![ABP Premium](https://cdn.abplive.com/imagebank/Premium-ad-Icon.png)
Narada case বাড়ি থেকে নিয়ে গেল সিবিআই; নারদকাণ্ডে গ্রেফতার, দাবি ফিরহাদের
আজ সকালে নিজাম প্যালেসে সিবিআই দফতরে নিয়ে আসা হয় মন্ত্রী সুব্রত মুখোপাধ্যায়, কামারহাটির তৃণমূল বিধায়ক মদন মিত্র ও শোভন চট্টোপাধ্যায়কেও
![Narada case বাড়ি থেকে নিয়ে গেল সিবিআই; নারদকাণ্ডে গ্রেফতার, দাবি ফিরহাদের Narada case CBI arrests TMC Minister Firhad Hakim from his house at Chetla Narada case বাড়ি থেকে নিয়ে গেল সিবিআই; নারদকাণ্ডে গ্রেফতার, দাবি ফিরহাদের](https://feeds.abplive.com/onecms/images/uploaded-images/2021/05/17/11d5d7d7d5e889866ad0c303e6b60d6a_original.jpg?impolicy=abp_cdn&imwidth=1200&height=675)
কলকাতা: নারদকাণ্ডে বাড়ি থেকে ফিরহাদ হাকিমকে নিয়ে গেল সিবিআই। মন্ত্রীর দাবি, তাঁকে গ্রেফতার করা হচ্ছে। যদিও, সিবিআই সূত্রে দাবি, ফিরহাদকে গ্রেফতার করা হয়নি। আপাতত আটক করে নিজাম প্যালেসে নিয়ে আসা হয়েছে।
সোমবার সকালে, দক্ষিণ কলকাতার চেতলার বাড়িতে বিশাল বাহিনী নিয়ে পৌঁছয় সিবিআই। মন্ত্রীর বাড়ির ভিতর যায় সিবিআই টিম। সঙ্গে ছিলেন কেন্দ্রীয় বাহিনীর বিশাল ফোর্স। কিছুক্ষণ পর ফিরহাদের সঙ্গে বেরিয়ে আসে কেন্দ্রীয় তদন্তকারী দল।
বেরিয়ে উপস্থিত সংবাদমাধ্যমকে ফিরবহাদ জানান, তাঁকে নারদকাণ্ডে গ্রেফতার করা হয়েছে। বলেন, আমাকে নারদকাণ্ডে গ্রেফতার করা হচ্ছে। আমি আদালতে দেখে নেব। আমিাকে নিয়ে যাওয়া হচ্ছে সিবিআই দফতরে। ফিরহাদের দাবি, তাঁকে কোনও আগাম নোটিস দেওয়া হয়নি।
এদিকে, ফিরহাদকে নিয়ে যাওয়ার সময় মন্ত্রীর বাড়ির বাইরে তৃণমূল কর্মীদের সঙ্গে বাহিনীর বচসা শুরু হয়। রাস্তায় শুয়ে পড়েন তৃণমূল কর্মীরা। এরপর গাড়িতে তুলে নিজাম প্যালেসে নিয়ে যাওয়া হয় ফিরহাদ হাকিমকে।
এর পাশাপাশি, আজ সকালে নিজাম প্যালেসে সিবিআই দফতরে নিয়ে আসা হয় মন্ত্রী সুব্রত মুখোপাধ্যায়, কামারহাটির তৃণমূল বিধায়ক মদন মিত্র ও শোভন চট্টোপাধ্যায়কেও।
সূত্রের খবর, রাজ্যপালের কাছ থেকে অনুমতি মেলার পর নারদকাণ্ডে চার অভিযুক্ত নেতা-মন্ত্রীর বিরুদ্ধে আজ আদালতে চার্জশিট পেশ করবে সিবিআই।
সিবিআই সূত্রের খবর, আজ চার্জশিট পেশ করে আদালতে কেন্দ্রীয় তদন্তকারী দলের তরফে জানানো হবে, এই চারজনকে গ্রেফতার করা হচ্ছে। এরপর, সরকারিভাবে গ্রেফতারি দেখানো হবে।
নিজাম প্যালেসে ঢোকার মুখে ফিরহাদের আইনজীবী দাবি করেন, বাড়িতে তাঁকে কোনও অ্যারেস্ট মেমো দেওয়া হয়নি।
এই গ্রেফতারি প্রক্রিয়ার আইনি গ্রহণযোগ্য়তা নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন বিধানসভার অধ্যক্ষ বিমান বন্দ্যোপাধ্যায়। তিনি জানান, বিধায়ককে গ্রেফতার করতে হলে, বিধানসভার অধ্যক্ষের অনুমতি নেওয়া জরুরি।
বিধানসভার অধ্যক্ষের দাবি, এক্ষেত্রে কোনও অনুমতি নেওয়া হয়নি। তিনি বলেন, আমাকে কোনও চিঠি দেওয়া হয়নি। তাঁর প্রশ্ন, অধ্যক্ষের পদ ফাঁকা থাকলে অন্য কথা ছিল। কিন্তু, অধ্যক্ষ থাকা সত্ত্বেও কেন অনুমতি নেওয়া হল না।
যদিও, সিবিআই-এর দাবি, তারা আইন অনুযায়ী কাজ করেছে। তদন্তকারী সংস্থার দাবি, আইনে একটা সংস্থান রয়েছে যে, রাজ্যপালের কাছ থেকেও অনুমতি নেওয়া যেতে পারে। ফলে, আইনের পরিধির মধ্যে থেকেই কাজ করেছে সিবিআই বলে দাবি গোয়েন্দাদের।
ট্রেন্ডিং
সেরা শিরোনাম
![ABP Premium](https://cdn.abplive.com/imagebank/metaverse-mid.png)