হুইটনির মতো তাঁর মেয়ে ক্রিস্টিনা ব্রাউনকেও ২০১৫-তে বাথটবে মৃত অবস্থায় পাওয়া গিয়েছিল। এক্ষেত্রেও অতিরিক্ত মাদক সেবনই মৃত্যুর কারণ বলে বলা হয়।
2/7
২০১২-তে আমেরিকার প্রখ্যাত পপ গায়িকা হুইটনি হাউস্টনকেও বাথটবেমৃত অবস্থায় পাওয়া গিয়েছিল। অতিরিক্ত মাদক সেবনের কারণে তিনি হৃদরোগে আক্রান্ত হন বলে খবর।
3/7
১৯৭০-র দশকের শুরুতে প্যারিসে জিম মরিসনকে বাথটবেই মৃত অবস্থায় পাওয়া যায়। তাঁর দেহের ময়নাতদন্ত হয়নি। তবে বলা হয় যে, অতিরিক্ত মাদক গ্রহণের কারণেই তাঁর মৃত্যু হয়।
4/7
শ্রীদেবীর মতোই আরও কয়েকজন সেলিব্রিটিও একই কারণে মারা গিয়েছেন। ১৯৬০-র দশকের শেষে গায়িকা তথা অভিনেত্রী জুডি গারলেন্ডের মৃত্যু বাথটবে হয়েছিল। অতিরিক্ত মাত্রায় মাদক গ্রহণের জন্যই তাঁর মৃত্যু হয়।
5/7
আমেরিকায় ২০০৬ সালে প্রকাশিত একটি মৃত্যু হার সংক্রান্ত পরিসংখ্যান অনুযায়ী, একদিনে কম করে একজন মার্কিন নাগরিক বাথটব, হটটব বা স্পায়ের সময় মারা যান। মৃতদের মধ্যে বেশিরভাগই মাদকাসক্ত।
6/7
২০১৭-র মার্চে প্রকাশিত জার্নাল ফ্যামিলি অ্যান্ড মেডিসিনের রিপোর্ট অনুসারে, জাপানে বাথরুমে আচমকা মৃত্যুর ঘটনার সংখ্যা বছরে কয়েক হাজার। এক বছর আগে জাপানে উপভোক্তা মামলা সংক্রান্ত এই সংস্থা একটি রিপোর্টে দাবি করেছিল যে, বাথটবে ডুবে যাওয়ার মতো ঘটনা গত ১০ বছরে ৭০ শতাংশ বৃদ্ধি পেয়েছে। এ ধরনের ঘটনার শিকারের ১০ জনের মধ্যে ৯ জনেরই বয়স ৬৫-র বেশি।
7/7
বলিউড অভিনেত্রী শ্রীদেবীর ময়নাতদন্তের রিপোর্টে জানানো হয়েছে যে, বাথটবে ডুবে মৃত্যু হয়েছে তাঁর। বাথরুমের বাথটবে ডুবে মৃত্যুর ঘটনা আশ্চর্য মনেই হতে পারে। কিন্তু বিদেশে, বিশেষ করে আমেরিকা ও জাপানে এ ধরনের ঘটনা ঘটেছে।