(Source: ECI/ABP News/ABP Majha)
Rishabh Pant: ছোট শহর থেকে উঠে এসেও দেশকে গর্বিত করা যায়, বলছেন পন্থ
Uttarakhand Brand Ambassador: ১৯৯৭ সালে উত্তরাখণ্ডেই জন্ম হয়েছিল ঋষভ পন্থের। ভারতের তরুণ উইকেটকিপার-ব্যাটার ঋষভকে বিশেষ সম্মান জানাল উত্তরাখণ্ড (Uttarakhand) সরকার।
নয়াদিল্লি: ভারতীয় দলের নিয়মিত সদস্য তিনি। ক্রিকেটের তিনটি ফর্ম্যাটেই দাপট দেখিয়েছেন। দলের অন্যতম সেরা ম্যাচ উইনার বলা হয় তাঁকে। এই মুহূর্তে দলের সঙ্গে দক্ষিণ আফ্রিকায় রয়েছেন তিনি। ২৬ ডিসেম্বর থেকে প্রোটিয়াদের বিরুদ্ধে শুরু টেস্ট সিরিজ। তারই প্রস্তুতিতে ব্যস্ত রয়েছেন।
তারই মাঝে ঋষভ পন্থ (Rishabh Pant) খবর পেলেন যে, তাঁকে উত্তরাখণ্ডের ব্র্যান্ড অ্যাম্বাস্যাডর ঘোষণা করা হয়েছে। যে সম্মান পেয়ে আপ্লুত তরুণ উইকেটকিপার। পন্থ জানিয়েছেন, ছোট শহর থেকে উঠে এসেও দেশকে গর্ব করার মতো মুহূর্ত উপহার দেওয়া যায় এবং উত্তরাখণ্ডের মানুষের সেই দক্ষতা রয়েছে।
১৯৯৭ সালে উত্তরাখণ্ডেই জন্ম হয়েছিল ঋষভ পন্থের। ভারতের তরুণ উইকেটকিপার-ব্যাটার ঋষভকে বিশেষ সম্মান জানাল উত্তরাখণ্ড (Uttarakhand) সরকার। রবিবার উত্তরাখণ্ডের মুখ্যমন্ত্রী পুস্কর সিং ধামি (Pushkar Singh Dhami) রাজ্যের ব্র্যান্ড অ্যাম্বাস্যাডর (Brand Ambassador) হিসেবে ঘোষণা করলেন পন্থের নাম। বর্তমানে পন্থ দক্ষিণ আফ্রিকা সিরিজের জন্য নেলসন ম্যান্ডেলার দেশে রয়েছেন। ভিডিও কল করে পন্থকে এই খুশির খবর জানিয়েছেন উত্তরাখণ্ডের মুখ্যমন্ত্রী ধামি।
তিনি জানিয়েছেন, তরুণ প্রজন্মের কাছে পন্থ অনুপ্রেরণা। সেই কারণেই তাঁকে রাজ্যের ব্র্যান্ড অ্যাম্বাস্যাডার করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে ধামি সরকার। উত্তরাখণ্ডের ব্র্যান্ড অ্যাম্বাস্যাডর হিসাবে পন্থকে বেছে নেওয়ার পর ধামি ট্যুইটারে লিখেছেন, “পন্থ ভারতের অন্যতম সেরা ক্রিকেটারের মধ্যে একজন। তরুণ প্রজন্মের কাছে তিনি আদর্শ। উত্তরাখণ্ড সরকার ঋষভ পন্থকে রাজ্যের ব্র্যান্ড অ্যাম্বাস্যাডর হিসাবে নিযুক্ত করছে। আমাদের লক্ষ্য রাজ্যের যুব সম্প্রদায়কে ক্রীড়া ও জন স্বাস্থ্যের ব্যাপারে অনুপ্রাণিত করা।”
ধামির সেই ট্যুইটের উত্তরে পন্থ লেখেন, “ধন্যবাদ জানাই পুস্কর ধামি স্যারকে, আমাকে ব্র্যান্ড অ্যাম্বাস্যাডর হিসেবে কাজ করার একটা সুযোগ দেওয়ার জন্য। উত্তরাখণ্ডের মানুষের মধ্যে ক্রীড়া ও সাধারণ স্বাস্থ্যের প্রচারের জন্য আমি নিজের সেরাটাই দেব। ভারতকে আরও ফিট করে তোলার বার্তাই আমি দেব।”
পাশাপাশি পন্থ আরও লেখেন, “রুরকির একটি ছোট শহর থেকে এসে আমি আত্মবিশ্বাসী যে, এখানকার মানুষদের জীবনের বিভিন্ন ক্ষেত্রে দেশকে গর্বিত করার মতো দক্ষতা রয়েছে।”