এক্সপ্লোর
Saif Ali Khan: পিঠে বিদ্ধ ছুরি, রক্তাক্ত সেফ নিজেই হেঁটে এসে বসলেন অটোয়! বান্দ্রার সেই অটোচালকের এক্সক্লুসিভ সাক্ষাৎকার
Saif Ali Khan Update: ভয়ের রেশ নেই লেশমাত্রও, অটোয় বসে ছেলের সঙ্গে স্বাভাবিকভাবেই কথা বলছিলেন সেফ!

ভয়ের রেশ নেই লেশমাত্রও, অটোয় বসে ছেলের সঙ্গে স্বাভাবিকভাবেই কথা বলছিলেন সেফ!
1/10

বৃহস্পতিবার ভোর রাতে হামলার পরে তড়িঘড়ি হাসপাতালে পৌঁছন সেফ আলি খান (Saif Ali Khan)। সেই সময়ে বাড়িতে তৈরি ছিল না কোনও গাড়ি। কাজেই অটোয় করে বাড়ি থেকে কয়েক কিলোমিটার দূরে লীলাবতী হাসপাতালে পৌঁছন সেফ। সেই সময়ে তাঁর সঙ্গে ছিলেন ইব্রাহিম ও ছোট্ট তৈমুর। যে অটোওয়ালা সেফকে হাসপাতালে পৌঁছে দিয়েছিলেন, কী জানাচ্ছেন তিনি? শুনল এবিপি লাইভ।
2/10

অটোওয়ালা জানাচ্ছেন, যখন অটোয় ওঠেন সেফ, তখনও তিনি অভিনেতাকে চিনতে পারেননি। তবে রক্তে ভেসে যাচ্ছিল তাঁর সাদা কুর্তা। কিন্তু অভিনেতাকে বিন্দুমাত্রও ভয়ার্ত দেখাচ্ছিল না। অটোতে উঠে তিনি প্রশ্ন করেছিলেন হাসপাতালে যেতে কতক্ষণ লাগবে।।
3/10

অটোচালক জানাচ্ছেন, অটোর ধারে হেলান দিয়ে আরামে বসেছিলেন সেফ। তাঁর চোখে মুখে কোনও ভয়ের চিহ্ন ছিল না। ভয় পায়নি ছোট্ট তৈমুরই। সেও বাবার সঙ্গে স্বাভাবিক কথা বলছিল।
4/10

অটোচালক জানাচ্ছেন, তিনি ভাড়ার তোয়াক্কা করেননি। অত রক্ত দেখে অটোচালক আন্দাজ করেছিলেন, কোনও দুর্ঘটনা ঘটেছে। তিনি অভিনেতাকে চিনতে পারেননি। একজন সাধারণ মানুষ হিসেবেই অটোয় বসিয়ে সেফকে হাসপাতালে পৌঁছে দিয়েছিলেন তিনি। হাসপাতালে গিয়ে নিজের পরিচয় দেন সেফ।
5/10

অটোচালক জানাচ্ছেন, তিনি করিনা কপূর খানকে দেখেননি। তবে যে বাড়ির বাইরে থেকে তিনি সেফ আলি খানকে তুলেছিলেন, সেখানে বেশ কয়েকজন লোক ও মহিলা ছিল। হেঁটেই এসে অটোয় উঠেছিলেন সেফ। কেউ তাঁকে ধরেনি। কেবল তিনি ধরে রেখেছিলেন ছোট্ট তৈমুরের হাত।
6/10

অটোচালক জানাচ্ছেন, ঘটনাটা ঘটেছে রাত আড়াইটে থেকে ৩টের মধ্যে। অটোচালক তাঁর অটো নিয়ে যাচ্ছিলেন, হঠাৎ একজন মহিলা এসে তাঁকে দাঁড়াতে বলেন। খুব তাড়ায় ছিলেন ওই মহিলা। এরপরে অটো ইউটার্ন করে বাড়ির গেটে নিয়ে আসেন চালক।
7/10

গেটে অটো নিয়ে যাওয়ার পরে চালক দেখতে পান, সেখানে অনেক জন রয়েছে। আর সেখানেই চালক প্রথম দেখেন রক্তাক্ত সেফকে। কিন্তু অভিনেতার পরিচয় তখন জানতে পারেননি চালক। তিনি মনে করেছিলেন হয়তো রাতে মারামারি হয়েছে। আর তাতেই আঘাত লেগেছে এক ব্যক্তির। নিজেই হেঁটে এসে অটোয় ওঠেন সেফ।
8/10

প্রথমে অটোচালককে বলা হয়েছিল হোলি ফ্যামিলি হাসপাতালে নিয়ে যেতে। তারপরে বলা হয় লীলাবতী হাসপাতালে নিয়ে যেতে। অটোয় যেতে যেতে কাউকে ফোন করেননি সেফ। কেবল তাঁর দুই সন্তানের সঙ্গেই কথা বলছিলেন। তবে সেই কথায় ছিল না আতঙ্কের কিছু। যেন সাধারণভাবেই কথা বলছেন।
9/10

হাসপাতালে যখন সেফ পৌঁছন, সেই সময়ে হাসপাতালের বাইরে নিরাপত্তারক্ষী ও ২-৩জন কর্মী ছাড়া আর কেউ ছিলেন না। নিজের পরিচয় দিয়ে সেফ স্ট্রেচার আনতে বলেন। প্রথমে হুইলচেয়ার এলেও তাতে বসতে রাজি হননি সেফ। এরপরে আসে স্ট্রেচার। ততক্ষণ পর্যন্ত অটোর ভিতরেই বসেছিলেন সেফ।
10/10

অটোচালক জানিয়েছেন, হাসপাতাল নিয়ে যাওয়ার পথে তাকে কেউ অনুসরণ করছিল না।সেফ হাসপাতালে ঢুকে যাওয়ার পরে তিনি চলে আসেন। ফিরে আসার সময়ে দেখেন ওই বাড়িটার সামনে পুলিশের গাড়ি দাঁড়িয়ে রয়েছে। এখনও পর্যন্ত পুলিশ ওই অটোচালকের সঙ্গে কথা বলেনি।
Published at : 17 Jan 2025 05:24 PM (IST)
আরও দেখুন
Advertisement
Advertisement
Advertisement
সেরা শিরোনাম
জেলার
জেলার
জেলার
জেলার
Advertisement
ট্রেন্ডিং
