‘সংঘর্ষ’, ‘কাল হো না হো’, ‘বীর জারা’, ‘কোই মিল গ্যয়া’, ‘কভি আলবিদা না কহেনা’, ‘দিল চাহতা হ্যায়’- একের পর এক হিট ছবি আছে তাঁর ঝুলিতে।
2/6
3/6
‘৯৮-এ প্রীতির ফিল্মি কেরিয়ার শুরু ‘দিল সে’ দিয়ে। সে বছরই মুক্তি পায় ‘সোলজার’। এরপর ‘কেয়া কহেনা’-য় তাঁর চরিত্র দর্শক প্রশংসা পায়।
4/6
ওই দুর্ঘটনায় রীতিমত আহত হন প্রীতির মা নীলপ্রভা। দুবছর শয্যাশায়ী থাকতে হয় তাঁকে। প্রীতির দুই ভাই- দীপঙ্কর ও মণীশ। একজন প্রীতির থেকে বড়, অন্যজন ছোট। দীপঙ্কর সেনা অফিসার, মণীশ থাকেন ক্যালিফোর্নিয়ায়।
5/6
সিমলার মেয়ে প্রীতির জন্ম ১৯৭৫-এর ৩১ জানুয়ারি। তিনি রাজপুত পরিবারের মেয়ে। বাবা দুর্গানন্দ জিন্টা ছিলেন সেনা অফিসার। প্রীতির যখন ১৩ বছর বয়স, তখন পথ দুর্ঘটনায় তাঁর মৃত্যু হয়।
6/6
মঙ্গলবার ছিল প্রীতি জিন্টার জন্মদিন। ২০০৯-এ নিজের জন্মদিনে হৃষীকেশের মাদার মিরাকল স্কুলের ৩৪টি অনাথ মেয়েকে দত্তক নেন তিনি। তাদের খাওয়াদাওয়া, শিক্ষা, বাসস্থান- সব কিছুর দায়িত্ব তাঁর।