![ABP Premium](https://cdn.abplive.com/imagebank/Premium-ad-Icon.png)
Jammu & Kashmir: একে-৪৭ অ্যাসল্ট রাইফেল-সহ বিপুল অস্ত্র উদ্ধার, জম্মু থেকে ধৃত ৩ সন্দেহভাজন জইশ জঙ্গি
Jaish Module Busted:জইশ-ই-মহম্মদ জঙ্গি সন্দেহে জম্মু থেকে তিন জনকে গ্রেফতার করল পুলিশ। সঙ্গে তিনটি একে ৪৭ অ্যাসল্ট রাইফেল, একটি পিস্তল এবং খানছয়েক গ্রেনেড পাওয়া গিয়েছে।
![Jammu & Kashmir: একে-৪৭ অ্যাসল্ট রাইফেল-সহ বিপুল অস্ত্র উদ্ধার, জম্মু থেকে ধৃত ৩ সন্দেহভাজন জইশ জঙ্গি Jaish E Muhammed Terror Module Busted In Jammu With Three Militants Arrested With Cache Of Arms Jammu & Kashmir: একে-৪৭ অ্যাসল্ট রাইফেল-সহ বিপুল অস্ত্র উদ্ধার, জম্মু থেকে ধৃত ৩ সন্দেহভাজন জইশ জঙ্গি](https://feeds.abplive.com/onecms/images/uploaded-images/2022/11/10/aa544a443b04e36feab01066208ef1281668046802257482_original.jpg?impolicy=abp_cdn&imwidth=1200&height=675)
শ্রীনগর: জইশ-ই-মহম্মদ (Jaish E Muhammed) জঙ্গি (terrorist) সন্দেহে জম্মু (jammu) থেকে তিন জনকে গ্রেফতার (arrest) করল পুলিশ (police)। সঙ্গে বিপুল অস্ত্রশস্ত্র (arms) উদ্ধার করেছে তারা। সংবাদসংস্থা পিটিআইয়ের দাবি, তিনটি একে ৪৭ অ্যাসল্ট রাইফেল, একটি পিস্তল এবং খানছয়েক গ্রেনেড পাওয়া গিয়েছে। নরওয়াল এলাকার একটি তেলের ট্যাঙ্কার থেকে সব কিছু উদ্ধার হয়েছে।
কী জানা গিয়েছে?
জম্মু ও কাশ্মীর পুলিশের মুখপাত্র জানিয়েছেন, পাকিস্তান থেকে ওই জঙ্গি সংগঠনের কোনও হ্যান্ডলার অস্ত্রশস্ত্রগুলি পাঠিয়েছিল। সেগুলি কাশ্মীর সীমান্ত পেরিয়ে পৌঁছে দেওয়ার দায়িত্ব ছিল ধৃত তিন জনের। ধৃতদের এক জন তেলের ট্যাঙ্কারের চালক। নাম মহম্মদ ইয়াসিন। বাকি দুজনের নাম ফারহান ফারুখ এবং ফারুখ আহমেদ। মঙ্গলবার রাতে হঠাতই ওই তিন জনের সঙ্গে গণ্ডগোল শুরু হয় পুলিশের। ট্র্যাফিকের দায়িত্বে থাকা পুলিশকর্মীরা হাইওয়ের উপর ট্যাঙ্কারটি পার্কিংয়ে বারণ করেছিলেন। তখনই অশান্তি শুরু হয়। এর পরই তিন জনকে গ্রেফতার করে পুলিশ। নিয়ে যাওয়া হয় বাহো ফোর্ট পুলিশ স্টেশনে। আপাতত যা জানা গিয়েছে, ওই তিন জনই দক্ষিণ কাশ্মীরের পুলওয়ামা জেলার পাম্পোরের বাসিন্দা। সংবাদসংস্থা পিটিআই পুলিশের মুখপাত্রকে উদ্ধৃত করে জানিয়েছে, ট্যাঙ্কারচালকের বিরুদ্ধে আগেই অবন্তীপোরা পুলিশ স্টেশনে ইউএপিএ আইনে মামলা দায়ের করা ছিল। সে জইশের সঙ্গে জড়িত বলেও দাবি পুলিশ। দীর্ঘক্ষণ জেরার পর মহম্মদ ইয়াসিন পুলিশকে জানায়, শাহবাজ নামে পাকিস্তানের এক হ্য়ান্ডলারের নির্দেশেই সে অস্ত্রশস্ত্র পৌঁছে দেওয়ার কাজ করতে এসেছিল। কাশ্মীরে এক জঙ্গির হাতে ওই অস্ত্রশস্ত্র পৌঁছে দেওয়ার দায়িত্ব দেওয়া হয়েছিল তাকে। ট্যাঙ্কারে যে অস্ত্রশস্ত্র রয়েছে, সেটা তখনই জানায় সে। তার পরই উদ্ধার হয় বিপুল পরিমাণ অস্ত্র।
আগেও ঘটনা...
গত মাসেও একটি জঙ্গি মউিডল ধরে পড়েছিল কাশ্মীরে। পুলিশ দাবি করে, মডিউলটির কাজকর্ম ইউরোপ থেকে নিয়ন্ত্রণ করা হচ্ছিল। সেই অভিযাে দুজনকে গ্রেফতার করা হয়। অস্ত্র পাচার ও ড্রোনের মাধ্যমে পাকিস্তান থেকে অস্ত্র ফেলার ঘটনায় জড়িত ওই দুজন, এমনই অভিযোগ করে পুলিশ। তার আগে, গত সেপ্টেম্বর মাসে শ্রীনগরে দুই সন্দেহভাজন জঙ্গিকে শেষ করে পুলিশ। ভিন রাজ্যের শ্রমিকদের খুনের সঙ্গে জড়িত ছিল আনসার গাজওয়াত উল-হিন্দের ওই দুই সদস্য, জানান অভিযানকারীরা। তার পরও যে অস্ত্র পাচারের প্রবণতা কমছে না, সেটা মোটামুটি স্পষ্ট।
ট্রেন্ডিং
সেরা শিরোনাম
![ABP Premium](https://cdn.abplive.com/imagebank/metaverse-mid.png)