Yuvraj Singh: গৌতমের সরে যাওয়ার দিনেই কি বিজেপিতে টিকিট পাকা যুবরাজের?
Loksabha Election 2024: ভোটে ঝড় তুলতে এবার বীরেন্দ্র সহবাগ, অক্ষর কুমার, কঙ্গনা রানাউতের মত তারকাদেরও টিকিট দিতে পারে বিজেপি, এমনটাই নাকি শোনা যাচ্ছে।
মুম্বই: সামনেই লোকসভা নির্বাচন (Loksabha Election 2024)। আর সেখানেই বিজেপির টিকিটে লড়তে পারেন যুবরাজ সিংহ (Yuvraj Singh)। হ্যাঁ, এমনই একটি খবর ছড়িয়ে পড়েছিল চারিদিকে। তবে এই খবরটি একেবারেই সঠিক নয়, এমনটাই জানিয়ে দিয়েছেন প্রাক্তন ভারতীয় অলরাউন্ডার। ২০১৪, ২০১৯ দুটো লোকসভা নির্বাচনে জয় ছিনিয়ে নিয়েছে বিজেপি (BJP)। এবার জিতলে হ্যাটট্রিক হবে। আর সেই লক্ষ্যেই এবার খেলাধুলো, অভিনয় বিভিন্ন জগতের তারকাদের ভোটের ময়দানে নামাতে পারে ভারতীয় জনতা পার্টি, এমনই কানাঘুষো শোনা যাচ্ছিল। কিরণ খেরের জায়গায় চণ্ডীগড় থেকে অক্ষয় কুমার ও সানি দেওলের জায়গায় গুরুদাসপুর থেকে যুবরাজ সিংকে ভোটের টিকিট দেওয়া হতে পারে শোনা যাচ্ছিল। তবে পুরো সম্ভাবনায় জল ঢেলে দিয়েছেন স্বয়ং যুবি।
নিজের সোশ্য়াল মিডিয়া হ্যান্ডেলে যুবরাজ জানিয়েছেন, ''আমি গুরুদাসপুর থেকে নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছি না। আমার আবেগ বিভিন্ন ক্ষমতার লোকেদের সমর্থন করা এবং সাহায্য করা। আমি আমার ফাউন্ডেশনের মাধ্যমে ভবিষ্যতেও এটা করব। নিজের সামর্থ্য অনুযায়ী চেষ্টা করি আমরা।'' উল্লেখ্য, শুধু যুবরাজই নয়, ভোটে ঝড় তুলতে এবার বীরেন্দ্র সহবাগ, অক্ষর কুমার, কঙ্গনা রানাউতের মত তারকাদেরও টিকিট দিতে পারে বিজেপি, এমনটাই নাকি শোনা যাচ্ছে।
Contrary to media reports, I'm not contesting elections from Gurdaspur. My passion lies in supporting and helping people in various capacities, and I will continue to do so through my foundation @YOUWECAN. Let's continue making a difference together to the best of our abilities❤️
— Yuvraj Singh (@YUVSTRONG12) March 1, 2024
যুবরাজকে যে গুরুদাসপুর থেকে নির্বাচনে প্রার্থী করা হবে বলে শোনা যাচ্ছিল, সেই এলাকা থেকে এর আগে প্রয়াত বিনোদ খান্না জিতেছিলেন ১৯৯৮, ১৯৯৯, ২০০৪ ও ২০১৪ সালে ভোটে। ২০১৯ সালে লোকসভা নির্বাচনে এরপর সানি দেওল যেতেন এখান থেকে। তবে পরবর্তীতে নিজেকে রাজনীতি থেকে সরিয়ে নিতে চেয়েছিলেন তারকা অভিনেতা। ফলে সেই জায়গাতেই যুবিকে টিকিট দেওয়ার ভাবনা ছিল ভারতীয় জনতা পার্টির।
উল্লেখ্য়, এদিন সকালেই রাজনীতি থেকে নিজেকে সরিয়ে নেওয়ার কথা জানিয়েছেন গৌতম গম্ভীর। নিজে সোশ্য়াল মিডিয়া পোস্টে এমনও জানিয়েছেন যে, ক্রিকেটকেই সময় দিতে চান, তাই রাজনীতি থেকে সরে দাঁড়াচ্ছেন তিনি। জেপি নাড্ডা ও অমিত শাহকে চিঠিও দিয়েছেন গম্ভীর।