ধৃত জানিয়েছেন, তিনি জানতেন না ওটি এমার্জেন্সি গেট, ভুল করে খোলার চেষ্টা করেন। একটি বন্ডে সই করিয়ে ছেড়ে দেওয়া হয় তাঁকে।
2/6
গো এয়ার জানিয়েছে, তাদের জি৮ ১৪৯ উড়ান দিল্লি থেকে পটনা যাচ্ছিল। তখন ওই ব্যক্তি জাহাজের পিছনের দরজা খোলার চেষ্টা করেন। তা দেখে তাঁর পাশে বসা যাত্রী দ্রুত অ্যালার্ম বাজান। ক্রুরা ধরে ফেলেন অভিযুক্তকে।
3/6
ওই যুবককে সিআইএসএফের হাতে তুলে দেওয়া হয়, নিরাপদে গন্তব্যে পৌঁছে দেওয়া হয ১৫০ যাত্রীকে। পরে তিনি দাবি করেন, ইচ্ছে করে ওই কাণ্ড ঘটাননি, হয়েছে ভুল করে।
4/6
গেটের লক খুলেও ফেলেন তিনি। কিন্তু ভাগ্যক্রমে কেবিনে বাতাসের চাপ এতটা বেশি ছিল যে দরজা পুরোপুরি খুলতে পারেননি।
5/6
ওই যাত্রী নেহাত শিশু নন, বয়স ২০ পেরিয়েছে। আজমীরের এক ব্যাঙ্কে চাকরি করেন তিনি। ২২ তারিখ মাঝ আকাশে তিনি জোর করে বিমানের এমার্জেন্সি গেট খুলে ফেলার চেষ্টা করেন।
6/6
বিমানে চড়ছিলেন প্রথমবার। স্বাভাবিকভাবেই উত্তেজনা ছিল। কিন্তু উত্তেজনার চোটে এই যাত্রী এমন কাণ্ড ঘটাবেন, সেটা কে ভেবেছিল! দিল্লি থেকে পটনামুখী গো এয়ারের ওই উড়ান বেঁচেছে একটুর জন্য।