এক্সপ্লোর
Indian Highest Denomination: ১০০০০, ৫০০০ টাকার নোটও ছিল এই ভারতে, আনা হল কেন, আর তুলে নেওয়াই বা হল কেন?
RBI News: বড় অঙ্কের নোট স্বাধীনতার আগে ছিল। কেন তুলে নেওয়া হল সেগুলি? ছবি: RBI.
ছবি: RBI.
1/10

রাতারাতি ৫০০-১০০০ টাকার নোট বাতিল হয়ে যাওয়ার সাক্ষী আমরা। পরে চালু হওয়া ২০০০ টাকার নোটও এখন নেই বাজারে।
2/10

কিন্তু একসময় ভারতে ১০০০০, ৫০০০ টাকার নোট চালু ছিল জানেন কি? কেন সেটি তুলে নেওয়া বল, তার নেপথ্যে একাধিক কারণ রয়েছে।
3/10

স্বাধীনতার আগে ভারতে চালু হয় ১০০০০ টাকার নোট। ১৯৩৮ সালে রিজার্ভ ব্যাঙ্ক অফ ইন্ডিয়া ১০০০০ টাকার নোট বাজারে ছাড়ে। দেশের ইতিহাসে ১০০০০ টাকার বেশি মূল্যের নোট আর কখনও চালু হয়নি।
4/10

মূলত বাণিজ্য ক্ষেত্রে ১০০০০ টাকার নোট ব্যবহৃত হতো। বেশি অঙ্কের টাকার লেনদেন হলে, ১০০০০ টাকার নোট ব্যবহার করা হতো সেই সময়। সাধারণ, মধ্যবিত্তদের অনেকে দেখেনওনি কখনও।
5/10

ভারতের স্বাধীনতাপ্রাপ্তির আগে, ১৯৪৬ সালের জানুয়ারি মাসে তদানীন্তন ইংরেজ শাসক বাজার থেকে ১০০০০ টাকার নোট তুলে নেওয়ার সিদ্ধান্ত নেয়। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ পরবর্তী কালে কালোটাকার রমরমা রুখতেই সেবার নোটবন্দি করা হয় বলে জানা যায়।
6/10

দেশ স্বাধীন হওয়ার পর, আবারও দেশের অর্থনীতিতে ফিরিয়ে আনা হয় পুরনো ১০০০০ টাকার নোট। পাশাপাশি, ৫০০০ টাকার নোটও চালু হয় বাজারে।
7/10

কিন্তু ১৯৭৮ সালে ফের খাঁড়া নেমে আসে। বাতিল করা হয় ১০০০০ টাকার নোটের ব্যবহার। একই সঙ্গে বাতিল হয় ৫০০০ টাকার নোট।
8/10

সেই সময় বড় অঙ্কের মোট ব্যবহার করতেন না সাধারণ মানুষ। বড় বড় ব্যবসায়ীদের হাতেই শুধুমাত্র ১০০০০, ৫০০০ টাকার মোট দেখা যেত।
9/10

তাই তদানীন্তন প্রধানমন্ত্রী মোরারজি দেসাই নোটবন্দির সিদ্ধান্ত নেন, যাতে মোটা অঙ্কের টাকা বেআইনি কাজে ব্যবহৃত না হয়।
10/10

সেই সময় বাজারে মাত্র ৭ হাজার ১৪৪ কোটি টাকার নোটই ছিল, যার মধ্যে ১০০০০ এবং ৫০০০ টাকার নোট ছিল ২ শতাংশেরও কম। ফলে নেটবন্দির প্রভাব তেমন পড়েনি।
Published at : 28 Sep 2024 03:24 PM (IST)
আরও দেখুন
Advertisement
Advertisement






















