মহাকাশে পাড়ি জমানোর আগে দুই মহাকাশচারী দারুন হাসিখুশি ছিলেন এবং তাঁরা সংবাদমাধ্যমের সমস্ত প্রশ্নের উত্তর দিয়েছেন। মিশনের কম্যান্ডার জিং বলেছেন, কঠিন, বিপজ্জনক ও ঝুঁকিপূর্ণ হলেও এই কাজটাই আমি করব। জংয়ের এটি তৃতীয় মহাকাশ অভিযান। যদিও চেনের এটাই প্রথম অভিযান।
2/4
চিনের সরকারি টেলিভিশন চ্যানেল এই উত্ক্ষেপণ সরাসরি সম্প্রচার করে। চিনের মানববাহী মহাকাশ ইঞ্জিনিয়ারিং অফিসের ডেপুটি ডিরেক্টর য়ু পিং বলেছেন, শেনঝৌউ-১১ দুদিনের মধ্যে পৃথিবী প্রদক্ষিণরত স্পেস ল্যাব টিয়াংগোং-২ তে পৌঁছে যাবে। দুই মহাকাশচারী এই গবেষণাগারে ৩০ দিন থাকবেন।
3/4
এদিনের সফল উত্ক্ষেপণের পর চিন তাদের স্থায়ী মহাকাশ স্টেশন স্থাপনের পথে আরও একধাপ এগোল। শেনঝৌউ-১১ মহাকাশযানে সওয়ারি হয়েছেন জিং হাইপেং (৫০) এবং চেন ডং (৩৭)। এদিন স্থানীয় সময় সকাল সাড়ে সাতটা উত্তর চিনের গোবি মরুভূমির জিউকুয়ান স্যাটেলাইট লঞ্চ সেন্টার থেকে পাড়ি দেয় শেনঝৌউ-১১। শেনঝোউ-১১ কে কক্ষপথে নিয়ে যায় লং মার্চ-২এফ কেরিয়ার রকেট।
4/4
এবার মানববাহী মহাকাশযান উত্ক্ষেপণ করল চিন। এই মহাকাশযানে রয়েছেন দুই মহাকাশচারী। চিনের মহাকাশ গবেষণার ইতিহাসে এটাই সবচেয়ে দীর্ঘমেয়াদি মানববাহী মহাকাশ অভিযান। এই মহাকাশযান পৃথিবী প্রদক্ষিণরত চিনের পরীক্ষামূলক মহাকাশ গবেষণাগারে পৌঁছবে।