এক্সপ্লোর
Advertisement
![ABP Premium](https://cdn.abplive.com/imagebank/Premium-ad-Icon.png)
পাকিস্তান: আট মাস পর হাঁফ ছেড়ে বাঁচলেন পুলিশ কর্মীরা, হেফাজত থেকে ছাড়া পেল পাঁচ মোরগ!
প্রায় আট মাস পুলিশ হেফাজতে থাকার পর ছাড়া পেল পাঁচ মোরগ। পাকিস্তানের সিন্ধ প্রদেশের ঘোটকি-তে এই ঘটনা ঘটেছে। মোরগ লড়াইয়ের সময় হানা চালিয়েছিল পুলিশ। সেই সময় মোরগদের মালিকদের পাকড়াও করেছিল পুলিশ।
![পাকিস্তান: আট মাস পর হাঁফ ছেড়ে বাঁচলেন পুলিশ কর্মীরা, হেফাজত থেকে ছাড়া পেল পাঁচ মোরগ! Pakistan at last cock released from police custody after 8 months পাকিস্তান: আট মাস পর হাঁফ ছেড়ে বাঁচলেন পুলিশ কর্মীরা, হেফাজত থেকে ছাড়া পেল পাঁচ মোরগ!](https://static.abplive.com/wp-content/uploads/sites/3/2020/08/10210017/Untitled-5.jpg?impolicy=abp_cdn&imwidth=1200&height=675)
সিন্ধ: প্রায় আট মাস পুলিশ হেফাজতে থাকার পর ছাড়া পেল পাঁচ মোরগ। পাকিস্তানের সিন্ধ প্রদেশের ঘোটকি-তে এই ঘটনা ঘটেছে। মোরগ লড়াইয়ের সময় হানা চালিয়েছিল পুলিশ। সেই সময় মোরগদের মালিকদের পাকড়াও করেছিল পুলিশ। সেইসঙ্গে পুলিশ হেফাজতে নিয়েছিল পাঁচ মোরগকেও। এরপর সমস্ত অভিযুক্তই ধাপে ধাপে জামিনে ছাড়া পেয়েছে। কিন্তু ওই মোরগগুলির ওপর কেউ কোনও দাবি জানায়নি।
পুলিশ সম্পত্তি মামলা হিসেবে ওই পাঁচ মোরগকে নিজেদের হেফাজতে রেখেছিল। আর সেগুলি পুলিশের মাথাব্যাথার কারণ হয়ে দাঁড়ায়। মোরগগুলিকে খাওয়াতে নিজেদের পকেট থেকেই টাকাপয়সা খরচ করতে হয়েছিল পুলিশ কর্মীদের। ওদের খোরাক কিনতে প্রতিদিন প্রায় ১০০ টাকা গচ্চা যেত তাঁদের। মোরগগুলির দেখভালের দায়িত্ব বর্তেছিল এক পুলিশ আধিকারিকের ওপর। অসুস্থ হয়ে পড়লে চিকিত্সকের কাছে নিয়ে গিয়ে চিকিত্সার বন্দোবস্ত করারও নির্দেশ দেওয়া হয়েছিল।
শুধু এটাই তো নয়। কুকুর-বিড়াল যাতে না খেয়ে যায়, সেজন্যও তটস্থ থাকতে হত পুলিশ কর্মীদের। মোরগগুলির যাতে কোনও ক্ষতি না হয়, সেজন্য লকআপ বা মালখানাতে নয়, খোলা জায়গায় দড়ি দিয়ে বেঁধে রাখা হয়েছিল।
পাকিস্তানের চার প্রান্তেই, বিশেষ করে গ্রামীন এলাকাগুলিতে মোরগ লড়াই লোকজনের কাছে খুবই উপভোগ্য। মোরগ লড়াইয়ে বাজিও ধরা হয়। কিন্তু আইন অনুসারে, প্রকাশ্যে বাজি ধরা বা জুয়ো খেলার জন্য এক বছরের কারাবাস ও পাঁচশো টাকা জরিমানার সংস্থান রয়েছে। কয়েক মাস আগে ভিন্ন ভিন্ন জায়গায় হানা দিয়ে পুলিশ ২৪ জনের সঙ্গে ওই পাঁচ মোরগকেও হেফাজতে নিয়েছিল। ঘোটকির এক বাসিন্দা জাফর মীরানি নামে এক ব্যক্তি দায়রা বিচারককে ওই পাঁচ মোরগকে তাঁর হাতে তুলে দেওয়ার আর্জি জানান। আদালতকে তিনি বলেন, কাজে আটকে পড়ায় তাঁকে করাচিতে থেকে যেতে হয়েছিল।
আদালত ওই ব্যক্তি আর্জি মঞ্জুর করে এবং দাবিদারের হাতে মোরগগুলি তুলে দিতে পুলিশকে নির্দেশ দেয়। আদালতের নির্দেশ জারওয়ারের পুলিশ জাফরের হাতে মোরগগুলি তুলে দিয়েছে।
খবর (News) লেটেস্ট খবর এবং আপডেট জানার জন্য দেখুন এবিপি লাইভ। ব্রেকিং নিউজ এবং ডেলি শিরোনাম দেখতে চোখ রাখুন এবিপি আনন্দ লাইভ টিভিতে
আরও দেখুন
Advertisement
ট্রেন্ডিং
Advertisement
Advertisement
সেরা শিরোনাম
জেলার খবর
খবর
জেলার খবর
ব্যবসা-বাণিজ্য
Advertisement
![ABP Premium](https://cdn.abplive.com/imagebank/metaverse-mid.png)