এক্সপ্লোর
Advertisement
![ABP Premium](https://cdn.abplive.com/imagebank/Premium-ad-Icon.png)
সরকার, স্পনসরদের দেওয়া টাকা ফুরিয়ে গিয়েছে, অলিম্পিক্সের প্রস্তুতির জন্য গাড়ি বিক্রি করতে চান দ্যুতি চাঁদ
দ্যুতি আরও জানিয়েছেন, সর্বোচ্চ ফিটনেস ফিরে পেতে ৬ থেকে ৭ মাস লাগবে।
![সরকার, স্পনসরদের দেওয়া টাকা ফুরিয়ে গিয়েছে, অলিম্পিক্সের প্রস্তুতির জন্য গাড়ি বিক্রি করতে চান দ্যুতি চাঁদ Indias ace athlete Dutee Chand forced to sell her car to meet training expenses for Olympics সরকার, স্পনসরদের দেওয়া টাকা ফুরিয়ে গিয়েছে, অলিম্পিক্সের প্রস্তুতির জন্য গাড়ি বিক্রি করতে চান দ্যুতি চাঁদ](https://static.abplive.com/wp-content/uploads/sites/3/2020/07/12105205/Chand_july11.jpg?impolicy=abp_cdn&imwidth=1200&height=675)
ছবি সৌজন্যে এএনআই
নয়াদিল্লি: করোনা ভাইরাসের জেরে টোকিও অলিম্পিক্স পিছিয়ে যাওয়ায় প্রবল আর্থিক সমস্যায় পড়েছেন ভারতের অন্যতম সেরা অ্যাথলিট দ্যুতি চাঁদ। অলিম্পিকের প্রস্তুতি যাতে ঠিকমতো চালিয়ে যেতে পারেন, তার জন্য তিনি গাড়ি বিক্রি করে দেওয়ার কথা ভাবছেন। ২৪ বছর বয়সি এই অ্যাথলিট ইতিমধ্যেই অলিম্পিকের প্রস্তুতির জন্য সরকার ও স্পনসরদের দেওয়া টাকার বেশিরভাগটাই খরচ করে ফেলেছেন। এ বছরই টোকিও অলিম্পিক্স হবে বলে ধরে নিয়েই তিনি প্রস্তুত হচ্ছিলেন। কিন্তু এখন অলিম্পিক পরের বছর পর্যন্ত স্থগিত হয়ে যাওয়ায় তিনি বিপাকে পড়েছেন।
সংবাদসংস্থা এএনআই-কে দেওয়া সাক্ষাৎকারে দ্যুতি জানিয়েছেন, ‘অনুশীলন ভালভাবেই চলছে। আমি ভুবনেশ্বরে অনুশীলন চালিয়ে যাচ্ছি। কিছুদিন আগেও টাকা নিয়ে কোনও সমস্যা ছিল না। কারণ, টোকিও অলিম্পিক্সের দিন এগিয়ে আসছিল। রাজ্য সরকারও আমাকে সাহায্য করেছে। কিন্তু করোনা ভাইরাসের জেরে টোকিও অলিম্পিক্স পিছিয়ে যাওয়ায় আমি সমস্যায় পড়েছি। স্পনসররা যা টাকা দিয়েছিল, তা প্রায় শেষ হয়ে গিয়েছে। এখন আমার অলিম্পিক্সের প্রস্তুতির জন্য টাকা দরকার। আমার নতুন স্পনসর চাই। কিন্তু করোনা ভাইরাসের জেরে নতুন স্পনসর পেতে সমস্যা হচ্ছে। তাই টাকা জোগাড় করার জন্য গাড়ি বিক্রি করে দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছি।’
এ বছরই অর্জুন পুরস্কারের জন্য মনোনীত হয়েছেন দ্যুতি। কিন্তু তিনিই এখন টাকার অভাবে সমস্যায় পড়ে গিয়েছেন। অলিম্পিক্সের প্রস্তুতি চালাতে গিয়ে সমস্যায় তিনি। এই অ্যাথলিট বলেছেন, ‘করোনা ভাইরাসের জেরে এখন সরকারের কাছেই টাকা নেই। তাই আমার এখন সরকারের কাছ থেকে টাকা চাওয়া ভাল দেখাবে না। আমাদের সবার উপরেই করোনার প্রভাব পড়েছে। এখন কোনও প্রতিযোগিতা না চলায় কেউই আমাদের স্পনসর হতে চাইছে না। আমাদের সবাইকেই ক্ষতির মুখে পড়তে হয়েছে। এটা আমাদের জন্য খুব কঠিন সময়।’
দ্যুতি আরও জানিয়েছেন, যে অ্যাথলিটরা হস্টেলে থেকে অনুশীলন করেন, করোনা ও লকডাউনের জেরে তাঁরাই সবচেয়ে বেশি সমস্যায় পড়েছেন। লকডাউনের জেরে তাঁরা বাড়িতে থাকতে বাধ্য হচ্ছেন। পুরোদমে অনুশীলন শুরু করার পর সর্বোচ্চ ফিটনেস ফিরে পেতে ৬ থেকে ৭ মাস লাগবে।
খেলা (Sports) লেটেস্ট খবর এবং আপডেট জানার জন্য দেখুন এবিপি লাইভ। ব্রেকিং নিউজ এবং ডেলি শিরোনাম দেখতে চোখ রাখুন এবিপি আনন্দ লাইভ টিভিতে
আরও দেখুন
Advertisement
ট্রেন্ডিং
Advertisement
Advertisement
সেরা শিরোনাম
জেলার খবর
ব্যবসা-বাণিজ্য
পুজো পরব
বিনোদন
Advertisement
![ABP Premium](https://cdn.abplive.com/imagebank/metaverse-mid.png)