![ABP Premium](https://cdn.abplive.com/imagebank/Premium-ad-Icon.png)
Behala Double Murder Case: বেহালায় জোড়া খুনে রহস্য, দুপুরে কেন ফোন বন্ধ ছিল মহিলার স্বামীর? উত্তর খুঁজছে পুলিশ
প্রাথমিকভাবে পুলিশের অনুমান, চপার দিয়ে কুপিয়ে খুন করা হয়েছে। ২টি আলাদা ঘরে পড়ে ছিল মা ও ছেলের মৃতদেহ।
![Behala Double Murder Case: বেহালায় জোড়া খুনে রহস্য, দুপুরে কেন ফোন বন্ধ ছিল মহিলার স্বামীর? উত্তর খুঁজছে পুলিশ Behala Double Murder Case: why phone of deceased woman’s husband was switched off, police investigation going on Behala Double Murder Case: বেহালায় জোড়া খুনে রহস্য, দুপুরে কেন ফোন বন্ধ ছিল মহিলার স্বামীর? উত্তর খুঁজছে পুলিশ](https://feeds.abplive.com/onecms/images/uploaded-images/2021/09/07/7a0125dc805b478f570bbdebfe18e46a_original.jpg?impolicy=abp_cdn&imwidth=1200&height=675)
কলকাতা: বেহালার পর্ণশ্রীতে মা ও ছেলেকে নৃশংসভাবে খুনের ঘটনায় রহস্য দানা বেঁধেছে। জিজ্ঞাসাবাদের জন্য আটক করা হয়েছে মহিলার স্বামীকে। ফ্ল্যাট থেকে উদ্ধার হয়েছে রক্তাক্ত মৃতদেহ। পুলিশ সূত্রে খবর, ঘটনার সময় সুস্মিতা মণ্ডল ও তাঁর ছেলে তমোজিত্ ঘরে ছিলেন। মহিলার স্বামী, বেসরকারি ব্যাঙ্কের কর্মী তপন মণ্ডল ছিলেন অফিসে। প্রাথমিকভাবে পুলিশের অনুমান, চপার দিয়ে কুপিয়ে খুন করা হয়েছে। ২টি আলাদা ঘরে পড়ে ছিল মা ও ছেলের মৃতদেহ। পুলিশের অনুমান, একজনের বেশি আততায়ী থাকার সম্ভাবনা প্রবল। কারণ, ঘরে ধাক্কাধাক্কির চিহ্ন মেলেনি। প্রতিবেশীরা কেউ চিত্কারও শুনতে পাননি। পুলিশ সূত্রে খবর, মহিলা অতিরিক্ত সতর্ক ছিলেন। আই হোল দিয়ে না দেখে তিনি দরজা খুলতেন না। তদন্তকারীদের প্রশ্ন, তাহলে কি পরিচিত কাউকে দেখেই দরজা খুলেছিলেন মহিলা? স্বামী যখন ফ্ল্যাটে আসেন, তখন ঘরের দরজা ভেজানো ছিল। ঘর থেকে কিছু সোনার গয়না, মোবাইল ফোন ও চাবি খোয়া গেছে বলে তদন্তকারীদের দাবি। এই ঘটনায় মহিলার স্বামীকে জিজ্ঞাসাবাদ করা হচ্ছে। পুলিশ সূত্রে দাবি, মহিলার স্বামীর মোবাইল ফোন গতকাল দুপুরে প্রায় ২ ঘণ্টা বন্ধ ছিল। সারাদিনে বেশ কয়েকজন অপরিচিতর সঙ্গে তিনি কথা বলেছেন, তার প্রমাণও পেয়েছে পুলিশ। কেন দুপুরে ২ ঘণ্টা স্বামীর ফোন বন্ধ ছিল? ওই সময় তিনি কোথায় ছিলেন? অপরিচিতদের সঙ্গে কী কথা হয়েছে তাঁর? এ সবই খতিয়ে দেখা হচ্ছে বলে পুলিশ সূত্রে খবর।
এছাড়াও এই খুনের ঘটনার আরও সব চাঞ্চল্যকর তথ্য উঠে এসেছে। জানা গেছে, খুনের পর আততায়ী ঐ বাড়িতেই বাথরুমে স্নান করে।তথ্যপ্রমাণ লোপাটের জন্য স্নান করে আততায়ী। জলের পাইপের থেকে নমুনা সংগ্রহ করেছে ফরেনসিক দল। মৃতার স্বামীর আংটিতে রক্তের দাগ মিলেছে বলে সূত্রের খবর। জানা গেছে, পুলিশকে মৃতার স্বামী জানিয়েছিলেন যে, তিনি মৃতদেহ স্পর্শ করেননি। তারপরও তাঁর আংটিতে রক্তের দাগ কীভাবে এল তা পুলিশকে ভাবাচ্ছে বলে সূত্রের খবর। প্রথমে খুন করা হয় মহিলাকে, পরে খুন করা হয় ছেলেকে, এমনই অনুমান তদন্তকারীদের।
ট্রেন্ডিং
সেরা শিরোনাম
![ABP Premium](https://cdn.abplive.com/imagebank/metaverse-mid.png)