাজে নিযুক্ত। এমন কাজ, যার জেরে তাদের স্বাস্থ্য, নিরাপত্তা ও নৈতিকতা নষ্ট হতে পারে। ২০১৬-র পর থেকে এই ৫ থেকে ১৭ বছর বয়সি শিশুশ্রমিক ৬.৫ মিলিয়ন থেকে বেড়ে ৭৯ মিলিয়নে পৌঁছেছে।
রিপোর্টে আরও বলা হয়েছে, গত চার বছরে প্রায় ৮৪ লক্ষ শিশু শ্রমিকে পরিণত হয়েছে। এর জেরে বিশ্বজুড়ে শিশুশ্রমিকের সংখ্যা বেড়ে হয়েছে ১৬ কোটি। করোনা প্রভাবে আরও লক্ষ লক্ষ শিশু সব হারিয়ে শ্রমিকে পরিণত হতে পারে বলে মনে করা হচ্ছে।
UNICEF-এর ভারতের প্রতিনিধি ইয়াসমিন আলি বলেন, করোনা অতিমারির কারণে স্পষ্টতই শিশু অধিকারে সংকট দেখা দিয়েছে। অনেক পরিবার চরম দারিদ্রের মুখে পড়ায় শিশুশ্রমিকের সম্ভাবনা বাড়িয়ে দিয়েছে। ভারতে গরিব এবং পিছিয়েপড়া পরিবারের সন্তানদের স্কুলছুট, শ্রমিকের কাজ করতে বাধ্য হওয়ার মতো নেতিবাচক বিষয়ে আটকে পড়ার ঝুঁকি রয়েছে।
প্রসঙ্গত, করোনা পরিস্থিতির কারণে বিশ্বজুড়ে বহু শিশু তাদের বাবা-মাকে হারিয়েছে। এর ফলে অনেকেই অভিভাবকহীন হয়ে পড়েছে। ইয়াসমিন আলি বলেন, এই শিশুরা অবহেলার শিকার হতে পারে, তাদের অপব্যবহার বা শোষণ করা হতে পারে। এই পরিস্থিতিতে আমাদের করোনা ভাইরাসকে ভারতে দীর্ঘস্থায়ী সংকটের কারণ হওয়া আটকাতে হবে।
ট্রেন্ডিং
সেরা শিরোনাম
![ABP Premium](https://cdn.abplive.com/imagebank/metaverse-mid.png)