মুখ্যমন্ত্রী পিনারাই বিজয়ন নিজে সার্টিফিকেট তুলে দিয়েছেন এই বৃদ্ধার হাতে।
2/6
আম্মার লক্ষ্য এখানেই শেষ নয়, এবার তিনি কম্পিউটারের পরীক্ষায় বসতে চান।
3/6
আম্মা জানিয়েছেন, ছোটবেলায় অর্থের অভাবে স্কুলে যেতে পারেননি তিনি। স্বামীর মৃত্যুর পর ৬ সন্তানের জন্য পরিচারিকার কাজ করতে বাধ্য হন। কয়েক বছর আগে মেয়ের কাছ থেকে পড়তে শেখেন তিনি।
4/6
কার্তিয়ানা আম্মা চান, ১০০ বছর বয়সে দশম শ্রেণির পরীক্ষা দিতে। খাঁটি নিরামিশাষী এই বৃদ্ধা ভোর চারটেয় ঘুম থেকে ওঠেন। তিনি জানিয়েছেন, চোখে একবার অপারেশন ছাড়া আর কখনও তাঁকে হাসপাতালে যেতে হয়নি।
5/6
পরীক্ষায় মূল গুরুত্ব দেওয়া হয় লেখা, পড়া আর অঙ্কে। লেখায় তিনি পেয়েছেন ৪০-এ ৩৮, পড়া আর অঙ্কে এক্কেবারে ১০০ শতাংশ। এরপরেও আম্মাকে যখন জিজ্ঞেস করা হয় কেমন হল পরীক্ষা, তিনি বলেন, যে প্রশ্নগুলোর জবাব তৈরি করে গিয়েছিলাম, সেগুলো তো জানতেই চাইল না!
6/6
বয়স ১০০ ছুঁতে চলল। কিন্তু বয়সকে মোটেই পাত্তা দিচ্ছেন না কেরলের কার্তিয়ানা আম্মা। আল্পাপুজহা জেলার এই ঠাকুমা সাক্ষরতা মিশনের পরীক্ষায় ১০০-র মধ্যে ৯৮ পেয়ে পাশ করেছেন।